টুকরো খবর
‘শ্লীলতাহানি’ দিঘায়, ধৃত দুই
সমুদ্রে স্নানের সময় তিন মহিলা পর্যটকের শ্লীলতাহানির অভিযোগে দিঘায় দুই যুবককে গ্রেফতার করল পুলিশ। আটক আরও চার জন। ধৃত ও আটক যুবকেরা হুগলির ধনেখালির বাসিন্দা। নদিয়ার শিমুরালি থেকে তিন বন্ধু সস্ত্রীক দিঘায় বেড়াতে এসেছিলেন। নিউ দিঘার একটি হোটেলে উঠেছিলেন তাঁরা। এ দিন তাঁরা সমুদ্রস্নানে যান। পাশেই স্নান করছিল একদল যুবক। অভিযোগ, তাঁরা নানা ভাবে ওই তিন মহিলাকে উত্ত্যক্ত করতে থাকে। প্রতিবাদ করলে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেন ওই যুবকেরা। এই নিয়ে পরে দিঘা থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। এর পরেই দিঘা থানার ওসি অজিত ঝা-র নেতৃত্বে পুলিশ নিউ দিঘার একটি গেস্টহাউস থেকে অভিযুক্ত ৬ জনকে আটক করে। পরে চণ্ডী মালিক ও দীপঙ্কর মালিক নামে দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়। দিনেদুপুরে দিঘার সমুদ্রতটে এমন ঘটনা ঘটায় পর্যটকরা উদ্বিগ্ন। প্রশ্ন উঠেছে, এই সৈকত শহরের নিরাপত্তা নিয়েও। স্থানীয় সূত্রে খবর, উৎসবের মরসুম ছাড়া দিনেরবেলায় সৈকতে পুলিশ দেখাই যায় না। সন্ধ্যার পর বার কয়েক পুলিশকর্মীরা টহল দেন। ওসি-র অবশ্য দাবি, দিঘার প্রতিটি ঘাটেই পর্যটকদের স্নানের সময় দু’জন করে পুলিশকর্মী থাকেন। তা ছাড়া, গাড়িতে নিয়মিত পুলিশি টহল চলে। তা হলে এমন ঘটনা ঘটে কী করে? এর সদুত্তর অজিতবাবুর কাছে মেলেনি।

পুকুরে ডুবে মৃত দুই বোন
স্কুল যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল দুই বোন। শেষ পর্যন্ত আর স্কুলে যাওয়া হল না। পুকুরে স্নান করতে গিয়ে ডুবে মৃত্যু হল দু’জনেরই। বৃহস্পতিবার সকালে মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে হলদিয়ার রামনগরে। মৃত দুই কিশোরী হল প্রীতি দাস (১২) ও প্রিয়া দাস (৯)। তাদের বাবা বিশ্বজিৎ দাস ঠিকা-শ্রমিক। মা সোমাদেবী দুই কন্যাকে হারিয়ে শোকবিহ্বল। বার বার সংজ্ঞা হারাচ্ছেন। দুর্গাচক থানার পুলিশ তদন্তে নেমেছে। স্থানীয় রামনগর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী প্রিয়া। বাসুদেবপুর গভর্নমেন্ট স্পন্সরড হাইস্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ত প্রীতি। রোজকার মতো এ দিনও স্কুলে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছিল দু’বোন। নিজেদের বাড়ির পুকুরে সংস্কারের কাজ চলছে। তাই প্রতিবেশী আরতি দাসের বাড়ির পুকুরে স্নান করতে গিয়েছিল প্রীতি ও প্রিয়া। কেউই সাঁতার জানত না। আরতিদেবী তাদের সতর্কও করেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পরে আরতিদেবী এসে দেখেন, পুকুর পাড়ে দু’জনের জামাকাপড় রয়েছে। তাঁর সন্দেহ হয়। পরে পুকুরে নেমে প্রথমে প্রীতির নিথর দেহ খুঁজে পান আরতিদেবী। তাঁর চিৎকারে ততক্ষণে পাড়া-পড়শিরা ভিড় জমিয়েছেন। স্থানীয় বাসিন্দারাই প্রিয়ার দেহ উদ্ধার করেন। আরতিদেবী বলেন, “আমি জানতাম না ওরা পুকুরে নেমে স্নান করবে। পাড়েই বসেছিল। ফিরে এসে দেখি এই কাণ্ড। ভাবতেই পারছি না।” হলদিয়া মহকুমা হাসপাতালে ময়নাতদন্তের পর এ দিন বিকেলেই দুই বোনের অন্ত্যেষ্টি সম্পন্ন হয়েছে।

বঞ্চনার অভিযোগ পূর্বের ঠিকাদারদের
সেতু বা কালভার্ট মেরামতের মতো ছোটখাটো কাজেও জেলার ঠিকাদারদের বঞ্চিত করে বহিরাগত ঠিকাদারদের টেন্ডার ‘পাইয়ে দেওয়া হচ্ছে’ বলে অভিযোগ জানাল কাঁথি মহকুমা ঠিকাদার সমিতি। সম্প্রতি জেলায় ১০টি কাজের জন্য টেন্ডার ডাকা হয়। তার মধ্যে ৬টি কাজেরই টেন্ডার পেয়েছেন বাইরের ঠিকাদারেরা। কাঁথি মহকুমা ঠিকাদার সমিতির সভাপতি সুভাষ জানার অভিযোগ, ‘‘পূর্ত দফতরের রাস্তাগুলি বেহাল হয়ে পড়ে রয়েছে। তা সারানোর কোনও ব্যবস্থা হচ্ছে না। উপরন্তু পুরো জেলার ছোট-বড় সেতু ও কালভার্ট মেরামতের জন্য লক্ষ-লক্ষ টাকার টেন্ডার ডেকে বিশেষ কিছু বাইরের ঠিকাদারকে কাজ পাইয়ে দেওয়া হচ্ছে।” সংগঠনের আরও অভিযোগ, টেন্ডার-ফর্মে ইচ্ছা করেই এমন সব শর্ত রাখা হয়েছে, যা পূরণ করা সম্ভব নয় জেলার ঠিকাদারদের। এমনকী অনেক ঠিকাদারকে টেন্ডার-ফর্ম তুলতেও দেওয়া হয়নি। ‘ই-টেন্ডার’ করা হয়নি। পূর্ত দফতরের তমলুক ডিভিসনের নির্বাহী বাস্তুকার শশাঙ্ক দাস ফর্ম তুলতে না দেওয়ার অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য, ‘‘জেলার ঠিকাদারদের অধিকাংশেরই আধুনিক যন্ত্রপাতি ও কারিগরি জ্ঞান নেই। যাদের যোগ্যতা আছে, তাদেরই কাজ দেওয়া হচ্ছে।” পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ শেখ সুফিয়ান বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখবেন বলে জানিয়েছেন।

নন্দীগ্রাম নিখোঁজ-মামলায় পরোয়ানার মেয়াদ বাড়ল
নন্দীগ্রাম নিখোঁজ-মামলায় ‘ফেরার’ অভিযুক্তদের নামে জারি হওয়া জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানার মেয়াদ ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়াল হলদিয়া আদালত। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ৭১ জনের নামে পরোয়ানা জারি করেছিলেন এসিজেএম সর্বাণী মল্লিক চট্টোপাধ্যায়। ২৯ মার্চের মধ্যে ‘ফেরার’দের গ্রেফতার করে আদালতে হাজির করার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারক। বৃহস্পতিবার সেই মেয়াদই ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হল। সিআইডির পক্ষ থেকে ‘ফেরার’দের সম্পত্তি বাজেয়াপ্তে নির্দেশ জারির জন্য আদালতে আবেদন করা হলেও এ দিন সে নিয়ে কিছু জানাননি এসিজেএম। যে ৭১ জনের নামে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি পরোয়ানা জারি হয়েছিল, তার মধ্যে লক্ষ্মণ শেঠ, অমিয় সাউ ও অশোক গুড়িয়াকে গত ১৭ মার্চ মুম্বই থেকে গ্রেফতার করে সিআইডি। এই তিন জন আপাতত জেলবন্দি। আগে থেকেই জেলে রয়েছেন আরও ৯ অভিযুক্ত। গত ৩০ জানুয়ারি সিআইডি মোট ৮৮ জনের নামে চার্জশিট দিয়েছিল। ১২ জেলবন্দির বাইরে ৬ জন জামিনে রয়েছেন আগে থেকে। সম্প্রতি হাইকোর্ট ২ জনের আগাম জামিন মঞ্জুর করেছে। এক অভিযুক্ত মারা গিয়েছেন। এখনও যাঁরা অধরা, তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য খেজুরির সিপিএম নেতা হিমাংশু দাস, বিজন রায়, প্রজাপতি দাস, রবিউল হোসেন এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের গড়বেতার দুই দাপুটে নেতা তপন ঘোষ ও সুকুর আলি।

সরকার কথা রাখেনি, দাবি ছত্রধরের
মা-মাটি-মানুষের সরকার ক্ষমতায় আসার ১০ মাস পরেও তারা কথা রাখেনি বলে অভিযোগ করলেন জেল-বন্দি ছত্রধর মাহাতো। ইউএপিএ আইনে ছত্রধর আপাতত মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি। জেল থেকে লেখা এক চিঠিতে ছত্রধর বলেছেন, বর্তমান শাসকরা ক্ষমতায় আসার আগে কথা দিয়েছিল, জঙ্গলমহল থেকে যৌথবাহিনী প্রত্যাহার করা হবে। নন্দীগ্রাম ও জঙ্গলমহলে গণ-আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের জেল থেকে মুক্তি দেওয়া হবে। কিন্তু কোনও কথাই রাখা হয়নি। বরং প্রতিদিন জঙ্গলমহলে পুলিশি অভিযান হচ্ছে, গ্রামের মানুষের উপরে অত্যাচার করা হচ্ছে এবং মিথ্যা মামলায় তাদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। মাওবাদী অভিযোগে গ্রেফতার-হওয়া জনসাধারণের কমিটির নেতা মনোজ মাহাতো এবং শ্যামল মাহাতোকে সম্প্রতি রাজ্য সরকার মুক্তি দিয়েছে। তাঁদের কাছে ছত্রধরের প্রশ্ন, জনগণের দাবি উপেক্ষিত হওয়া সত্ত্বেও কেবল নিজেদের প্রাণ বাঁচানোর জন্যই কি তাঁরা শাসক দলের সঙ্গে যোগ দিলেন? ছত্রধরের আরও অভিযোগ, বামফ্রন্টের আমলে সিপিএমের যে সব কর্মী তাঁদের উপর অত্যাচার করতেন, এখন তাঁরাই তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন এবং একই ভাবে গরিব মানুষের উপরে অত্যাচার করছেন। তৃণমূল নেতৃত্ব সব কিছু জেনেও চুপ করে আছেন!

ট্রেনে ডাকাতি, যাবজ্জীবন তিন জনের
গীতাঞ্জলি এক্সপ্রেসে ডাকাতিতে সাজাপ্রাপ্তেরা।
সাত বছর আগে গীতাঞ্জলি এক্সপ্রেসে ডাকাতির ঘটনায় ৩ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিলেন মেদিনীপুরের প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক সুখদেব সিংহ আনন্দ। ওই ঘটনায় আগেই এক জনের দশ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। ২০০৫ সালের ৮ জুলাই হাওড়া-মুম্বই (টাটানগর হয়ে) আপ গীতাঞ্জলি এক্সপ্রেসে দুষ্কৃতীরা প্রায় ৯৯ লক্ষ টাকা লুঠ করে চেন টেনে কলাইকুণ্ডা-খেমাশুলির মাঝে ট্রেন থামিয়ে ভালুকমাচায় নেমে পালায়। পুলিশ সূত্রের খবর, ওই দিন গীতাঞ্জলি এক্সপ্রেসের বাতানুকূল কামরার ছিলেন মুম্বইয়ের একটি বেসরকারি সংস্থার দুই কর্মী। তাঁদের কাছ থেকেই নগদ টাকা ছিনতাই হয়। ওই দিন বিকেলে ঝাড়গ্রাম স্টেশনে রেল-পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়। পরে তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডি। বৃহস্পতিবার যাদের সাজা ঘোষণা হয়েছে, সেই শৈলেন্দ্র সিংহ, সত্যেন্দ্র সিংহ ও ধনঞ্জয় সিংহের বাড়ি বাড়ি বিহারের ছাপরায়। এই ঘটনায় ২০০৮ সালে মনোরঞ্জন সিংহ নামে এক অভিযুক্তের দশ বছরের কারাদণ্ড হয়েছিল। ডাকাতির ঘটনায় বিহারের প্রাক্তন বিধায়ক ধূমল সিংহের নামও জড়ায়। গ্রেফতার হয়েছিলেন। পরে খালাস হন। লুঠের টাকা উদ্ধার হয়নি।

ঘুষ চেয়ে আটক পুলিশ
এনভিএফে নিয়োগের জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশন-পর্বে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠল এক ডিআইবি-কনস্টেবলের বিরুদ্ধে। বিক্ষোভের মুখেও পড়লেন। বৃহস্পতিবার পশ্চিম মেদিনীপুরের সাঁকরাইল থানার কুলটিকরি বাজারে ঘটনাটি ঘটেছে। প্রণয় সরকার নামে সাঁকরাইল থানার ওই গোয়েন্দা-পুলিশকর্মী এ দিন যাচাইয়ের কাজ করতে কুলটিকরি এলাকায় গিয়েছিলেন। প্রার্থীদের কাছ থেকে প্রণয়বাবু টাকা চান বলে অভিযোগ। কয়েক জনের কাছ থেকে তিনি টাকা নেন বলেও অভিযোগ। বিষয়টি জানতে পেরে তৃণমূলের স্থানীয় লোকজন তাঁকে আটক করে রাখেন। পরে পুলিশ গিয়ে প্রণয়বাবুকে উদ্ধার করে সাঁকরাইল থানায় নিয়ে যায়। তৃণমূলের সাঁকরাইল ব্লক সভাপতি সোমনাথ মহাপাত্র বলেন, “প্রণয়বাবুকে আমাদের লোকেরাই হাতেনাতে ধরে ফেলেন।” ঝাড়গ্রাম পুলিশ জেলার সুপার গৌরব শর্মা বলেন, “অভিযোগ খতিয়ে দেখে উপযুক্ত পদক্ষেপ করা হবে।”

সুরাহার দাবি
পানীয় জল-সঙ্কটের সুরাহার দাবিতে কাঁথি ৩-এর বিডিও-র কাছে ডেপুটেশন দিলেন কুসুমপুর অঞ্চলের গ্রামবাসীরা। বুধবার বিকেলে কুসুমপুর অঞ্চলের বিলাসপুর, বহিত্রকুণ্ডা, ফতেপুর-সহ দশ-বারোটি গ্রামের বাসিন্দারা এই ডেপুটেশনে অংশ নেন। শঙ্কর মান্না, গৌতম শীটের অভিযোগ, এলাকায় পানীয় জলের সমস্যা দীর্ঘ দিনের। জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের জল-সরবরাহ প্রকল্পের কাজ বিদ্যুৎ-সংযোগের অভাবে থমকে রয়েছে। প্রতিকার চেয়ে গ্রামবাসীরা রাজ্যের জলসম্পদ মন্ত্রীকেও জানিয়েছিলেন। সুরাহা হয়নি। তাই চলতি খরা মরশুমে এলাকায় যাতে ট্যাঙ্কের সাহায্যে পানীয় জল সরবরাহ করা হয়, সে জন্য বিডিও নিশান্ত মুখোপাধ্যায়ের কাছে গ্রামবাসীরা আবেদন করেন। বিডিও বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনার আশ্বাস দেন।

মারধরের অভিযোগ
গ্রামে একশো দিনের প্রকল্পের কাজ নিয়ে মামলা করায় বিজেপি সদস্যকে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মহিষাদল থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে বিজেপি। জখম বিজেপি সদস্য স্বপনকুমার দাস ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসাধীন। তাঁকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে প্রধান সন্তোষ কোলা ও বেশ কিছু তৃণমূল সদস্যের বিরুদ্ধে। লক্ষ্যা-১ গ্রামের চকদাড়িবেড়িয়া মৌজার একটি রাস্তা নির্মাণের টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগে প্রধানের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছিল বিজেপি। বুধবার হলদিয়া আদালতের এক প্রতিনিধি পর্যবেক্ষণে এলে তাঁর সামনেই মূল অভিযোগকারী স্বপনবাবুকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। তৃণমূল অভিযোগ অস্বীকার করেছে।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.