দুই পুলিশ অফিসারের নামে পরোয়ানা |
মেমারি থানার প্রাক্তন দুই পুলিশ অফিসার ও পুলিশের গাড়ির চালকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করল বর্ধমানের সহ-দায়রা আদালত। বৃহস্পতিবার সরকারি আইনজীবী পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, মেমারি থানার মামলার তদন্তকারী অফিসার বাণেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায়, এএসআই দীপঙ্কর সাহা ও পুলিশের গাড়ির চালক ইদ্রিশ খানের বিরুদ্ধে ওই আদালতের বিচারক মুকুলিকা সিংহ গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি করে জেলার পুলিশ সুপারকে আগামী ২৩ এপ্রিলের মধ্যে ওই তিন জনকে গ্রেফতার করে এজলাসে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন। ঘটনার সূত্রপাত ১৯৯৬ সালের ৮ অক্টোবর। ওই দিন মধ্যরাতে পালসিটের কাছে একটি কালর্ভাটের নীচে ডাকাতির উদ্দেশে জড়ো হয়েছিল একটি ডাকাত দল। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে মেমারি থানার তৎকালীন ওসি বিচিত্রবিকাশ রায় ঘটনাস্থলে যান ও চার জনকে ধরে ফেলেন। ধৃতেরা হল কাজি সিরাজ, শেখ সাহামত আলি, শেষ অনিশ ও বাঞ্ছা বাউরি। তাদের মধ্যে সিরাজ আনিশ ও বাঞ্ছার বাড়ি হুগলিতে। শেখ সাহামতের বাড়ি মেমারির তকিপুরে। কিন্তু বারবার আদালত ডেকে পাঠানো হলেও ওই তিন জন সাক্ষী দিতে আসেননি।
|
দেওয়ানদিঘিতে শান্তির ম্যারাথন |
শহরে শান্তি ফেরাতে ম্যারাথন দৌড়ের আয়জন করল পুলিশ। আজ, শুক্রবার বর্ধমান শহরে পুলিশলাইন থেকে দৌড় শুরু হবে। শেষ হবে দেওয়ানদিঘিতে। বর্ধমানের পুলিশ সুপার সৈয়দ মহম্মদ হোসেন মির্জা জানান, এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘শান্তির লক্ষে দৌড়’। গত ২২ ফেব্রুয়ারি দেওয়ানদিঘিতে সিপিএমের দুই নেতা প্রদীপ তা ও কমল গায়েন খুন হন। তার আগেও এলাকায় সিপিএম ও তৃণমূলের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ বেধেছে। এই ঘটনার পরে জেলা পুলিশের বিরুদ্ধে নিরপেক্ষতা বাজায় না রাখা-সহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছিল। হাইকোর্টে ঘটনাটি নিয়ে জনস্বার্থ মামলার শুনানির সময় ভর্ৎসিত হয়েছিল পুলিশ। স্থানীয় বাসিন্দাদের ধারণা, এই অবস্থায় ভাবমূর্তি ফেরাতেই এই আয়োজন। পুলিশ সুপার জানান, এই ম্যারাথন দৌড় পুলিশ-জনসাধারণ সম্পর্ক পুনস্থাপনের একটি সেতু। সমাজের সর্বস্তরের মানুষ এই দৌড়ে যোগ দেবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
|
২০ টন কয়লা-সহ একটি ট্রাক আটক করল রায়না থানার পুলিশ। বর্ধমানের পুলিশ সুপার সৈয়দ মহম্মদ হোসেন মির্জা জানান, কয়লা পাচারের অভিযোগে ট্রাক চালককে গ্রেফতার করা হয়েছে। |