আরপিএফের হানা, গয়না-সহ ধৃত দুষ্কৃতী |
পূর্ব রেলের আসানসোল ডিভিশনের আরপিএফ বাহিনী বিশেষ অভিযান চালিয়ে দুই দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করেছে। এদের কাছ থেকে ৪ টি ব্যাগ, একটি অ্যাটাচি, বেশ কিছু স্বর্ণালঙ্কার, দুটি মোবাইল ও নগদ টাকা উদ্ধার করেছে। আরপিএফের আসানসোল ডিভিসনের সিনিয়র সিকিউরিটি কম্যান্ডেন্ট অমরেশ কুমার জানিয়েছেন, আপ বিভূতি ও ডাউন বালিয়া এক্সপ্রেস থেকে জামতাড়া ও জসিডি স্টেশনের মাঝে অভিযান চালিয়ে আরপিএফ বাহিনী তাদের ধরেছে। এই বিশেষ বাহিনীর নেতৃত্বে ছিলেন এসআই মহেশ কুমার। সিনিয়র সিকিউরিটি কম্যান্ডেন্ট জানান, বহুদিন থেকেই তাঁদের কাছে খবর ছিল, একদল দুষ্কৃতী চলন্ত ট্রেনে সাধারণ যাত্রীদের জিনিসপত্র লুঠ করছে। এরপরই আরপিএফ বাহিনী সাদা পোশাকে এই অভিযান চালায়। ধৃতদের নাম অমিতকুমার সিংহ ও বোরো খান। এদের বাড়ি জামতাড়া অঞ্চলে।
|
বৃহস্পতিবার আসানসোলের মহিশীলা এলাকায় একটি জুয়ার ঠেকে অভিযান চালিয়ে পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে। পুলিশ জানায়, দোল উৎসবের সুযোগে মহিশীলার একটি ফাঁকা ক্লাব ঘরে কয়েকজন যুবক জুয়া ও মদের আসর বসিয়েছিল। পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযান চালায়। আসরের লোকজন পুলিশকে লক্ষ করে ইট পাটকেল ছোড়ে। এরপরই পুলিশের একটি বিশাল বাহিনী এলাকায় গিয়ে ওই তিনজনকে পাকড়াও করে।
|
সদ্যোজাতকে হাসপাতালে ফেলে পালিয়ে গেলেন মা। শুক্রবার সকালে দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালের ঘটনা। কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ আসে। হাসপাতালে ওই প্রসূতি কাজল সাউ নামে নিজের পরিচিতি দিয়েছিলেন। ঠিকানা দিয়ে গিয়েছেন আমরাই গ্রামের। কিন্তু কোনও পাড়া বা বাড়ির নম্বর দেননি। পুলিশ তথ্যগুলির সত্যতা জাচাই করে দেখছে। প্রসূতির কোনও হদিস না পেলে সদ্যজাতকে রাখার জন্য আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই প্রসূতি বৃহস্পতিবার সকালে ভর্তি হন। রাতে তিনি একটি পূত্র সন্তানের জন্ম দেন। শুক্রবার সকালে থেকে তিনি বেপাত্তা হয়ে যান।
|
আলু ওঠার পর মাঠেই আলু গাদা করে রাখেন কাঁকসার অজয়পল্লির চাষিরা। সেখান থেকেই আলু কিনে পাঠান হিমঘরে। বৃহস্পতিবার রাতে সেখানকার চাষি দীনবন্ধু মজুমদারের জমিতে রাখা আলু কেউ আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। |