আজ সাজা ঘোষণা বঙ্গারু লক্ষ্ণণের |
২০০১-এ তহলকার ‘স্টিং অপারেশন’-এ এক লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ায় হাতানাতে ধরা পড়েন বিজেপি-র প্রাক্তন সভাপতি বঙ্গারু লক্ষ্ণণ। গতকাল আদালত তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেছে। আজ দুপুর আড়াইটে নাগাদ তাঁর শাস্তি ঘোষণা করবে সিবিআই-এর বিশেষ আদালত। কমপক্ষে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের আবেদন জানানো হবে বলে জানানো হয়েছে সিবিআই-এর পক্ষ থেকে। এদিকে, শারীরিক অসুস্থতার জন্য কম সময়ের শাস্তির আবেদন জানিয়েছেন বঙ্গারু।
|
কলকাতায় হাতুড়ে ডাক্তারের রমরমা |
কলকাতার বুকে যে রমরমিয়ে চলছে হাতুড়ে ডাক্তারের ব্যবসা তা আবারও প্রমাণিত হল। ঘটনাস্থল রাজারহাট। সেখানে ‘ডাক্তারি’ করতেন সুশান্ত বেরা। এলাকায় পরিচিত ছিলেন দন্ত চিকিত্সক হিসাবে। দাঁতের চিকিত্সা করলেও তার ডিগ্রি হোমিওপ্যাথির। মানিকতলার প্রতাপচন্দ্র হোমিওপ্যাথি কলেজ থেকে পাস করেছেন বলে দাবি সুশান্তবাবুর। কিন্তু তিনি তাঁর রেজিস্ট্রেশন নম্বর ও কোন ব্যাচে পাস করেছেন তার সঠিক তথ্য দিতে পারেননি। হোমিওপ্যাথি বিশেষজ্ঞদের কথায়, একজন হোমিওপ্যাথি ডাক্তার এইভাবে অ্যালোপ্যাথি চিকিত্সা করতে পারেন না। এদিকে, সুশান্তবাবুর আসল পরিচয় জানাজানি হতেই স্থানীয় মানুষজন তাঁর চেম্বার ঘেরাও করে, তালাও ঝুলিয়ে দেন তারা। খবর দেওয়া হয় বাগুইআটি থানায়। কিন্তু ততক্ষণে চম্পট দিয়েছেন সেই ‘ডাক্তার’। জানা গেছে, উত্তর ২৪ পরগনার বিষ্ণুপুর ও নারায়ণপুরেও তিনি ‘ডাক্তারি’ করতেন। খবর দেওয়া হয়েছে সেই সব জায়গাতেও।
|
ফের নতুন করে উত্তেজনা ছড়াল কলকাতার নোনাডাঙা বস্তি এলাকায়। আজ সকালে কেএমডিএ-র পক্ষ থেকে বিতর্কিত জায়গা টিন দিয়ে ঘিরতে গেলে উচ্ছেদ হওয়া মানুষের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন তারা। ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছলেও তাদের সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধ হয় বস্তিবাসীদের। গ্রেফতার হয়েছে ২০ জন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে নামানো হয়েছে র্যাফ।
|
মুর্শিদাবাদে ছাত্রের মৃত্যু ঘিরে উত্তেজনা |
মুর্শিদাবাদে এক ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যুকে ঘিরে উত্তেজনা ছড়াল। মৃত ছাত্রের নাম আনারুল বিশ্বাস। কল্যাণী ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ছিল সে। আজ সকালে জলঙ্গির চুয়াপাড়ায় বাড়ি থেকে বেশ কিছুটা দূরে এক বাঁশবাগানে তাঁর অগ্নিদগ্ধ দেহ দেখতে পান স্থানীয় বাসিন্দারা। ঘটনাস্থলে জলঙ্গি থানার পুলিশ এসে মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। খুন না আত্মহত্যা তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এদিকে, পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে পরীক্ষার পর একমাস আগে বাড়িতে আসে আনারুল। বন্ধুদের কাছ থেকে পুলিশ জানতে পেরেছে বেশ কয়েকদিন ধরে মানসিক অবসাদে ভুগছিল সে। কিন্তু পরিবারের তরফ থেকে এই কথা অস্বীকার করে পরিকল্পনামাফিক খুনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
|
হাওড়ায় বিদ্যুত্স্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু প্যান্ডেল কর্মীর |
হাওড়ার তাঁতিপাড়ায় বিয়েবাড়ির প্যান্ডেল বাঁধতে গিয়ে মৃত্যু হল এক ব্যক্তির। আজ সকাল দশটা নাগাদ প্যান্ডেল বাঁধছিলেন প্রসেনজিত্ নামে সেই ব্যক্তি। তার মাথার কয়েক হাত উপরেই ছিল বিদ্যুৎবাহীতার। অন্যান্য কর্মীদের কাছ থেকে জানা যায়, বাঁশ কাটার সময় তার হাতে থাকা করাতটি তারে লাগার পরই বিদ্যুত্স্পৃষ্ট হন। সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু হয় তাঁর। ঘটনাস্থলে হাজির হয়েছেন ডেকরেটরের মালিক। তাঁর কাছ থেকেই মৃতের পরিচয় জানা গেছে। খবর দেওয়া হয়েছে মৃতের বাড়িতে। পুলিশ এসে দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে গেছে।
|