টুকরো খবর
গুঁতোয় মৃত্যু
ভোর সকালে বাড়ির উঠোনে বাইসনের হামলায় প্রাণ হারালেন এক বৃদ্ধ। শুক্রবার ভোরে ঘটনাটি ঘটে আলিপুরদুয়ার ১ নম্বর ব্লকের বঞ্চুকুমারি গ্রাম পঞ্চায়েতের ফোস্কারডাঙায়। বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত বৃদ্ধের নাম পুনাই ওঁরাও (৬৫)। এদিন ভোরে গোয়াল ঘর থেকে গরু বের করে মাঠে নিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। সে সময় বাইসনটি হামলা করে। পরে বনকর্মী গিয়ে ঘুমপাড়ানি গুলি করে বাইসনটিকে জঙ্গলে নিয়ে যায়। বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের পশ্চিম বিভাগের এডিএফও শেখর মজুমদার বলেন, “খবর পেয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তিনটি বাইসন জঙ্গল থেকে বেরিয়ে গ্রামে যায় বলে জানা গিয়েছে। এর মধ্যে দুটি নিজে থেকেই জঙ্গলে ফিরে যায়। বাকি একটিকে গুলি করে বেহুঁশ করে জঙ্গলে ফেরানো হয়েছে। মৃত বৃদ্ধের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।” বন কর্তারা জানান, মৃতের পরিবারকে সরকারি ভাবে এক লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। গ্রামের বাসিন্দারা বাসিন্দারা জানান, এ দিন সকালে তিনটি বাইসনকে ফোস্কারডাঙায় দেখা যায়। দুটি বাইসন নিজেরাই বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের পোরোর জঙ্গলে ঢুকে যায়। একটি পূর্ণবয়স্ক বাইসন গ্রামে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। বনকর্মীদের খবর দেওয়া হয়। পরে সেটিকে বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের ২২ মাইল টাওয়ার এলাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

যোরহাটে ধরা পড়ল চিতাবাঘ
অবশেষ খানিকটা স্বস্তি। গত এক মাস ধরে যোরহাটের ‘নেইস্ট’ (নর্থ ইস্ট ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনলজি) চত্বরে ত্রাস সৃষ্টিকারী একটি চিতাবাঘকে বন্দি করল বন দফতর। মাসখানেক ধরে, চিতাবাঘের ভয়ে সূর্য ডুবলেই নেইস্ট চত্বরে পায়ে হেঁটে বের হতেন না কেউ। সন্ধ্যার পরই দেখা যেত, চত্বরে পায়চারি করছে চিতাবাঘ বা তাদের ছানারা। বলতে গেলে গত বছর থেকে এই প্রতিষ্ঠানে চিতার দৌরাত্ম্য চলছে। কয়েকটিকে বন্দি করেছেন বনকর্মীরা। বনকর্মী ও ‘নেইস্ট’-এর বাসিন্দাদের দাবি, পাশেই রৌরিয়া বিমানবন্দর সম্প্রসারণের কাজ শুরু হওয়ায় লাগোয়া জঙ্গল থেকে চিতাবাঘেরা বের হয়ে আসছে। গত ৫ মার্চ চিতাবাঘ ধরতে খাঁচা পাতা হয়। কাল রাতে খাঁচাবন্দি হয় একটি চিতাবাঘ। বন দফতর সূত্রে খবর, চিতাবাঘটির বয়স ৮ বছর। লম্বায় প্রায় ৫ ফুট। বাকি চিতাবাঘগুলিকে ধরতে ফের ফাঁদ পাতা হয়েছে।

গন্ডার-সংখ্যয় শীর্ষে ওরাং
সুমারির পরে পবিতরাকে হঠিয়ে গন্ডার-সংখ্যায় অসমে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এল ওরাং। গত কাল শেষ হওয়া সুমারিতে দেখা যায়, ওরাং-এর রাজীব গাঁধী জাতীয় উদ্যানে গন্ডারের সংখ্যা বেড়ে ১০০ ছুঁয়েছে। ১৯৯৯ সালে ওরাং-এ গন্ডারের সংখ্যা ছিল ৪৯টি। ২০০৯ সালে তা বেড়ে ৬৪টি হয়।

বসন্তে ফুল গাঁথল...

রূপম রায় ও হিলটন ঘোষের তোলা ছবি।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.