হাওড়া-কাটোয়া লাইনে ত্রিবেণী একটি ব্যস্ততম স্টেশন। চাকরি সূত্রে এখান থেকে বহু লোক কলকাতায় যাতায়াত করেন। কিন্তু ট্রেনের সংখ্যা তুলনায় কম। ফলে, যাত্রীদের চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। বিশেষ করে, রাতে সাড়ে ৯টার পরে কোনও ট্রেন না থাকায় অনেকে সমস্যায় পড়েন। সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকেও হাওড়াগামী নিয়মিত ট্রেন না থাকায় যাত্রীদের হয়রানি হতে হয়। এ ছাড়া, ত্রিবেণী স্টেশনে কোনও ওভারব্রিজ না থাকায় বয়স্ক যাত্রীদের খুব কষ্ট। ট্রেন বাড়ানো এবং ওভারব্রিজ তৈরির ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ নজর দিলে ভাল।
সঞ্জিত শ্রীবাস্তব। বাদে বৈকুণ্ঠপুর, ত্রিবেণী স্টেশন রোড।
|
হাওড়ার গেস্টকিন বাজার-সংলগ্ন একশো বাষট্টি নম্বর রোডে বিশাল কবরস্থান আছে। দানেশ শেখ লেনের কাছাকাছি এই প্রাচীন কবরস্থান শিবপুর থানা এলাকার মুসলমানদের ব্যবহারের জন্য পরিচ্ছন্ন পরিবেশে অবস্থিত। পাশেই বিদ্যাসাগর সেতুগামী সড়ক। হাওড়া পুরসভা এই কবরস্থানে পাশে জঞ্জাল ফেলছে। পড়ে থাকা আবর্জনার জন্য পথচারীদের ঝুঁকি নিয়ে হাঁটতে হয়। ফুটপাথ থাকছে না। এ ছাড়া, জায়গাটি দুর্গন্ধে ভরা। অন্যত্র ময়লা ফেলার জন্য ঘেরা জায়গার ব্যবস্থা করা হোক।
এএফ কামরুদ্দীন আহমদ। বাঁদপুর, হুগলি।
|
উদয়নারায়ণপুর থেকে জয়পুর পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার রাস্তা সরাসরি অতিক্রম করার মতো কোনও গাড়ি নেই। আমতা ২ ব্লকের সমস্ত সরকার দফতরের পাশাপাশি কলেজ ও হাসপাতাল আছে এই জয়পুরে। প্রতি দিন অসংখ্য নিত্যযাত্রী, ছাত্রছাত্রী, রোগী এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করেন। তাঁদের দীর্ঘ সময় ব্যয় করে জয়পুর আসতে হয়। উদয়নারায়ণপুর থেকে জয়পুর পর্যন্ত নতুন ট্রেকার সার্ভিস চালু করলে বহু মানুষ উপকৃত হবেন।
নিমাই আদক। সোনাতলা, উদয়নারায়ণপুর।
|
ডানকুনি উপনগরকে কেন্দ্র করে যেমন রেলপ্রকল্প থেকে শুরু করে কলকারখানা তৈরির কাজ গতি পাচ্ছে। তাল মিলিয়ে ডানকুনি স্টেশনের ৩ এবং ৪ নম্বর প্ল্যাটফর্মের বিস্তার ঘটলেও যাত্রীদের জন্য কোনও ছাউনির ব্যবস্থা হয়নি। রেল কর্তৃপক্ষের এ দিকে নজর নেই কেন? স্কুল ছাত্রছাত্রী থেকে শুরু করে বহু বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, রোগী, প্রতিবন্ধী এই প্ল্যাটফর্ম দু’টিতে খোলা আকাশের নীচে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। রোদে-বৃষ্টিতে খুবই অসুবিধা।
কাজি আবু তোরাব। বাঁদপুর, হুগলি।
|
দক্ষিণ-পূর্ব রেলের ডোমপাড়া লেভেল ক্রসিং পার হতে না পারলে উলুবেড়িয়া সদর মহকুমার যাবতীয় অফিস, আদালত, কলেজ এবং মহকুমা হাসপাতালে পৌঁছনো যায় না। নিত্য দিনই এই লেভেল ক্রসিংয়ে যানজটে নাকাল হন যাত্রীরা। এখানে একটি উড়ালপুল খুবই দরকার।
রবীন্দ্রনাথ নাথ। আন্দুল-মৌড়ি, হাওড়া। |