টুকরো খবর |
শহরের নালা বুজে নিষিদ্ধ প্লাস্টিকে |
নিজস্ব সংবাদদাতা • ইসলামপুর |
পুরসভার নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা না-করে ইসলামপুর শহরে চলছে নিষিদ্ধ প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগের ব্যবহার। বিপর্যস্ত নিকাশি ব্যবস্থা। সামনে বর্ষা। বাসিন্দাদের আশঙ্কা দ্রুত ব্যবস্থা না নেওয়া হলে শহর জলে ভাসবে। সেই সঙ্গে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে কেন প্লাস্টিক ক্যারিব্যগের ব্যবহার বন্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। ইসলামপুর পুরসভার চেয়ারম্যান কানাইয়ালাল অগ্রবাল বলেন, “প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগের অত্যধিক ব্যাবহারের ফলে নিকাশিগুলি বুজে যাচ্ছে। ওই সমস্যার সমাধানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।” গত বছর ডিসেম্বর মাসে শহরে প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগের ব্যাবহার নিষিদ্ধ করে ইসলামপুর পুরসভার তরফে প্রচার করা হয়। কিন্তু তার পরে কয়েকদিন ক্যারিব্যাগের ব্যবহার কমলেও পরে ফের শুরু হয়ে যায়। বাসিন্দাদের অভিযোগ, শুরুতে প্রচারের পাশাপাশি ক্যারিব্যাগের ব্যবহার বন্ধে অভিযানেও নামেন পুরকর্তারা। বাসিন্দারা মনে করছেন, প্রচার ও অভিযানের ধারাবাহিকতা থাকলে সমস্যা হত না। কিন্তু সেটাই হয়নি। কয়েক দিনের মধ্যে অভিযান বন্ধ হয়ে যায়। ওই সুযোগে মাছ বাজার থেকে সবজি বাজার সবখানে ক্যারিব্যাগ চালু হয়ে যায়। এমনকী পুরভবন ঘেষে যে বাজার রয়েছে সেখানেও চলছে ক্যারিব্যাগ। কী বলছেন ব্যবসায়ীরা! তাঁদের অভিযোগ, ক্রেতারা ক্যারিব্যাগ চাইছেন। স্থানীয় বাসিন্দা পেশায় শিক্ষক বিশ্বজিৎ দাস বলেন, “শুধু নির্দেশ জারি করে লাভ হয় না। মানুষকে সচেতন করতে হবে। ক্যারিব্যাগ মাটির কতটা ক্ষতি করে সেটা বোঝাতে হবে।” পুরসভার চেয়ারম্যান বলেন, “পুরসভার তরফে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। বাসিন্দারা এগিয়ে না-এলে লাভ হবে না। দূষণ থেকে বাঁচাতে প্রত্যেককে উদ্যোগী হতে হবে।”
|
পুকুর ভরাটের নালিশ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • বিষ্ণুপুর |
|
এই পুকুর ঘিরে বিতর্ক। নিজস্ব চিত্র। |
পুকুর ভরাট হচ্ছে। বাসিন্দাদের কাছ থেকে এই অভিযোগ পেয়ে বুধবার বিষ্ণুপুর শহরের নতুন মহলে পুকুরে মাটি ফেলা বন্ধ করলেন পুর কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় বুধন লোহার, তারক মিস্ত্রিদের অভিযোগ, “ট্রাক্টর বোঝাই করে পুকুরে মাটি ফেলা হচ্ছিল। পুরসভায় জানানো হয়।” বিষ্ণুপুরের উপ পুরপ্রধান বুদ্ধদেব মুখোপাধ্যায় বলেন, “খবর পেয়েই কর্মী পাঠিয়ে পুকুর ভরাটের কাজ বন্ধ করা হয়।” তবে চেষ্টা করেও পুকুরের মালিকের সঙ্গে কথা বলা যায়নি। বিষ্ণুপুর মহকুমা ভূমি ও ভূমি সংস্কার আধিকারিক রবীন সরকার বলেন, ‘পুকুর ভরাটের ঘটনার কথা জানি না। খোঁজ নেওয়া হবে।”
|
গন্ডারের সংখ্যা বৃদ্ধি |
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
গত তিন বছরে অসমে ৩০৪টি গন্ডার বেড়েছে। রাজ্য জুড়ে গন্ডার সুমারি সম্প্রতি শেষ হয়েছে। ২০০ জন বনকর্মী ও পশুপ্রেমী এই গন্ডার গণনার কাজে জড়িয়ে ছিলেন। এ কাজে লাগানো হয় ৩৪টি হাতি। নেতৃত্ব দেন মুখ্য বনপাল এস পি সিংহ। প্রাপ্ত পরিসংখ্যান মোতাবেক কাজিরাঙায় গন্ডারের সংখ্যা দাঁড়াল ২২৯০টি। ওরাংয়ে ১০০টি, পবিতরায় ৯৩টি ও মানসে ২২টি গন্ডার রয়েছে। এর মধ্যে মানসের গন্ডারগুলি কাজিরাঙা ও পবিতরা থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
|
|
বীরভূমের সদাইপুরে হাতি তাড়াচ্ছেন গ্রামবাসীরা।
বুধবার। ছবি: দয়াল সেনগুপ্ত |
|
বাঘের আতঙ্ক সামশেরনগরে |
নিজস্ব সংবাদদাতা • হিঙ্গলগঞ্জ |
বাঘের আতঙ্ক ছড়াল উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জের ২ নম্বর সামশেরনগরে। বন দফতর ও গ্রামবাসী সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার দুপুরে একটি বাঘ জঙ্গলের ধারে জালের ঘেরাটোপ টপকে লোকালয়ে ঢোকার চেষ্টা করে। গ্রামবাসীদের চিৎকার, বাজি ফাটানোর আওয়াজে এসে পড়েন পুলিশ ও বনকর্মীরা। এর পরে আড়বেশে ওয়ান জঙ্গলের সামনে কুড়েখালি খালের ধার বরাবর কিছুক্ষণ দৌড়াদৌড়ি করে জঙ্গলে ঢুকে যায়। বাঘ যাতে ফের লোকালয়ে ঢোকার চেষ্টা না করে সে জন্য রাত পাহারার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
|
পথ অবরোধ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি |
পশু হাসপাতালে একটি বাছুরের চিকিৎসা না করানো হয়নি, এই অভিযোগে প্রায় এক ঘন্টা ধরে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখালেন একটি পশুপ্রেমী সংস্থার সদস্যরা। বুধবার সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে শিলিগুড়ি থানার সেবক রোড এলাকায়। শিলিগুড়ি থানা থেকে পুলিশ গিয়ে সংস্থার এক সদস্যকে আটক করলে অবরোধ উঠে যায়।
|
বালকের মৃত্যু |
নিজস্ব সংবাদদাতা • পুরুলিয়া |
সাপের ছোবলে মৃত্যু হল এক বালকের। মৃতের নাম বিজয় বেসরা (৬)। হুড়ার লেদাবনা গ্রামে তার বাড়ি। মঙ্গলবার সকালে তার পায়ে সাপ ছোবল মারে। পুরুলিয়া সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সে দিন সন্ধ্যায় তার মৃত্যু হয়।
|
তৃষ্ণার শান্তি... |
|
কাকেদের জলপান। বুধবার কলকাতায়
বিল্বনাথ চট্টোপাধ্যায়ের তোলা ছবি। |
|
|