সংস্কৃতি যেখানে যেমন

শাস্ত্রীয় সঙ্গীত
রবীন্দ্র সদনে অজয় চক্রবর্তী
সিউড়ির অলঙ্কার মহাবিদ্যালয়ের (সঙ্গীত প্রতিষ্ঠান) ২৫ বছর পূর্তিতে স্থানীয় রবীন্দ্র সদন মঞ্চে পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী গত ১৪ মার্চ সন্ধ্যায় প্রায় দু’ঘণ্টার সঙ্গীতানুষ্ঠান পরিবেশন করেন। অজয়বাবু গানের সঙ্গে সঙ্গে শ্রোতাদের সঙ্গে কথা বিনিময়ের মাধ্যমে এক উপভোগ্য অনুষ্ঠান পরিবেশন করে সবাইকে মাতালেন। পুরিয়া কল্যাণ রাগে খেয়াল পরিবেশনের সময় গান থামিয়ে দিয়ে শ্রোতাদের মতামত চেয়ে বলেন, “শাস্ত্রীয় সঙ্গীত কল্পনার খেয়াল। এতে ভালবাসার ভাব যত থাকবে সেটাই ভাল এবং উপভোগ্য।” খেয়ালের পর তিনি গাইলেন পাতিয়ালা ঘরানার বড়ে গুলাম আলির বিখ্যাত ঠুঙরি ‘আয়ে না বালাম’। তবে বড়ে গুলাম আলির মতো নয়, গাইলেন একেবারে নিজস্ব ভঙ্গিতে। গাইলেন জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষের দু’টি গান। সব শেষে গাইলেন স্বামী বিবেকানন্দের লেখা ‘মন চলো নিজ নিকেতনে’।

আনন নাট্যসংস্থা
সিউড়ির ‘আনন’ নাট্য সংস্থা রাজ্যের আপামর নাট্যসংস্থার কাছে একটি পরিচিত নাম। বর্তমানে নানা কারণেই তারা তেমন কোনও নাটক মঞ্চস্থ করতে পারেনি। সংস্থার চল্লিশ বছর পূর্তিতে ‘আনন’ সম্প্রতি সিউড়ির রবীন্দ্র সদনে এক নাট্যোৎসবের আয়োজন করেছিল। বাইরের পাঁচটি নাট্যসংস্থার পাঁচটি নাটক মঞ্চস্থ হল সেই নাট্যোৎসবে। শেষ দিন দেবশঙ্কর হালদার অভিনীত ‘ব্ল্যাঙ্ক ভার্স’ গোষ্ঠীর নাটক ‘ফুড়ুৎ’ দর্শকদের দারুণ প্রশংসা পেয়েছে। এক দর্শকের অভিমত, “কাহিনীতে তেমন কোনও উপাদান না থাকলেও কুশীলবদের শারীরিক ও কণ্ঠের উপস্থাপনা উপভোগ করেছি।”

নাট্যোৎসব
ফুড়ুৎ নাটকের একটি দৃশ্য।
প্রয়াত প্রবাদপ্রতীম নাট্যশিল্পী কুমার রায়ের স্মরণে শান্তিনিকেতনের ‘সৃজনী শিল্পগ্রামে’ এক নাট্যোৎসবের আয়োজন করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রকের ‘পূর্বাঞ্চল সংস্কৃতি কেন্দ্র’ এবং ‘বহুরূপী’ নাট্যসংস্থার যৌথ উদ্যোগে এই নাট্যোৎসবে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে বহুরূপী প্রযোজিত কুমার রায় নির্দেশিত নাটকের রেট্রোসপেক্টিভ। ২২-২৪ মার্চ তিন দিন ধরে মঞ্চস্থ হবে যথাক্রমে তীর্থঙ্কর চন্দ রচিত ‘দীপদণ্ড’, প্রশান্ত দেব রচিত ‘মিষ্টার কাকাতুয়া’ এবং রুদ্রপ্রসাদ চক্রবর্তী রচিত ‘ফুল্লকেতুর পালা’। এই তিন দিন সৃজনী শিল্পগ্রাম প্রয়াত কুমার রায়ের নাট্যভাবনার আবহে মুখরিত হয়ে উঠবে। নাট্যোৎসবের উদ্বোধন করবেন পূর্বাঞ্চল সংস্কৃতি কেন্দ্রের অধিকর্তা অনুপকুমার মতিলাল। প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকবেন যথাক্রমে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুশান্ত দত্তগুপ্ত ও পূর্বাঞ্চল সংস্কৃতি কেন্দ্রের উপ-অধিকর্তা সুভাষ চট্টোপাধ্যায়। এ ছাড়া উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন কুমার রায়ের স্ত্রী শ্রীমতী লতা রায়।

সাঁইথিয়ায় উৎসব
সাঁইথিয়ায় উৎসবে নৃত্য পরিবেশন করছে খুদেরা।
দোল উৎসবের ঠিক পরের দিন সন্ধ্যায় বসন্ত উৎসব পালন করল সাঁইথিয়ার ‘সঙ্গীতায়ন’ সাংস্কৃতিক সংস্থা। সংস্থার ভবনের পেছনের মাঠে এই অনুষ্ঠান পালিত হয়। অনুষ্ঠানে যেমন ছিল শিশু নাটক তেমনই ‘ফাগুনেরই আনন্দে’ নামে এক গীতিআলেখ্য। রবীন্দ্র সঙ্গীতের ১৮টি গানের সংকলনে তৈরি এই গীতিআলেখ্য দর্শকদের প্রভূত প্রশংসা কুড়িয়েছে। শিশু নাটক ‘সংহতি’তে ১১ জন শিশু শিল্পী ও গীতিআলেখ্যে শিশু শিল্পী-সহ মোট ৫২ জন যোগ দিয়েছিলেন।

লোকসংস্কৃতি উৎসব
নিজস্ব চিত্র।
ওঁরা ঝাড়খন্ডে থাকেন। কিন্তু আদতে সবাই বাংলাভাষী। বঙ্গ সংস্কৃতির টানে সবাই মিলে প্রতি বছর ১৫ মার্চ থেকে তিন দিন ধরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করছেন। এ বার ১৫ বছর পূর্তি হল। পুরুলিয়ার বান্দোয়ান থেকে ১৫ কিমি দূরে পটমদা থানার বনকুচিয়া গ্রামে এই লোক সংস্কৃতির অনুষ্ঠান হচ্ছে। বনকুচিয়া গ্রামের বাসিন্দা, উৎসবের আয়োজক কমিটির অন্যতম কর্তা বিশ্বনাথ মাহাতো বলেন, “একসময় এই এলাকা অভিন্ন মানভূম জেলার অন্তর্গত ছিল। পরে কিছুটা এলাকা পুরুলিয়া জেলার অন্তর্ভূক্ত হয়ে পশ্চিমবঙ্গে ঢুকে যায়। আমরা প্রথমে বিহারের, পরে ঝাড়খণ্ডের বাসিন্দা থেকে যাই। তাই এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা যাতে বাংলা সংস্কৃতিকে ভুলে না যায়, সে জন্যই এই অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা নেওয়া হয়।”

শালপিয়াল উৎসব
দশম বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে পাক্ষিক পত্রিকা ‘শালপিয়াল’ আয়োজন করল ‘শালপিয়াল উৎসব ২০১২’। মুকুটমণিপুরে স্থানীয় গোড়াবাড়ি পঞ্চায়েত লজে গত শনি ও রবিবার এই উৎসব হল। আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন রাজ্যের শিশুকল্যাণ মন্ত্রী শ্যাম মুখোপাধ্যায়। জেলার প্রবীণ স্বাধীনতা সংগ্রামী লছমন সিংহ, প্রাবন্ধিক নন্দদুলাল রায়চৌধুরী এবং এক বিশিষ্ট সাংবাদিককে এই উৎসব উপলক্ষে ‘শালপিয়াল সম্মাননা’ দেওয়া হয়। আয়োজকদের পক্ষে পত্রিকার সম্পাদক প্রণব হাজরা জানান, কবিতাপাঠ, গল্পপাঠ, সঙ্গীত-সহ গ্রামীণ সংবাদপত্রের সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে একটি আলোচনাও হয়। হাজির ছিলেন প্রাক্তন অধ্যাপক মিহির গঙ্গোপাধ্যায়, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক অচিন্ত্য বিশ্বাস, সাহিত্যিক নলিনী বেরা, সৈকত রক্ষিত, সুকান্ত গঙ্গোপাধ্যায়-সহ বহু বিশিষ্টজন।

স্কুলে অনুষ্ঠান
হিড়বাঁধ ব্লকের গুণিয়াদা হাইস্কুলে গত শনিবার কম্পিউটার রুমের উদ্বোধন ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান হয়ে গেল। স্কুলের প্রধান শিক্ষক জনার্দন হালদার জানান, স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত যামিনীমোহন পণ্ডার পুত্র জহরলাল পণ্ডা একটি কম্পিউটার দান করেছেন। গত বারের মাধ্যমিকে চারটি বিষয়ে সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপকদেরও এক হাজার টাকা করে পুরস্কার দেন। স্কুলের প্রাক্তন সহশিক্ষক, বর্তমানে রাজ্য পুলিশের ডিএসপি (বর্ধমান) অম্লানকুসুম ঘোষ স্কুলকে দশ হাজার টাকা দান করেন। এ ছাড়াও শালডিহা কলেজের প্রাক্তন অধ্যাপক নিমাইচন্দ্র দে তাঁর মায়ের স্মৃতিতে স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষায় প্রতিটি শ্রেণির সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপকদের ৫০০ টাকা করে পুরস্কার দেন। অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন শালবনির বিধায়ক শ্রীকান্ত মাহাতো, স্কুলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মদনমোহন পণ্ডা, গঙ্গাধর পণ্ডা-সহ বহু বিশিষ্টজন।

‘অভিব্যক্তি’
বেলিয়াতোড় থানার ছান্দার গ্রামের চারু ও কারু শিল্পের প্রতিষ্ঠান ‘অভিব্যক্তি’র ৩৪ তম প্রতিষ্ঠা দিবস উৎসব সাড়ম্বরে ১০-১১ মার্চ অনুষ্ঠিত হল। প্রথম দিনটি উদ্যাপিত হল স্বামী বিবেকানন্দের স্মরণে। ওই দিন বিশিষ্ট শিল্প সমালোচক সন্দীপ সরকার, সাহিত্য গবেষক জহিরুল হাসান-সহ ছয় জন গুণী ব্যক্তিকে ‘অভিব্যক্তি সম্মান’ প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বড়জোড়ার বিধায়ক আশুতোষ মুখোপাধ্যায় প্রমুখ। দ্বিতীয় দিন সুধী প্রধান, জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র এবং হেমাঙ্গ বিশ্বাসের স্মরণে মঞ্চস্থ হয় স্থানীয় শিল্পীদের নাটক এবং শুভেন্দু মাইতি পরিবেশন করেন জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র ও হেমাঙ্গ বিশ্বাসের গান।

বিবেকানন্দ স্মরণ
বিষ্ণুপুরে বিবেকানন্দ সেবাসঙ্ঘ ও বিবেকানন্দ শিশু নিকেতনের উদ্যোগে বুধবার যদুভট্ট মঞ্চে স্বামীজির সার্ধ শতবর্ষ স্মরণে হয়ে গেল একটি বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে শিশু নিকেতনের ছাত্র-ছাত্রীরা বিবেকানন্দকে নিয়ে নাটক ও নৃত্যগীতিআলেখ্য পরিবেশন করে। উপস্থিত ছিলেন জয়রামবাটি মাতৃমন্দিরের স্বামী শ্রীরূপানন্দ, শিশু বিকাশ দফতরের মন্ত্রী শ্যাম মুখোপাধ্যায়, উপপুরপ্রধান বুদ্ধদেব মুখোপাধ্যায় এবং সংস্থার সম্পাদক উদয় চক্রবর্তী।

পত্রিকা প্রকাশ
নিজস্ব চিত্র।
জেলার আঞ্চলিক ইতিহাস চর্চার পত্রিকা ‘বাঁকুড়ার খেয়ালী’র বার্ষিক প্রবন্ধ সংখ্যা বুধবার প্রকাশিত হল বাঁকুড়া জেলা পরিষদের বিরাম ভবনে। আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন রাজ্যের মন্ত্রী রবিরঞ্জন চট্টোপাধায়। উপস্থিত ছিলেন পুর প্রধান শম্পা দরিপা, ইতিহাসবিদ রথীন্দ্রমোহন চৌধুরী।

স্কুলের সুবর্ণজয়ন্তী
ওন্দার গড়কোটালপুর রবীন্দ্র বিদ্যা নিকেতনের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে চারদিন ব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বাঁকুড়া জেলা-সহ শ্রম কমিশনার তথা ওই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব কমিটির যুগ্ম সম্পাদক ধনঞ্জয় গুহ বলেন, “ চারদিন ধরে তাতে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।”

‘এক সন্ধ্যার কবিতা’
নিজস্ব চিত্র।
কাব্যায়ণের বার্ষিক অনুষ্ঠান হল পুরুলিয়ার হরিপদ সাহিত্য মন্দিরে। সম্প্রতি ‘এক সন্ধ্যার কবিতা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে আবৃত্তি, গান, নাচ-সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান হয়। উদ্যোক্তাদের তরফে ভাস্কর দাশগুপ্ত জানান, বন্দেমাতরমের শতবর্ষ স্মরণে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন। সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবিতা রাখাল ছেলের নাট্যরূপ পরিবেশন করে প্রতিবন্ধী শিশু শিল্পীরা।

সংক্ষেপে
• স্বামী বিবেকানন্দের সার্ধ শতবর্ষ জন্মজয়ন্তী উফলক্ষে যুব সম্মেলন হয়ে গেল পাত্রসায়র ব্লকের সাঁইবুনি গ্রামে। সোমবার সাঁইবুনি কেন্দুলি মেলা প্রাঙ্গণে এই অনুষ্ঠানটি হয়। অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল শ্যামদাসপুর শ্রীরামকৃষ্ণ পাঠচক্র। সারাদিন ধরে ভক্তিমূলক সঙ্গীত পরিবেশন করেন ব্রক্ষ্মচারী অভিন্ন চৈতন্য। নানা আলোচনাও হয়। অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন বাঁকুড়া রামকৃষ্ণ মঠের অধ্যক্ষ স্বামী মুক্তিকামানন্দ ও রামহরিপুর রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী নিরন্তরানন্দ।

• সম্প্রতি বাঁকুড়ার বঙ্গবিদ্যালয়ে ‘বাঁকড়ি’ সংস্থার বসন্ত উৎসবের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রসঙ্গীত, বসন্তের গান ও নৃত্য পরিবেশন করেন স্থানীয় শিল্পীরা।

• স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে যৌথ ভাবে একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে চলেছে বাঁকুড়ার জাতীয় ক্রীড়া ও শক্তি সঙ্ঘ এবং নেহেরু যুব কেন্দ্র।

• ভোরের সানাই পত্রিকার বার্ষিক অনুষ্ঠান হল হুড়ার পুঞ্চাডি গ্রামে। ওই অনুষ্ঠানে দিনভর বসে আঁকো, আবৃত্তি, কবিতা পাঠ-সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান হয়। রাতে ছিল বাউল গানের আসর।

• নতুন সাহিত্য পত্রিকা ‘প্রতিকৃতি’ প্রকাশ উপলক্ষে রবিবার বিষ্ণুপুর যদুভট্ট মঞ্চে বিভিন্ন লিটল ম্যাগাজিনের প্রদর্শন ও কবিতা উৎসব হয়ে গেল। যোগ দিয়েছিলেন জেলা ও জেলার বাইরে থেকে আসা বহু কবি-লেখক।

• বাঁকুড়ার সুধাকর সঙ্গীত মহাবিদ্যালয়ের উদ্যোগে সম্প্রতি জাতীয় ক্রীড়া ও শক্তি সঙ্ঘের হলঘরে হয়ে গেল শাস্ত্রীয় সঙ্গীতানুষ্ঠান।

• মানভূম লোকসংস্কৃতি কেন্দ্রের উদ্যোগে সম্প্রতি চেলিয়ামার সগড়কা গ্রামে বসন্ত উৎসব হল। এ বার ২৬তম বসন্ত উৎসবে দু’দিন ধরে ঝুমুর, বাউল, ছৌ নাচের মতন লোকসংস্কৃতি মূলক অনুষ্ঠান, কবিতা পাঠের আসর হয়।

• রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টিতে ভারতীয় ধ্রুপদ নৃত্যধারার প্রভাব নিয়ে ১৩ মার্চ থেকে একটি জাতীয় স্তরের সেমিনার শুরু হয়েছে শান্তিনিকেতনে। উদ্যোক্তা বিশ্বভারতীর সঙ্গীত ভবনের রবীন্দ্রসঙ্গীত, নৃত্য ও নাটক বিভাগ। সেমিনারে বক্তব্য রাখেন রবীন্দ্র স্নেহধন্যা প্রীতি ভৌমিক (অনুদি)। সঙ্গীত ভবনের অধ্যক্ষা ইন্দ্রাণী মুখোপাধ্যায় তৎকালীন নৃত্য ধারা নিয়ে কথা বলেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য চিন্ময় গুহ, কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অলোক কে বন্দ্যোপাধ্যায় সহ ব্যক্তিক্ত্বরা। তিন দিন ধরে এই সেমিনার চলবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

• নানুর থানার তিলুটিয়া গ্রামের আচার্য শুদ্ধোত্তম আশ্রমে প্রতি বছরের মত এ বারও গত ৮-৯ মার্চ ৪০ তম শিশুমেলা ও সাহিত্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেখানে জেলার সঙ্গে-সঙ্গে কানাডা, কেরল, ইংল্যান্ড প্রভৃতি দেশের কয়েকজন শুদ্ধোত্তম অনুগামী উপস্থিত ছিলেন।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.