টুকরো খবর
রবীন্দ্রোৎসবে মাতল ডার্টিংটন
পছন্দের শহর ডার্টিংটনের নানা ছবি এঁকেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। ভালবাসতেন শহরের আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়াতে। শান্তিনিকেতনের ধাঁচে বিদ্যালয় গড়তে বন্ধু লিওনার্ড এলম্হার্স্টকেও এই জায়গাই পছন্দ করে দিয়েছিলেন তিনি। ইস্টারের সপ্তাহান্তে, রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁদের সেই সম্পর্কের উদযাপনে এ বার মাতলেন ডার্টিংটনবাসী। এই উপলক্ষে স্থানীয় ডার্টিংটন হলে আয়োজন করা হয়েছে চার দিনব্যাপী রবীন্দ্রোৎসবের। নাচ, গান, নৃত্যনাট্য ছাড়াও আছে রবীন্দ্র উপন্যাসের কয়েক জন নারী-চরিত্রের উপর গল্পের আসর। রবীন্দ্র-স্মরণের সঙ্গেই আয়োজন করা হয়েছ শাস্ত্রীয় ভারতীয় সঙ্গীত এমনকী ফিউশনের আসরেরও।
এলম্হার্স্টকে দেওয়া রবীন্দ্রনাথের কিছু ছবি বিক্রি করে দু’বছর আগে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন ডার্টিংটন হল কর্তৃপক্ষ। ছবি বিক্রির সেই অর্থ দিয়ে গত বছর রবীন্দ্রনাথের জন্মের সার্ধ শতবর্ষে ছোট অনুষ্ঠানও করেন তাঁরা। কবিগুরুর স্মৃতি-বিজড়িত ডার্টিংটন যে তাঁকে এখনও ভোলেনি তা ই বুঝিয়ে দিল এ বারের এই রবীন্দ্রোৎসব।

জারদারির সঙ্গে দেখা করা হল না সহ-বন্দির
এক সময়ে করাচির জেলে আসিফ আলি জারদারির সঙ্গে বন্দি ছিলেন তিনি। এখন পাকিস্তানে ভারতীয় বন্দিদের পরিস্থিতি নিয়ে সরব মেহবুব ইলাহি। এই নিয়ে কথা বলতে জারদারির সঙ্গে দেখা করতেও চেয়েছিলেন তিনি। যদিও অনুমতি মেলেনি। ভারতের হয়ে গুপ্তচরের কাজ করতে ১৯৬৮তে পাকিস্তানে যান ইলাহি। ধরা পড়ার পরে ১৯৭৭ সাল থেকে আটক ছিলেন করাচি সেন্ট্রাল জেলে। তখন সেখানে আটক ছিলেন আসিফ আলি জারদারি-সহ পাকিস্তান পিপলস পার্টির শীর্ষ নেতারাও। তাঁদের কাছ থেকে মাঝে মাঝে ভাল খাবার, সাবান, তোয়ালে পাওয়া যেত। ভারতীয় বন্দিদের প্রতি জারদারিকে সহানুভূতিশীল মনে হয়েছিল ইলাহির। ১৯৯৬-এ মুক্তির পর থেকে সহবন্দিদের হয়ে লড়াই করার শপথ নেন ইলাহি। জারদারির সঙ্গে কথা বলতে চেয়ে চিঠি লিখেছিলেন পাক হাইকমিশনার শাহিদ মালিক ও রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাটিলকে। জবাব আসেনি।

হাফিজ নিয়ে প্রমাণ নেই, বললেন গিলানি
নয়াদিল্লিতে বসে যে দিন হাফিজ সইদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সম্ভাবনা কার্যত খারিজ করে দিলেন আসিফ আলি জারদারি, সে দিনই প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি লাহৌরে সাংবাদিকদের বলেন, “সইদের ব্যাপারে আমরা গুরুত্ব দিয়েই বিচার করছি। কিন্তু আমাদের হাতে তথ্যপ্রমাণ নেই। এই অবস্থায় তাঁর বিরুদ্ধে এগোব কী ভাবে?”

নাইজিরিয়ায় জোড়া বিস্ফোরণ, হত ৫০
জোড়া বিস্ফোরণে উত্তর নাইজিরিয়ার কাদুনা শহরে নিহত হলেন ৫০ জন। দু’টি গাড়িতে বিস্ফোরক লুকনো ছিল। গাড়ি দু’টি গির্জার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বিস্ফোরণ ঘটে। গির্জায় তখন ইস্টার সানডের প্রার্থনা চলছিল। ৫০ জন নিহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। ঘটনায় জঙ্গিদের হাত রয়েছে বলে ধারনা পুলিশের। তবে এখনও কোনও গোষ্ঠী ঘটনার দায় নেয়নি।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.