|
কী নেই কী চাই |
|
উত্তর |
পরিচ্ছন্ন পরিবেশ |
বাগমারি কবরস্থানের ঠিক পাশেই পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ৮৪৫ নম্বর হরিণঘাটা দুধের ডিপো। ডিপোটি এখন গণশৌচালয়ে পরিণত হয়েছে। দুর্গন্ধ ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের জন্য সকালে দুধ নেওয়া অস্বস্তিকর অভিজ্ঞতা হয়ে উঠেছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে ব্যবস্থা করুন।
নীলাঞ্জন চৌধুরী, কলকাতা-৫৪
|
|
দক্ষিণ |
জল সরবরাহ, যথাযথ নিকাশি |
আমরা কসবা ইন্ডাস্ট্রিয়াল এস্টেটে একটি প্রতিবন্ধী সংস্থায় কাজ করি। বহু দিন হল এস্টেটের ১ নম্বর ফেজে জল পাওয়া যাচ্ছে না। এ ছাড়াও এখানে নিকাশি ব্যবস্থাও ভাল নয়। অথচ এখানে প্রচুর বাড়ি ও ইউনিট, প্রচুর শ্রমিক কাজ করেন। কর্তৃপক্ষের কাছে বার বার আবেদন করেও ফল হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
কণিকা তুম, শক্তি বন্দ্যোপাধ্যায়,
রঞ্জন দে প্রমুখ, কলকাতা-১০৭
|
রান্নার গ্যাসের কালোবাজারি বন্ধ হোক |
রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের অলিগলিতে রান্নায় ব্যবহার্য গ্যাস নিয়ে কালোবাজারি চলছে। এই গ্যাস এক বিশেষ যন্ত্রে অটোরিকশায় ভরা হচ্ছে। চোখের সামনে অসদুপায়ে বেচাকেনা চলছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ, কালোবাজারি রুখতে অবিলম্বে ব্যবস্থা
করা হোক।
আসফাক হোসেন, কলকাতা-১০৩
|
রাস্তার সংস্কার |
গড়িয়া অঞ্চলের রাস্তাগুলির অবস্থা শোচনীয়। বিশেষত কামালগাজী থেকে গড়িয়া মোড় হয়ে পদ্মশ্রী সিনেমাহল পর্যন্ত রাজা সুবোধচন্দ্র মল্লিক রোডের অবস্থা খুবই খারাপ। রাস্তাগুলি খনাখন্দে ভরা। বর্ষায় জল জমে অবস্থা আরও খারাপ হয়। যানবাহন চলাচলে অসুবিধা হয়। সমস্যার সমাধানে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
নীলাঞ্জন চট্টোপাধ্যায়, কলকাতা-৮৪
|
বিকল্প বাসরুট |
হরিনাভি থেকে গড়িয়া, নাকতলা, বাঁশদ্রোণী, রানিকুঠী, টালিগঞ্জ ট্রামডিপো, রাসবিহারি ও ধর্মতলা হয়ে হাওড়া যাওয়ার জন্য একটি মাত্র রুটের মিনিবাস চলে। বাসটি অনিয়মিত এবং তার সংখ্যা খুবই কম। সম্প্রতি উপরোক্ত বাস রুটটি দু’টি ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছে। একটি রুট কামালগাজী দিয়ে এবং অন্যটি ই এম বাইপাস হয়ে চলাচল করায় বাসও কমে গিয়েছে। ফলে নিত্যযাত্রীদের ভোগান্তি হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ, আরও একটি রুট চালু করে অবিলম্বে সমস্যার সমাধান করা হোক।
সমরকুমার ঘোষ, সোনারপুর।
|
ট্রাফিক সিগন্যাল |
গড়িয়া হাটবাজার, কামডহরি পূর্বপাড়া রোড, বোড়াল রোড এবং নবনির্মিত ক্যানাল রোড এই চার রাস্তার সংযোগস্থলে প্রতিদিনই যানজট হয়। বিশেষ করে সোম ও শুক্রবার বিকেলে হাটের সময় যানজট প্রবল আকার নেয়। এই পথ দিয়ে আবার তিনটি বাসরুট রয়েছে। ট্রাফিক পুলিশ অথবা ট্রাফিক সিগনাল না থাকায় ব্যস্ত সময়ে বয়স্ক, মহিলা ও ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের রাস্তা পেরোতে খুবই অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। এই ব্যাপারে পুলিশ প্রশাসন ও রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার দৃষ্টি আকর্ষণ করে আবেদন জানাচ্ছি, শীঘ্রই উপযুক্ত ব্যবস্থা নিয়ে বড় দুর্ঘটনা এড়ানো হোক।
গৌতম বিশ্বাস। কলকাতা-৮৪
|
হকারমুক্ত ফুটপাথ |
গড়িয়া মোড়ের কাছে ৬ নম্বর রুটে ফুটপাথে কাঠের ও ম্যাটাডরের ব্যবসা। ৫ নম্বর রুটের রাস্তা ও ফুটপাথ জুড়ে চলছে হকার ও অটোচালকদের ব্যবসা। গড়িয়া সেতুর উপর রাস্তা ও ফুটপাথে অটো ও সব্জিবিক্রেতাদের দখলদারি। সাধারণ মানুষের পক্ষে হাঁটা দায়। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই।
পবিত্রকুমার চন্দ্র, কলকাতা-১০৩
|
|
পূর্ব |
জটলামুক্ত পথ |
যাদবপুর স্টেশনের ১ নম্বর প্ল্যাটফর্মের প্রান্তে, সুকান্ত সেতুর নীচে ভোর পাঁচটা থেকে অসংগঠিত শ্রমিকদের জমায়েত শুরু হয়। ফলে সকাল ৯টা পর্যন্ত স্টেশনমুখী মানুষ, বিশেষত মহিলা, বৃদ্ধ ও শিশুদের অসুবিধায় পড়তে হয়। শ্রমিকদের জটলা এড়িয়ে ঠিক সময়ে ট্রেন ধরা দায় হয়ে পড়ে। সমস্যাটির সমাধানে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
আর্যকন্যা মুখোপাধ্যায়, কলকাতা-৩২
|
দূষণ নিয়ন্ত্রণ |
হাজরা মোড়ে ট্র্যাফিক সিগন্যালে কিছুক্ষণ দাঁড়ালে চোখ জ্বালা করে। নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়। গাড়ির কালো ধোঁয়ায় মারাত্মক কার্বন মনোক্সাইডই এর কারণ। এই দূষণ রোখার আইন আছে। কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ আইন প্রয়োগে সচেষ্ট হোন।
অশোককুমার ভট্টাচার্য, কলকাতা-২৬
|
বেলেঘাটা খালের
সংস্কার ও সৌন্দর্যায়ন |
গত কয়েক বছর ধরে বেলেঘাটা খাল-সংলগ্ন তিনটি ওয়ার্ডের (৩৩, ৩৪, ৩৫) বিভিন্ন এলাকায় জনবসতি ক্রমে বেড়ে চলেছে। খালের দু’ধারে বহুতল বাড়িও গড়ে উঠেছে। কচুরিপানা ও আবর্জনায় ভরে উঠেছে খালটি। কয়েক বছর ধরে সংস্কারও হয়নি। ফলে পোকা, মশা ও মাছির উপদ্রব বাড়ছে এলাকাগুলিতে। এ ভাবে চললে সংক্রামক রোগ ছড়াতে পারে। এ ব্যাপারে কাউন্সিলর, স্থানীয় বিধায়ক, মেয়র উদ্যোগী হবেন কি?
তিমির দাশগুপ্ত, কলকাতা-১০
|
কাঁকুড়গাছি ডাকঘরের সামনে থেকে |
ই এম বাইপাসের রাস্তাটা খুবই সঙ্কীর্ণ। ডাকঘরের সামনে ট্রাফিক পুলিশ না থাকায় রাস্তার দু’ধারে গাড়ি সারি দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ে। ফলে যাতায়াত খুবই কঠিন হয়ে ওঠে। এ ব্যাপারে উল্টোডাঙা ট্রাফিক পুলিশের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
কাজল রায়, কলকাতা-৫৪
|
সেতুর সংস্কার |
১১৩ নম্বর ব্লক গাছতলা কালীতলা ব্রিজ (১০ ফুট) এবং বাঁশদ্রোণী ব্রিজ (প্রায় ১৫ ফুট) দিয়ে রোজ বহু লরি, অটো ও গাড়ি যাতায়াত করে। কিন্তু ব্রিজ দুটির সম্প্রসারণ হয়নি। ফলে সেতুর উপর খুব চাপ পড়ে এবং দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভবনা থেকে যায়। এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি
আকর্ষণ করছি।
তপনকুমার গঙ্গোপাধ্যায়, কলকাতা-৭০
|
কুকুরের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ |
বিধাননগরের রাস্তায় উদ্বেগজনক ভাবে বাড়ছে কুকুরের সংখ্যা। কুকুরের দল উত্যক্ত করছে পথচারী ও প্রাতর্ভ্রমণকারীদের। এ ছাড়াও তাদের চিৎকারে রাতে ঘুমের এবং পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটে। কুকুরের কামড় থেকে বিপদের আশঙ্কা আছেই। কুকুরগুলি খাদ্যের সন্ধানে আবর্জনা এ দিক ও দিক করে পরিবেশ দূষিত করে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ, উপযুক্ত ব্যবস্থা করুন।
প্রভাংশুবিকাশ সাহা, কলকাতা-৬৪ |
|
আমাদের লিখুন আপনার পাড়ার নাগরিক সমস্যা জানিয়ে
অনধিক ১৫০ শব্দে লিখে পাঠান। ঠিকানা: কী নেই কী চাই,
কলকাতা উত্তর/ দক্ষিণ/ পুর্ব,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১।
আপনার নাম, ঠিকানা, টেলিফোন নম্বর অবশ্যই লিখবেন। |
|
|