বক্তৃতার ব্যাখ্যা রাজ্যপালের
নিজস্ব সংবাদদাতা • বোলপুর |
বাজেট বক্তৃতা বস্তুত সরকারের তৈরি এবং সরকারি নীতি সম্পর্কিত। ফলে, অতীত ঘটনার স্মৃতিচারণের অবকাশ সাধারণত সেখানে থাকে না বলেই দাবি করলেন রাজ্যপাল এম কে নারায়ণন। শনিবার সন্ধ্যায় শান্তিনিকেতনে একটি আলোচনা সভায় যোগ দিতে গিয়ে সাংবাদিকদের কাছে রাজ্যপাল এই মন্তব্য করেন। বৃহস্পতিবার রাজ্যের বাজেট অধিবেশনের শুরুতে তিনি যে বক্তৃতা করেছিলেন, তাতে সব বিতর্ক এড়িয়ে মূলত রাজ্য সরকারের গুণগানই গাওয়া হয়। বর্ধমানে নিহত সিপিএমের প্রাক্তন বিধায়ক প্রদীপ তা-র স্মৃতিচারণ করা হলেও আমরি-কাণ্ড, চাষির আত্মহত্যা, বিষমদ বা ধর্ষণ কাণ্ড নিয়ে কোনও কথা বলা হয়নি। রাজ্যপালের এই বাজেট বক্তৃতা নিয়ে বিরোধীরা তো বটেই, এমনকী সরকারের শরিক দল কংগ্রেসও সমালোচনায় সরব হয়েছিল। তবে রাজ্যপালের ব্যাখ্যা, “বিভিন্ন ঘটনার কথা সাধারণত বাজেট বক্তৃতায় থাকে না। বাজেট বক্তৃতা সরকারের বক্তব্য। তার একটি অংশ সরকারের পাঠানো। এতে সাধারণত সরকারের নীতিরই প্রতিফলন ঘটে।” |
শ্লীলতাহানি রুখে জখম
নিজস্ব সংবাদদাতা • বাঁকুড়া |
বোনের শ্লীলতাহানি রুখতে গিয়ে ভাইকে মারধর করার অভিযোগ উঠল। শুক্রবার রাতে বাঁকুড়া শহর লাগোয়া বিকনা এলাকার ঘটনা। অভিযোগ পেয়ে রাতেই পুলিশ অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করে। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতের নাম পথিক রায়। বিকনা গ্রামে তার বাড়ি। ধৃতকে শনিবার বাঁকুড়া আদালতে তোলা হলে বিচারক তাঁর জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেন।
তরুণীর অভিযোগ, “বাঁকুড়া শহরের একটি প্যাথোলজি সেন্টারে কাজ সেরে সাইকেলে বাড়ি ফিরছিলাম। সেই সময় ওই যুবক আমার পথ আটকে শ্লীলতাহানি করে। বাড়িতে ফোন করতে ভাই সেখানে আসে। তখন ওই যুবক ভাইকে মারধর করে।” তিনি জানান, পরে ভাইকে বাঁকুড়া মেডিক্যালে ভর্তি করানো হয়। পুলিশের কাছেও অভিযোগ করা হয়েছে। যুবকের দাবি, “ওই তরুণী আমার পূর্ব পরিচিত। মিথ্যা অভিযোগে আমাকে ফাঁসানো হয়েছে।” |
ফর্ম বিলি বন্ধ
নিজস্ব সংবাদদাতা • শান্তিনিকেতন |
ছাত্র পরিষদের আন্দোলনের জেরে বিশ্বভারতীর বিনয় ভবনে বিএড পাঠক্রমে ভর্তির ফর্ম বিলি ও জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া দু’দিন ধরে বন্ধ রয়েছে। বিএডের আসন বৃদ্ধির দাবিতে শুক্রবার থেকে ছাত্রপরিষদ অন্দোলনে নেমেছে। অধ্যক্ষ ব্রজনাথ কুণ্ড তাঁদের দাবি ‘বোর্ড অফ স্টাডিস’কে জানানোর আশ্বাস দিলেও অচলাবস্থা কাটেনি। ছাত্র পরিষদের বিশ্বভারতী ইউনিট সভাপতি সুদীপ্ত গড়াইয়ের দাবি, “কর্তৃপক্ষ লিখিত ভাবে আসন সংখ্যা বৃদ্ধির আশ্বাস না দেওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।” |