নাবালিকাকে ‘ধর্ষণের’ চেষ্টা, ধৃত কনস্টেবল
নিজস্ব সংবাদদাতা • বাঁকুড়া |
মদ্যপ অবস্থায় এক নাবালিকাকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে সাসপেন্ড ও গ্রেফতার হলেন এক পুলিশকর্মী। রবিবার বাঁকুড়া সদর থানা এলাকার ঘটনা। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃত পুলিশ কর্মী চন্দন মোদী বিষ্ণুপুর থানার ‘এ’ ফাঁড়ির কনস্টেবল। জনতা তাঁকে গণধোলাই দেয়। পুলিশ তাঁকে বাঁকুড়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করায়। চন্দনবাবুকে রাতেই গ্রেফতার করা হয়। হাসপাতালের কয়েদি ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন ওই কনস্টেবল। ওই নাবালিকার পাশের বাড়িতেই বছর দু’য়েক ধরে ভাড়া থাকেন চন্দনবাবু। দ্বিতীয় শ্রেণির ওই ছাত্রীটির মায়ের অভিযোগ, “মেয়েকে চকোলেট কিনে দেওয়ার নাম করে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যান চন্দনবাবু।” তাঁর আরও দাবি, “মেয়ে জানায়, তার সঙ্গে ওই লোকটি নোংরা কাজ করছিল।” |
ধৃত যুবক
নিজস্ব সংবাদদাতা • পুরুলিয়া |
বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাসের অভিযোগে কুড়ি বছরের এক যুবককে গ্রেফতার করল পুলিশ। ধৃতের নাম রক্ষাকর মাহাতো। বাড়ি পুরুলিয়া মফস্সল থানা এলাকায়। রবিবার গ্রাম থেকেই তাকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্তের সঙ্গে ঐ গ্রামেরই এক তরুণীর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। যদিও ওই যুবকের বাড়ির লোকজন তা মানতে অস্বীকার করেন। তরুণীর বাবার অভিযোগ, “প্রায় চার বছর ধরে ওদের সম্পর্ক রয়েছে। তাদের পরিবারের আর্থিক অবস্থা আমাদের থেকে ভাল। তাই পরিবারের চাপে ওই যুবক আমার মেয়ের কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে।” পুলিশ জানিয়েছে, ঐ তরুণীর বাবার অভিযেগের ভিত্তিতে ওই যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। সোমবার ধৃতকে আদালতে হাজির করানো হলে বিচারক ১৪ দিন জেল হাজতে রাখার নির্দেশ দেন। |
ট্রাক আটক
নিজস্ব সংবাদদাতা • খাতড়া |
‘বেআইনি’ পাথর বোঝাই ৩টি ট্রাক আটক করল পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে তিন ট্রাক চালক-সহ ৫ জনকে। রবিবার রাতে খাতড়ার পাম্পমোড় এলাকা থেকে ওই ৩টি পাথর বোঝাই ট্রাককে আটক করা হয়। জেলা পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, “বারিকুল থানা এলাকা থেকে ওই ট্রাকে পাথর বোঝাই করা হয়েছে বলে সরকারি চালানে উল্লেখ থাকলেও সেগুলি অন্য জায়গা থেকে তোলা হয়েছে। প্রক্রিয়াটি বেআইনি। তাই ওই ট্রাকগুলিকে আটক করা হয়েছে।” পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিটি ট্রাক থেকে ৪০০ ঘন ফুটেরও বেশি করে পাথর বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। |