সমুদ্র-পাড় বাঁধানোর সিদ্ধান্ত দিঘায়
দিঘার সমুদ্রপাড় বোল্ডার দিয়ে বাধানোর সিদ্ধান্ত নিল দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পষর্দ।
পুরনো দিঘা থেকে নিউ দিঘার যাত্রানালা পর্যন্ত সমুদ্রপাড় বোল্ডার বাঁধানো থাকলেও তারপর শুধুই বালুয়াড়ি। গত শুক্রবার পর্ষদের এক সভায় ঠিক হয়েছে যাত্রানালা থেকে উদয়পুর পর্যন্ত প্রায় দেড় কিলোমিটার সমুদ্রপাড় বাঁধানো হবে। কাজ করবে সেচ দফতর। এই প্রকল্পে প্রায় ৪৭ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে সেচ দফতর।
শুক্রবার বিকেলের ওই বৈঠকে রাজ্যের সৈকত শহরের পরিকাঠামো উন্নয়নে আরও কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদের সভাপতি তথা নগরোন্নয়ন দফতরের প্রধান সচিব দেবাশিস সেন, নিবার্হী আধিকারিক সৌমেন পাল, মৎস্য সচিব সৈয়দ আহমেদ বাবা, জেলাশাসক পারভেজ আহমেদ সিদ্দিকি, জেলা সভাধিপতি গান্ধী হাজরা, মহকুমাশাসক সুমিত গুপ্ত, রামনগর ১ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দেবব্রত দাস, বিধায়ক অখিল গিরি, সেচ দফতরের নিবার্হী বাস্তুকার স্বপন পণ্ডিত প্রমুখ। সভায় বিশ্বব্যাঙ্কের অর্থে দিঘার জলনিকাশি ও পয়ঃপ্রণালীর কাজ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পাশাপাশি নিকাশিনালা তৈরির প্রস্তাব দেয় রামনগর ১ পঞ্চায়েত সমিতি ও উন্নয়ন পর্ষদ। রামনগর ১ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দেবব্রত দাসের প্রস্তাব মতো নিউদিঘার ‘রেসিডেন্সিয়াল এন টু সেক্টর’কে কর্মাশিয়াল সেক্টরে পরিণত করা ছাড়াও বিভিন্ন হোটেল-লজগুলির মালিকানা হস্তান্তর বৈধকরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দিঘার অধিকাংশ হোটেল-লজের ফায়ার লাইসেন্স নেই। বিষয়টি নিয়ে পর্ষদের বৈঠকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। এই দিকে নজর দেওয়ার পাশাপাশি সৌন্দর্যায়নের লক্ষ্যে আগামী মাসের শুরুতেই দিঘার রাস্তার ধারে টাঙানো যাবতীয় হোর্ডিং, ফেস্টুন-ব্যানার খুলে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। শনিবার দেবাশিসবাবু মৎস্যসচিব সৈয়দ আহমেদ বাবা ও পর্ষদের নির্বাহী আধিকারিক সৌমেন পালকে সঙ্গে নিয়ে তাজপুর সমুদ্র সৈকত পরিদর্শনে যান।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.