ধর্মঘটে সাড়া না-দিয়ে অন্য ৫টা দিনের মতোই স্বাভাবিক কাজকর্ম হল পুরসভা এবং শিলিগুড়ি জলপাইগুড়ি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের দফতরে। এসজেডিএ দফতরে উপস্থিতি ছিল ৯৫ শতাংশ। পুরসভায় ৯২ শতাংশ কর্মী ছিলেন। ধর্মঘটকারীদের অভিযোগ, এ দিন কাজে না এলে চাকরিতে ছেদ পড়বে বলে ভয় দেখানো হয়েছে। তাতে সরকারি দফতরগুলিতে কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। মেয়র গঙ্গোত্রী দত্ত বলেন, “দফতরে অধিকাংশ কর্মী আধিকারিক উপস্থিত ছিলেন। কাজকর্ম স্বাভাবিক হয়েছে।” এসজেডিএ চেয়ারম্যান রুদ্রনাথ ভট্টাচার্য জানান, ৬৯ জন কর্মী আধিকারিকের মধ্যে ৬৫ জন উপস্থিত ছিলেন। যাঁরা আসেননি তাঁরা পরিবারের সদস্যদের অসুস্থতার কারণে আগে থেকেই ছুটি নিয়েছিলেন। শিলিগুড়ি পুরসভায় ৯২ শতাংশ কর্মী-আধিকারিকেরা উপস্থিত ছিলেন বলে কর্তৃপক্ষ দাবি করেন। পৌনে ১১টা নাগাদ পুরসভায় যান উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী। পুরসভার সাফাই বিভাগের কাজও অধিকাংশ এলাকায় ঠিক মতোই হয়েছে। ৪৭ নম্বর ওয়ার্ডে ধর্মঘট সমর্থকেরা প্রথমে বাধা দিলেও পরে কর্মীরা কাজ করেন। তথ্য সংস্কৃতি দফতরে সমস্ত কর্মীরাই ছিলেন। এ দিন ধর্মঘট প্রত্যাখ্যান করে কাজে যোগ দেওয়ায় পুরকর্মীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন পুরসভার পূর্ত বিভাগের মেয়র পারিষদ কৃষ্ণ পাল। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এ দিন কর্মীদের উপস্থিতির হার ছিল অন্য দিনের চেয়েও বেশি। চিকিৎসকরাও অধিকাংশই এ দিন উপস্থিত ছিলেন।
|
এক চিকিৎসকের বাড়িতে লক্ষাধিক টাকার ডাকাতির ঘটনায় তাঁর খুড়তুতো ভাই-সহ ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার ভোরে আলিপুরদুয়ার থানার পার্ক রোডে ওই ডাকাতির ঘটনাটি ঘটে। তদন্তে নেমে তিনঘন্টার মধ্যে পুলিশ দুষ্কৃতীদের কোচবিহারের চকচকা এলাকা থেকে ডাকাতির মালপত্র-সহ গ্রেফতার করে। রোগী সেজে ওই চিকিৎসকের বাড়িতে ঢুকে আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে নগদ টাকা-সহ লক্ষাধিক টাকার জিনিসপত্র লুঠ করে দলটি। ধৃতদের নাম, সমীর দাস, জয়ন্ত মন্ডল, পিন্টু দাস ও রামকৃষ্ণ বর্মন। বাড়ি কোচবিহারে। সমীর ওই চিকিৎসকের খুড়তুতো ভাই।
|
শিশু অপহরণের চেষ্টার অভিযোগে এক মহিলাকে পুলিশের হাতে তুলে দিলেন বাসিন্দারা। মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটে ময়নাগুড়ি হাসপাতাল পাড়ায়। ধৃতের নাম সীতাবর মোবারক। বাড়ির ঠিকানা নিয়ে তিনি অসংলগ্ন কথা বলেছেন। |