টুকরো খবর
বাড়িতেই অগ্নিদগ্ধ মা, মেয়ে পলাতক
অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় এক বধূকে উদ্ধার করল দমকলকর্মীরা। মারাত্মক জখম অবস্থায় ঝর্ণা বাউড়ি নামে ওই বধূ রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটে রামপুরহাট পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের বাউড়ি পাড়ায়। বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই বধূর বোন লক্ষ্মী বাউড়ি বলেন, “দিদি বড় মেয়ে প্রতিমাকে নিয়ে একসঙ্গে থাকত। আমি ও মা একই বাড়ির আলাদা একটি ঘরে থাকি। দিদির সঙ্গে প্রতিমার প্রায়ই ঝগড়া হত। এ দিন দুপুরে প্রতিমা তার মাকে মারধরও করে। দেখলাম দিদি বাড়িতে থাকা কেরোসিন নিজের গায়ে ঢেলে আগুন ধরায় এত আকস্মিক ভাবে ঘটে গেল কিছু করতে পারলাম না। আমাদের চিৎকারে পাড়া-প্রতিবেশী ছুটে আসে। সবাই মিলে আগুন নেভানোর চেষ্টা করি। পরে দমকল এসে দিদিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসে।” ১১ নম্বর ওয়ার্ডে বাউড়ি পাড়ায় গিয়ে দেখা গেল, যে ঘরে ঝর্ণা বাউড়ি ও তাঁর মেয়ে প্রতিমা থাকতেন সেই ঘরের খড়ের চাল পুড়ে গিয়েছে। প্রতিমা ঘটনার পর থেকে পলাতক। ঝর্ণা ও লক্ষ্মী বাউড়ির মা ভাদু বাউড়ির কাছ থেকে জানা গেল, প্রতিমাদেবী স্বামীর কাছে থাকতেন না। বাপের বাড়িতেই থাকতেন। ঘটনার দিন সকাল থেকেই মা ও মেয়ের মধ্যে ঝগড়া হয়। ভাদু বাউড়ির দাবি, “প্রতিমা কাঠ দিয়ে নিজের মাকে মারধরও করে। দুপুরের দিকে প্রতিমা আমার কাছে বসেছিল। পরে হঠাৎ উঠে বলে দিদিমা, মা আগুন লাগিয়েছে। এর পরেই দেখি ঘরে আগুন। মেয়ে ঝর্ণার গায়েও আগুন জ্বলছে।”

পঞ্চায়েতে ঘেরাও প্রধান
অন্যত্র বদলি হওয়া সত্বেও আগের জায়গায় কাজ করছেন পঞ্চায়েত সচিব, পানীয় জলের সমস্যা, ১০০ দিনের কাজের প্রকল্প ও ইন্দিরা আবাস যোজনায় দুর্নীতি-সহ ৯ দফা দাবিতে সিউড়ি ২ ব্লকের অবিনাশপুর পঞ্চায়েতে প্রধানকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাল তৃণমূল। বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টে নাগাদ এই ঘেরাও বিক্ষোভ হয়। তৃণমূলের ব্লক সভাপতি নুরুল ইসলাম বলেন, “গত ডিসেম্বর মাসে পঞ্চায়েত সচিব তরুণ চট্টোপাধ্যায় অন্যত্র বদলি হয়েছেন। অথচ তিনি আগের জায়গায় কাজ করছেন। সিপিএম পরিচালিত পঞ্চায়েত প্রধানের সঙ্গে যোগসাজোস করে অর্থ তছরুপ, কেন্দ্রীয় প্রকল্পে অহেতুক দেরি এবং অনিয়ম-বেনিয়ম করছেন সচিব। এ ছাড়াও পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে। পঞ্চায়েত এলাকার অকেজো নলকূপগুলি সারানোর আবেদন জানানো হয়েছিল। কাজের কাজ কিছুই হয়নি।” তাঁর দাবি, “এই সব দাবি নিয়ে পঞ্চায়েত প্রধানকে স্মারকলিপি দিতে গিয়েছিলাম। কিন্তু প্রধান পঞ্চানন সরেন কোনও সদুত্তর দিতে না পারায় ঘেরাও করা হয়েছে।” সিউড়ি সদর মহকুমাশাসক সুজয় আচার্যের হস্তক্ষেপে সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। সুজয়বাবু বলেন, “সংশ্লিষ্ট ব্লকের বিডিওকে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে।” প্রধান বলেন, “পঞ্চায়েত সচিবের বদলির বিষয়টি সরকারি সিদ্ধান্ত। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পগুলি নিয়ে যে অভিযোগ উঠেছে তা ভিত্তিহীন। রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতে তারা এই কাজ করেছে।”

মারধরের অভিযোগ
সিউড়ি হাসপাতালে আহতেরা। নিজস্ব চিত্র।
হাসপাতাল চত্বরে রোগীর আত্মীয়দের মারধরের অভিযোগ উঠল কয়েক জন যুবকের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার বিকেলে ঘটনাটি ঘটে সিউড়ি সদর হাসপাতাল চত্বরে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সিউড়ির তসরকাটা গ্রামে একই জায়গায় রাজমিস্ত্রি ও টালি বসানোর মিস্ত্রিরা কাজ করছিলেন। জলের বোতোলকে কেন্দ্র বুধবার তাদের হাতাহাতি হয়। বৃহস্পতিবার কর্মরত অবস্থায় পড়ে গিয়ে জখম হন রাজমিস্ত্রিদের একজন। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে এলে টালির মিস্ত্রিরা ওই রোগীর লোকজনকে মারধর করে বলে অভিযোগ। চার-পাঁচ জন জখম হয়েছেন। দু’জনকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে। হাসপাতাল সুপার মানবেন্দ্র ঘোষ বলেন, “ঘটনাটি শুনেছি। খোঁজ নিয়ে দেখছি।”

শ্লীলতাহানির অভিযোগে প্রৌঢ়কে মার
কিশোরীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে এক প্রৌঢ়কে মারধর করলেন গ্রামের মানুষ। বুধবার সকাল ৮টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে লাভপুরের শাঁখপুর গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছ, অভিযুক্তে শেখ ইব্রাহিম ওরফে খোকনের বাড়ি শাঁখপুর লাগোয়া নবগ্রামে। তিনি বর্তমানে সিউড়ি সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বছর বারোর ওই কিশোরীর বাবা-মা দুজনেই পেশায় দিনমজুর। সে নিজে বোলপুরে পরিচারিকার কাজ করে। তিন দিন আগে সে বাড়ি ফিরেছিল। ঘটনার দিন বাবা-মা কাজে বেরিয়ে যাওয়ায় বাড়িতে একাই ছিল সে। অভিযোগ, সেই সুযোগে ওই প্রৌঢ় তার শ্লীলতাহানি করে। পরে মেয়ের মুখে ঘটনার কথা শুনে কিশোরীর মা এলাকার সবাইকে জানান। তখন গ্রামবাসীরা অভিযুক্তকে বেধড়ক মারধর করেন। পুলিশ ও গ্রাম সূত্রে জানা গিয়েছে, এর আগেও একাধিকবার একই ধরনের অভিযোগ উঠেছিল অভিযুক্ত ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে। কিশোরীর পরিবারের তরফে বৃহস্পতিবার লাভপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। কিশোরীর বাবা বলেন, “এর আগেও বহুবার অনেকের সাথে ও অসভ্যতা করেছে। কিন্তু মেয়ের বয়সী কারোর সাথে যে এমন কাজ করতে পারে তার যেন উপযুক্ত শাস্তি হয়।” অভিযুক্ত অবশ্য দাবি করেছেন, ‘‘গ্রাম্য বিবাদের জেরেই আমাকে মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসানো হয়েছে।” পুলিশ সুপার হৃষিকেশ মিনা বলেন, “শ্লীলতাহানির অভিযোগ দায়ের হয়েছে। গ্রামবাসীরা অভিযুক্তকে মারধর করায় তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সুস্থ হলেই তাঁকে গ্রেফতার করা হবে।”

আলোচনাসভা
সম্প্রতি ‘জগদীশচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ, প্রফুল্লচন্দ্র এবং জাতীয় সংহতি’ শীর্ষক একটি জাতীয় সেমিনার হয়ে গেল বিশ্বভারতীর লিপিকা প্রেক্ষাগৃহে। উদ্যোক্তা বিশ্বভারতীর ‘ইন্দিরা গাঁধী জাতীয় সংহতি কেন্দ্র’। বোলপুর মহকুমার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা উপস্থিত ছিল ওই সেমিনারে। সেমিনারের উদ্বোধন করেন হোমি ভাবা অধ্যাপক বিকাশ সিংহ। জাতীয় সংহতিতে তিন মনীষীর অবদান নিয়ে আলোচনা করেন বক্তারা। বিশ্বভারতীর উপাচার্য সুশান্ত দত্তগুপ্ত, পাঠভবনের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সুপ্রিয় ঠাকুর-সহ বিশিষ্টজনেরা উপস্থিত ছিলেন অনুষ্ঠানে। অন্য দিকে, বিশ্বভারতীর সাঁওতালি বিভাগের উদ্যোগে ‘শিক্ষায় মাতৃভাষার গুরুত্ব’ শিরোনামে একটি জাতীয় সেমিনার হয়ে গেল। ওই সেমিনারে মাতৃভাষার গুরুত্ব নিয়ে বক্তব্য রাখেন বহু বিশিষ্টজনেরা। বিভাগের ভারপ্রাপ্ত প্রধান সনৎ হাঁসদা জানান, রাজ্য এবং লাগোয়া ওড়িশা, ঝাড়খণ্ডের শিক্ষার্থীরা এবং বিদ্বজনেরা আলোচনা করেন সেমিনারে। এ দিকে শান্তিনিকেতনের বনেরপুকুর ডাঙায় আদিবাসী সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ধর্ম নিয়ে সম্প্রতি একটি আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়েছিল। সাঁওতালি ভাষা, সাহিত্যের বিশিষ্টজনেরা ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন।

বধূ নির্যাতনে কারাদণ্ড
বধূ নির্যাতন ও হত্যার দায়ে স্বামী, শ্বশুর ও শাশুড়িকে কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল সিউড়ির জেলা দ্বিতীয় অতিরিক্ত দায়রা বিচারক মণিশঙ্কর দ্বিবেদী। সরকারি আইনজীবী অশোককুমার ধর জানান, সিউড়ির ধনঞ্জয়বাটি গ্রামের জান আলির মেয়ে এসমাসারার সঙ্গে একই থানার কাসপাই গ্রামের সৌকত আলির ছেলে আহাসনের বিয়ে হয় ২০০৫ সালে। অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই স্বামী-সহ শ্বশুরবাড়ির লোকেরা অতিরিক্ত পণের জন্য এসমাসারার উপরে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন করত। ২০০৬ সালের ৫ জুন নির্যাতনে তার মৃত্যু হয়। বুধবার তাদের দোষী সাব্যস্ত করা হয়। বৃহস্পতিবার বিচারক সাত ও তিন বছর কারাদণ্ডের নির্দেশ দেন। ২ হাজার টাকা করে জরিমানা করেন। অনাদায়ে আরও তিন মাস কারাবাসের নির্দেশ দেন। সব সাজা এক সঙ্গে চলবে।

মা অগ্নিদগ্ধ, মেয়ে পলাতক
অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় এক বধূকে উদ্ধার করল দমকলকর্মীরা। মারাত্মক জখম অবস্থায় ঝর্ণা বাউড়ি নামে ওই বধূ রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটে রামপুরহাট পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের বাউড়ি পাড়ায়। বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই বধূর বোন লক্ষ্মী বাউড়ি বলেন, “দিদি বড় মেয়ে প্রতিমাকে নিয়ে একসঙ্গে থাকত। আমি ও মা একই বাড়ির আলাদা একটি ঘরে থাকি। দিদির সঙ্গে প্রতিমার প্রায়ই ঝগড়া হত। এ দিন দুপুরে প্রতিমা তার মাকে মারধরও করে। দেখলাম দিদি বাড়িতে থাকা কেরোসিন নিজের গায়ে ঢেলে আগুন ধরায় এত আকস্মিক ভাবে ঘটে গেল কিছু করতে পারলাম না। আমাদের চিৎকারে পাড়া-প্রতিবেশী ছুটে আসে। সবাই মিলে আগুন নেভানোর চেষ্টা করি। পরে দমকল এসে দিদিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসে।” ঘটনার পরে প্রতিমা পালিয়েছে।

দুর্ঘটনায় মৃত্যু
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক মোটরবাইক আরোহীর। বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা নাগাদ দুর্ঘটনাটি ঘটে পানাগড়-দুবরাজপুর ১৪ নম্বর রাজ্য সড়কে, দুবরাজপুর থানা এলাকার সাতকেন্দুরীতে। মৃতের নাম শেখ সামসুদ্দিন (৪৬)। বাড়ি পাড়ুই থানা এলাকার গোলাপবাগে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পেশায় ব্যবসায়ী শেখ সামসুদ্দিন এ দিন সকালে বাইকে দুবরাজপুর থেকে ওই রাস্তা ধরে বাড়ি ফিরছিলেন। সেই সময় কোনও গাড়ি তাঁকে ধাক্কা মেরে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।

জেল হাজত
ঝাড়খণ্ডের মাওবাদী নেতা জেমস মুর্মুকে ১৪ দিন জেল হাজতে রাখার নির্দেশ দিল রামপুরহাট আদালত। বৃহস্পতিবার তাঁকে রামপুরহাট আদালতে তোলা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, তাঁর বিরুদ্ধে রামপুরহাট থানার ঠাকুরপুরা এলাকায় ক্রাশার, খাদানে অগ্নিসংযোগ করা ও তোলা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে। ঝাড়খণ্ড পুলিশ আগেই তাঁকে গ্রেফতার করেছিল। ঠাকুরপুরা এলাকায় নাশকতার ঘটনায় তাঁর নাম জড়িয়ে থাকায় বীরভূম পুলিশ তাঁকে নিজেদের হেফাজতে চেয়েছিল।

নিখোঁজ পরীক্ষার্থী
নানুর থানার চালকল গ্রাম পঞ্চায়েতের মুরারীপুরের এক দ্বাদশ ছাত্র নিখোঁজ হয়েছে। চিরঞ্জিৎ মণ্ডল নামে ওই ছাত্রটি স্থানীয় বেলুটি মহাকবি কালীদাস উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্র। সামনেই উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা। বুধবার সকালে টিউশন পড়তে যাচ্ছি বলে বাড়ি থেকে বের হয়েছিল। নানুর থানার মোহনপুর বাসস্ট্যান্ডে সাইকেল রেখে সে বোলপুরে টিউশন পড়তে যায়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত বাড়ি না ফেরায় ওই ছাত্রের বাবা জয়দেব মণ্ডল নানুর থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেছেন।

বধূর অপমৃত্যু
অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু হল শিবানী লেট (৩০) নামে এক বধূর। বাড়ি রামপুরহাট থানার আটলা গ্রামে। বুধবার গভীর রাতে বধূটিকে রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বৃহস্পতিবার সকালে তাঁর মৃত্যু হয়। ওই বধূর স্বামী অজয় লেটও অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পুলিশ জানিয়েছে, মশারিতে আগুন লেগে দু’জনে অগ্নিদগ্ধ হন।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.