১৪ জানুয়ারি, ২০০৮ |
রাজধানীর সবচেয়ে বিলাসবহুল হোটেল সেরেনায় আত্মঘাতী তালিবান হানা। হত ৮। |
৭ জুলাই, ২০০৮ |
ভারতীয় দূতাবাসে গাড়িবোমা বিস্ফোরণ। নিহত ৫৮। জখম ১৫০ জনের বেশি। |
১১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ |
বিভিন্ন সরকারি ভবনে হামলা। ২৬ জনের মৃত্যু। জখম ৫৫। |
২৮ অক্টোবর, ২০০৯ |
হামলা হোস্টেলে। রাষ্ট্রপুঞ্জের
৫ কর্মী-সহ ৮ জন নিহত। খতম ৩ তালিবান গেরিলাও। |
১৫ ডিসেম্বর, ২০০৯ |
প্রচুর বিদেশিতে ঠাসা এক হোটেলের কাছে আত্মঘাতী হানা হত ৮। জখম অন্তত ৪০। |
১৮ জানুয়ারি, ২০১০ |
রাজধানী জুড়ে পরের পর বিস্ফোরণ, গুলি। তালিবান তাণ্ডবে মৃত্যু ৫ জনের। আহত অন্তত ৭১। |
২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১০ |
দু’টি অতিথি-নিবাসে হামলা।
৭ ভারতীয়-সহ নিহত ১৬। |
১৮ মে, ২০১০ |
শহরের ব্যস্ত এলাকায় ন্যাটোর কনভয়ে মানববোমা। ৫ মার্কিন সেনা-সহ নিহত ১৮। |
১৯ ডিসেম্বর, ২০১০ |
ফৌজি বাসে দুই মানববোমার হামলা। ৫ সেনার মৃত্যু। |
২৮ জানুয়ারি, ২০১১ |
পশ্চিমীদের প্রিয় সুপার-মার্কেটে ৮ জনের মৃত্যু বিস্ফোরণে। |
২১ মে, ২০১১ |
সেনা-হাসপাতালে তালিবান হামলা। ৬ ডাক্তারি ছাত্রের মৃত্যু। |
১৮ জুন, ২০১১ |
আত্মঘাতী হামলা কাবুলের থানায়। নিহত ৯। |
২৮ জুন, ২০১১ |
বিলাসবহুল হোটেলে হানা। ২১ জনের মৃত্যু। |
১৯ অগস্ট, ২০১১ |
ব্রিটিশ কাউন্সিলের দফতরে আক্রমণ। ৯ জনের মৃত্যু। |
১৩/১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১১ |
মার্কিন দূতাবাস ও বিদেশি সেনার ছাউনি ঘিরে ১৯ ঘণ্টা সংঘর্ষ। নিহত অন্তত ১৪। |
২০ সেপ্টেম্বর ২০১১ |
প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বুরহানুদ্দিন রব্বানি খুন। শান্তি আলোচনায় অগ্রণী ভূমিকা ছিল তাঁর। |
২৯ অক্টোবর, ২০১০ |
বিদেশি সেনার কনভয়ে গাড়িবোমা বিস্ফোরণ। কয়েক জন মার্কিন সেনা-সহ নিহত ১৭। |
৬ ডিসেম্বর, ২০১১ |
আরও এক দশক আফগানিস্তানে শান্তি ফেরাতে আন্তর্জাতিক প্রয়াস চলবে জার্মানিতে এক সম্মেলনে এই সিদ্ধান্তের পর দিনই কাবুল ও মাজার-ই-শরিফের মসজিদে বিস্ফোরণ। নিহত ৫৪ জন। |
১৫ এপ্রিল ২০১২ |
পাকিস্তানের জেল থেকে নিজেদের নেতা-সদস্যদের মুক্ত করে তালিবান। আফগানিস্তানে পুনরুভ্যুত্থানের অভিযান। |