আমিই একমাত্র জীবিত এবং শেষ পুরুষ নারী চরিত্রাভিনেতা। ১৯৫৫ সাল থেকে একটানা নারী চরিত্রে অভিনয় করেছি। ইদানীং ‘রমণীমোহন’ নাটকেই প্রথম এক জন পুরুষের চরিত্রে অভিনয় করছি।
আমি জন্মেছি সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের উল্টো দিকে কালী দত্ত লেনে। কিন্তু ১৯৩৯ সালে চলে আসি গোয়াবাগানের বাদামতলা লেনে। ওখানে আমরা সবাই থাকতাম। ওখানেই বড় হওয়া। ছোটবেলাটা খুব মজা করে কাটিয়েছি। আমার মা খুব ভাল রান্না করতে পারতেন। এক কথায় আমি ভোজনরসিক। আমরা চার ভাই, দুই বোন। আমি সবার ছোট। বাড়ির ছোট ছিলাম বলে খুব আদর পেতাম বড়দের কাছে। যখন যেটা বায়না করতাম, তক্ষুনি সেটাই পেতাম। ও হ্যাঁ, তখন আর একটা পাওনা ছিল আমার মা খুব ইংরেজি সিনেমা দেখতে পছন্দ করতেন। সেই সময়ের বড় বড় আর্টিস্টদের ছবি দেখতেন। তখনকার দিনে মর্নিং শো হত সাড়ে ১০টা থেকে। টিকিটের দামও কম ১০ আনা। শো চলত সাড়ে ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত, তার পর আবার ১২-৩০টা থেকে নুন শো। নানা রকম সিনেমা দেখতে আমাদের নিয়ে যেতেন মা। অনেক সিনেমা তখন হয়তো বুঝতাম না। পরে ভাইদের কাছে বুঝে নিতাম। তখন সেই আনন্দটাই বেশি হত।
আমার অভিনয়জীবন শুরু বলা যেতে পারে ৭-৮ বছর বয়সে। মায়ের সঙ্গে থিয়েটারে যেতাম, উইংসের পাশে বসে থিয়েটার দেখতাম, খুব ভাল লাগত। তখন ভাবতাম, এ রকম পোশাক-আশাক পরে কবে স্টেজে পারফর্ম করব! তবে নারী চরিত্রে অভিনয় করব, এই ভাবনাটা তখন ছিল না। রবিবার দিন ডবল শো হত। যা-ই হোক, তখন শ্রীরঙ্গম থিয়েটারে একটা বই হত, শরৎচন্দ্রের ‘বিন্দুর ছেলে’। তাতে দুটো ছোট ছেলের রোল ছিল অমূল্য আর নরেন। এই ছোট অমূল্যের পার্টটা একটি ছেলে করত। এক দিন কী হল, ছেলেটির বাড়ি থেকে জানাল যে, ছেলেটির খুব জ্বর, সে যেতে পারবে না। তখন সবার মাথায় হাত! কোথায় পাওয়া যাবে ওই রকম একটি বাচ্চা ছেলে। খোঁজ খোঁজ। মা বললেন, দেখি, আমার ছোটটাকে রাজি করানো যায় কি না। ও তো প্রায়ই থিয়েটার দেখে। তা আমার মা থিয়েটারের লোকদের দিয়ে আমায় ডাকতে পাঠিয়ে দিলেন। কয়েক মিনিট বাকি ছিল শো শুরু হতে। এলাম। মা বললেন, ‘তুই থিয়েটার করবি, আজকে অমূল্যর পার্টটা।’ বললাম, হ্যাঁ, হ্যাঁ আমি করব। পোশাকটোশাক পরিয়ে সাজিয়ে দিল। আর বলে দিল, প্রম্পটার যা যা বলবে, তা-ই শুনে শুনে বলে দিবি।
তখনকার দিনে এই একটা সুবিধে ছিল। এখনকার দিনে প্রম্পট-এর ব্যাপারটা আর নেই। তখনকার দিনে এক জন প্রম্পটারকে যে কোনও এক জন বড় আর্টিস্টের সমতুল্য মনে করা হত। সত্য ডাক্তার বলে এক জন প্রম্পটার ছিলেন, তিনি বললেন, আমি যখন বলব, আমার দিকে চেয়ে থাকবি। শুনে শুনে চোখগুলো বড় বড় করে বলে দিবি। তাই করলাম। সবাই বলল খুব ভাল হয়েছে।
১৯৪৫ সালে প্রথম অভিনয় করে ৫ টাকা পেয়েছিলাম। সে কী আনন্দ! শ্রীরঙ্গম থিয়েটার (এখন যেখানে বিশ্বরূপা) থেকে মশালের মতো টাকাটা ওড়াতে ওড়াতে দৌড়ে বাড়ি এসেছিলাম। সবাইকে দেখিয়েছিলাম। যা-ই হোক, ছেলেটির অসুখ সেরে উঠল, আবার ও কাজ করতে লাগল। আমায় আর করতে দিল না। ১৯৫২ সালের নভেম্বরে মা মারা গেলেন। আমার তখন আট বছর। বাবা তারাকুমার ভাদুড়ী চাকরি করতেন না, খালি থিয়েটার করতেন। স্বাভাবিক ভাবেই পারিবারিক রোজগারও কিছু ছিল না। থিয়েটার করে আর কত উপার্জন হত সেই সময়। বাবা শেষের দিকে দু’একটা সিনেমা করেছেন, তাও আবার জমিদার টমিদারের রোল পেলে করতেন।
ছোড়দি (কেতকী দত্ত) তখন স্টার থিয়েটারে, বলল, ‘কাজটাজের চেষ্টা কর?’ বললাম, কী কাজ করব বলো। ১৩-১৪ বছর বয়স। সাঙ্ঘাতিক আর্থিক দুরবস্থা চলছিল মা মারা যাওয়ার পর। তখন এক আত্মীয় প্রস্তাব দিলেন, ‘তুই যদি মেয়ে সেজে অভিনয় করতে পারিস, তা হলে একটা চাকরি পেতে পারিস।’ আমি ভাবলাম, এ আবার কী! আমার গলা মেয়েলি, মেয়েলি ভাব ছিল, কিন্তু আমি এক জন পুরুষ। কী করে সম্ভব মেয়ে সেজে অভিনয় করা! এ আবার হয় নাকি? উনি বললেন, ‘তোকে চিন্তা করতে হবে না। তুই করবি কি না বল?’ ইস্টার্ন রেলওয়েতে উনি কাজ করতেন, আমাকে ওখানে নিয়ে গেলেন। ওঁদের রিক্রিয়েশন ক্লাবের ‘আলিবাবা’ বইয়ে মর্জিনার পার্ট। আদ্যোপান্ত নাচ-গান-অভিনয়। কখনও করিনি। রিহার্সাল হল ষোলো দিন, করলাম। সালটা ১৯৫৫। অ্যামেচার দল। অভিনয় খুব ভাল হল। ওখানকার কমবয়সি ছেলেরা তো আমায় দেখে একেবারে প্রেমে হাবুডুবু খেতে লাগল। সত্যিই চাকরি হল। আড়াই টাকা রোজে, মাসে ৭৫ টাকা। বিল্ডিং ডিপার্টমেন্টের কাজ। আমার পদ চেনম্যান। অর্থাৎ আমার কাজ হল, কোনও জায়গাটায়গা মাপতে গেলে চেন ধরতে হবে। তবে কাজটা কোনও দিন করতে হয়নি। কারণ, রোদে বের হতে দিত না আমায় কালো হয়ে যাব, চেহারা খারাপ হয়ে যাবে! রেলের সব ডিপার্টমেন্টেই অভিনয় করতাম। তখনকার দিনে কিন্তু পুরুষরাই নারী-চরিত্রে অভিনয় করত। এটাই রেওয়াজ ছিল।
আমার প্রিয়

নাটক: ‘অথচ সংযুক্তা’
থিয়েটারের চরিত্র: ‘ষোড়শী’তে জীবানন্দ
অভিনেতা: উত্তমকুমার
নাট্যকার: উৎপল দত্ত
সাহিত্যিক: তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
মুহূর্ত: যখন কোনও অভিনয় দর্শককে ভাবিয়ে তোলে তখন আনন্দ হয়
গান: জীবন মরণের সীমানা ছাড়ায়ে...
এর পর আস্তে আস্তে কাজের দরজা খুলতে লাগল। রেলওয়ে ছেড়ে দিলাম। আমার চপলরানি হওয়ার মূলে কিন্তু চার জনের নাম বলতেই হয়। দয়াল সেনগুপ্ত, মাখনলাল দত্ত, সূর্য দত্ত, রাজেন্দ্রকুমার দে। এই চার জন মিলেই আমায় ঠেলে তুলে দিয়েছিলেন প্রশংসার তুঙ্গে। তখন মাইক ছিল না, আট-দশ হাজার লোক শুনত। খালি গলায় অভিনয় করতে হত। হ্যাজাক লাইটে যাত্রা করেছি। কাদামাটিতে স্টেজ, তার উপর ত্রিপল বা চাদর পাতা। দু’দিকে দুটো চেয়ার, এই চেয়ার দুটোই ফ্রন্ট। ডানে, বামে, পিছনে এগুলোকে ভেবে নিয়েই আমাদের অভিনয় করতে হত। চার দিক খোলা।
এক সময় প্রচুর টাকা রোজগার করেছি, কিন্তু রাখতে পারিনি। আফসোস নেই।
সাক্ষাৎকার: পথিক পণ্ডিত
ছবি: শুভাশিস ভট্টাচার্য

মানুষের মনে জমেছে যা, তা নে এক কথায় নেতা। কাজেই, মানুষের মনে জমে ওঠা অনুভূতিগুলো সংহত করে পাঁচটি আঙুলে প্রকাশ করে পরেশ পাল প্রমাণ করলেন যে তিনি সত্যিই নেতা।
রঞ্জিত। কাঁকুড়গাছি

অটোওয়ালাদের কোনও দিনই প্রোমোশন হবে না। ইনক্রিমেন্টটুকুও না হলে সংসার চলবে কী করে?
অনুপ দাস। যোগেন্দ্র পার্ক

এ বছর বাজেটে কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য সরকার অনেক রকম কর বসিয়েছে। আমার প্রস্তাব, অসভ্যতার ওপর একটা কর বসানো হোক যত অসভ্যতা, তত বেশি কর। তার পর, অটোর ভাড়া বাড়ানো হোক, কিন্তু যাত্রীদের অধিকার থাকবে অসভ্যতা-কর আদায় করে নেওয়ার। অধিকাংশ অটোওয়ালাই ঘোর বিপদে পড়বেন।
রুমা দে। বালি

বাঙালি জাগো, ভারত সরকারের পিছনে লাগো। দক্ষিণ চিন সাগরে হাবিজাবি কী সব করায় চিন খচে বোম। এখন বোম মারলে কলকাতাই কিন্তু হাতের কাছে। কুনমিং থেকে মাত্র দু’ঘণ্টার পথ, বোমারু বিমানে বোধ হয় আরও কম।
বমডিলা দাস। ইটানগর

আই পি এল-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ক্রিকেট শপথ পাঠ করালেন অমিতাভ বচ্চন। তাঁর গলা যে দেশের মধ্যে সেরা, সেটা নিয়ে সন্দেহ নেই। কিন্তু ভারতীয় ক্রিকেটে তিনি কে? সুনীল মনোহর গাওস্কর বা কপিলদেব নিখাঞ্জ নামক দু’এক জন লোক এখনও আশেপাশেই আছেন। তাঁদের ডাকলে হত না?
অনুরুদ্ধ শিকদার। বান্দ্রা

আই পি এল-এ মাঠ খালি কেন? ক্যামেরা বহু চেষ্টা করেও গ্যালারির টাক ঢাকতে পারছে না। মানুষ কি টিকিটের দামের জন্যই মাঠে যাচ্ছেন না? নাকি, ২০০৮ সালে যে বাজারি ক্রিকেটের বুদ্বুদ তৈরি হয়েছিল, সেটা ফেটে গিয়েছে? মানুষ আর মশলায় আগ্রহী নয়? উত্তর চাই।
সৌরদীপ সান্যাল। আলিপুর

ভূতের ভবিষ্যৎ হিট হয়ে প্রমাণ করল, ভূতেরও যদি ভবিষ্যৎ থাকে, তবে কলকাতারও আছে।
শালিনী। গোলপার্ক

২৫ বৈশাখের আগে মধুসূদন দত্তের সমস্ত ছবি সরিয়ে ফেলার সরকারি সার্কুলার বেরিয়েছে। যাতে ওই দিন কোনও ষড়যন্ত্রকারী আবার ছবি কেলেঙ্কারি না ঘটাতে পারে।
সুদিন বসু। বাঙুর অ্যাভিনিউ

দেবারতি সোম
১৯৮৩ কী ’৮৪। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্রসঙ্গীতের স্পেশাল অনার্স কোর্সে সবে ভর্তি হয়েছি। এক দিন ক্লাসে শিক্ষিকা বুলবুল সেনগুপ্ত এসে বললেন, ‘তোমায় মায়াদি ডাকছেন।’ শুনে ভয় পেয়ে গেলাম। মায়াদির সঙ্গে তখনও পরিচয় হয়নি। কিন্তু গান শুনেছি ‘বাসন্তী হে ভুবনমোহিনী’, ‘বড় বিস্ময় লাগে’। রবীন্দ্রভারতীতে ভর্তির পরীক্ষা উনিই নিয়েছিলেন, বেশ রাশভারীই মনে হয়েছিল। পরবর্তী কালে অবশ্য বুঝেছি তাঁর এই আপাতগাম্ভীর্যের আড়ালে স্নেহের ফল্গুধারা লুকিয়ে আছে!
যা হোক দুরুদুরু বক্ষে টিচার্স রুমে গেছি, মায়াদি বিভাগীয় প্রধান সুচিত্রা মিত্রকে বললেন, ‘এই মেয়েটির কথাই বলছিলাম, সুন্দর গলা!’ সুচিত্রাদি জিজ্ঞেস করলেন আমায়, ‘শ্যামার গান করতে পারবে? জানো?’ রেকর্ডে শুনেছি শ্যামার গান, বললাম, জানি। সুচিত্রাদি তখন স্রেফ মায়াদির কথায় আমায় শ্যামার গান গাইতে দিলেন। রিহার্সালে মায়াদি কয়েকটা জায়গা দেখিয়েও দিলেন। শ্যামা মঞ্চস্থ হল বেশ কয়েক বার। বুঝলাম, মায়াদি কোন স্তরের শিক্ষাগুরু।
কয়েক বছর বাদে রবীন্দ্রভারতীতে রবীন্দ্রসঙ্গীতে আংশিক সময়ের লেকচারার হিসেবে ঢুকেছি। মায়াদি অধ্যাপক হিসেবে এক্সটেনশনে। এক দিন জোড়াসাঁকোয় ক্লাস করে টিচার্স রুমে ঢুকেছি। দেখি মায়াদি বসে। তা বসতে ইতস্তত করছি। মায়াদি সস্নেহে ডাকলেন, ‘আরে, পাশে এসে বোসো। এখানে তুমি আর ছাত্রী নও।’ মায়াদির এই উদার মানসিকতা, আন্তরিকতা কোনও দিন ভুলব না।
মায়াদির গান শেখানো দারুণ ভাবে প্রভাবিত করেছিল। এক বার রবীন্দ্রভারতীর মেয়েদের মুখে আমার শেখানো এক গান শুনে খুব প্রশংসা করলেন মায়াদি। বললাম, এই ভাবে গান শেখানোটা তো আপনার কাছেই শিখেছি।
মায়াদি চলে গেলেন। কিন্তু তাঁর গান আমাদের জীবনে থেকে যাবে।
নন্দীগ্রামে যারা ছিল, নোনাডাঙায় তারাই।
তাদের জোরেই এ দল হয়ে ও দল ভোটে হারাই।
যেই ক্ষমতায়, অমনি আবার কাড়ছি ভিটেমাটি।
পুনর্বাসন সোনার পাথরবাটি।
ঘুঁটের মালা, ওদের গলায় ঝুলিস,
গর্ভবতী-মা-পেটানো নোনাডাঙার পুলিশ
পশ্চিমবঙ্গ নামক রাজ্যটিতে খবরের কাগজ
এখন দুই প্রকার: সরকারি ও দরকারি

অনির্বাণ ভট্টাচার্য, ছোটনীলপুর
ক্ষমা করিনি
সে বছর আমার মেয়ে অ্যাপেন্ডিক্স অপারেশনের জন্য নার্সিং হোমে ভর্তি। এ দিকে, ক্লাস ফাইভের অ্যাডমিশন চলছে। ভাবলাম, আগে সুস্থ হয়ে উঠুক, তার পর ভর্তি হবে। এর মধ্যে সে খুব ভাল একটা স্কুলে লটারির মাধ্যমে ভর্তির সুযোগ পেয়ে গেল। তখন আমার জায়েরা ঠোঁট উল্টে বলল, ভাল মেয়েগুলো চান্স পায় না, বাজেগুলো পেয়ে যায়। পরের বছর আমার মেয়ে ভাল রেজাল্ট করে সিক্সে উঠল। সে বছর এক দেওরের বিয়ে ছিল। আর্থিক সংকটের জন্য একটা ছোট সোনার দুল ছাড়া বিশেষ কিছু দিতে পারলাম না। সে জন্য ভাসুর, দেওর, জা, শাশুড়ি সবাই মিলে এক সঙ্গে ঘরে ঢুকে মেয়ের সামনে আমাদের যাচ্ছেতাই অপমান করে গেল। রাগে-দুঃখে মেয়ের টিসি নিয়ে বাপের বাড়ি চলে গেলাম। পরে আবার কপালের ফেরে ওই শ্বশুরবাড়িতেই ফিরতে হল। কিন্তু ওই স্কুলে আর ভর্তি করতে পারলাম না। আমার মেয়ের এই ক্ষতির জন্য ওদের ক্ষমা করতে পারিনি।
সুপ্রিয়া চট্টরাজ, নদিয়া

মুখ খোলার, গল্প করার, গলা ফাটানোর
নতুন বিভাগ। চারিদিক থেকে কানে আসা
নানা কথা নিয়ে আমরা শুরু করে দিলাম।
এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ভার আপনাদের।

ই মেল-এ অথবা ডাকে, চিঠি পাঠান।
ই-মেল: chirkut.rabi@abp.in
চিঠি: চিরকুট, রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.