বারাসতে নববধূ ও তাঁর স্বামীর উপরে হামলার ঘটনায় রবিবার রাতেই ধরা পড়েছিল এক জন। কিন্তু সোমবার আর কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। উত্তর ২৪ পরগনার পুলিশ সুপার চম্পক ভট্টাচার্য বলেন, “ওই ঘটনায় এক জনই ধরা পড়েছে। মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু হয়েছে।” ধৃতকে এ দিন বারাসত আদালতে তোলা হয়। রবিবার বিকেলে দত্তপুকুরের দিঘড়া থেকে গাড়িতে বারাসতের মাঝেরপাড়ায় ফিরছিলেন নবদম্পতি আনিসুর রহমান এবং রাবেয়া বিবি। পুলিশি সূত্রের খবর, বারাসতের জগদিহাটা কাজিপাড়ার কাছে যশোহর রোডে প্রথমে মোটরবাইক নিয়ে এক যুবক ধাওয়া করে গিয়ে গাড়িটিকে থামায়। তার পরে আরও চার দুষ্কৃতী ওই দম্পতি এবং তাঁদের এক বন্ধুকে মারধর করে পালিয়ে যায়। আনিসুরকে ভর্তি করানো হয় বারাসত হাসপাতালে। বারাসত থানায় অভিযোগ করেন রাবেয়া।
|
এক যুবকের ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ মিলল। সোমবার, ব্যারাকপুরের মাঝিঘাট থেকে। মৃতের নাম পিন্টু সাউ (২২)। তিনি একটি চিটফান্ড সংস্থায় কাজ করতেন। পুলিশ জানায়, রবিবার সন্ধ্যায় বেরিয়ে আর ফেরেননি পিন্টু। ওই রাতেই পুলিশে নিখোঁজ ডায়েরি হয়। ব্যারাকপুরের গোয়েন্দাপ্রধান দীপনারায়ণ গোস্বামী বলেন, “যুবকের মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাতের চিহ্ন মিলেছে। অনুমান, তাঁকে খুন করা হয়েছে।” পিন্টুর এক বন্ধুকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ। অন্য দিকে, এ দিনই সোনাগাছির একটি বাড়ি থেকে মমতা শিকারি (২৫) নামে এক যৌনকর্মীর দেহ মেলে। পুলিশ জানায়, ওই মহিলার গলায় শ্বাসরোধ করার চিহ্ন ছিল। পুলিশের অনুমান, মমতাকে খুন করা হয়েছে। |