টুকরো খবর
কমিশনের নোটিসের জবাব দিলেন বেণীপ্রসাদ
সংখ্যালঘু সংরক্ষণ সংক্রান্ত বিতর্কিত বক্তব্যের জন্য কার্যত দুঃখপ্রকাশ ও দলীয় ইস্তাহারের দোহাই দিয়ে নির্বাচন কমিশনের নোটিসের জবাব দিলেন কেন্দ্রীয় ইস্পাতমন্ত্রী বেণীপ্রসাদ বর্মা। গত সপ্তাহে ফারুকাবাদে একটি নির্বাচনী সভায় সংখ্যালঘু সংরক্ষণের হয়ে সওয়াল করেছিলেন বেণীপ্রসাদ। কেন তিনি ওই মন্তব্য করেছেন তা জানতে চেয়ে গত শনিবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে নোটিস পাঠায় নির্বাচন কমিশন। আজ সেই নোটিসের জবাবে বেণীপ্রসাদ নির্বাচন কমিশনকে জানান, দলীয় ইস্তাহারে যা প্রতিশ্রুতি রয়েছে, সে কথাই তিনি নির্বাচনী জনসভায় বলেছিলেন। নির্বাচন কমিশনকে তিনি যথেষ্ট সম্মান করেন। তাই তাঁর বক্তব্য ঘিরে যে বিতর্ক শুরু হয়েছে তার জন্য তিনি দুঃখিত। তবে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বোঝানোর চেষ্টা হচ্ছে, বেণীপ্রসাদ ওই মন্তব্য করে কোনও রাজনৈতিক ভুল করেননি। কেননা নির্বাচনী প্রচারে দলীয় কর্মসূচির কথা বলতেই হবে। আজ কংগ্রেসের মুখপাত্র অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি বলেন, “বেণীপ্রসাদ এক জন বর্ষীয়ান নেতা। নির্বাচন কমিশনের সম্মানহানি হোক, এমন কাজ তিনি করবেন না।” কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী সলমন খুরশিদের পরে ফের এক বার অনগ্রসর শ্রেণির মুসলিমদের সংরক্ষণের কথা বলে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন বেণীপ্রসাদ। এক ধাপ এগিয়ে নির্বাচনী প্রচারে বেণীপ্রসাদ জানিয়েছিলেন, ওই বক্তব্যের জন্য নির্বাচন কমিশন তাঁকে নোটিস পাঠাতে চাইলে দিতে পারে। আজ বিজেপির এক নেতা বলেন, “কমিশন বেণীপ্রসাদের ওই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে কী পদক্ষেপ করছে, সে দিকে নজর রাখছে দল।” বিজেপির অভিযোগ, বিষয়টি নিয়ে পরিকল্পিত ভাবে বিতর্ক জিইয়ে রাখছে কংগ্রেস। যাতে বাকি পর্বগুলিতে সংখ্যালঘু ভোট তাদের পক্ষে যায়। কংগ্রেসও ঘরোয়া মহলে স্বীকার করছে, সংখ্যালঘু সংরক্ষণের বিষয়টি নিয়ে ভোট-বাজার সরগরম থাকলে তাতে দলেরই লাভ। যত বিতর্ক বাড়বে তত মুসলিম সমাজের কাছে এই বার্তা দেওয়া যাবে যে কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে উত্তরপ্রদেশে পিছিয়ে পড়া মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ বাড়বে। তাতে আখেরে লাভবান হবে দল।

সড়ক প্রকল্পে আগুন, অপহৃত ছয় কর্মী, চলছে তল্লাশি
১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের আওতায় সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের ছয় কর্মীকে অপহরণ করেছে জঙ্গিরা। পুলিশ জানিয়েছে, একই সঙ্গে জঙ্গিরা জ্বালিয়ে দিয়েছে দু’টি রোড রোলার এবং দু’টি ট্রাক্টর-সহ নির্মাণ প্রকল্পের বেশ কিছু সরঞ্জাম। গত কাল ঘটনাটি ঘটেছে বিহার-সীমা লাগোয়া গিরিডি জেলার বেঙ্গাবাদ থানার বাদোয়াড়ি গ্রামে। অপহৃতদের খোঁজে পুলিশি তল্লাশি চলছে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের সন্দেহ, অপহৃত ছয় কর্মীকে বিহারের জঙ্গলে আটকে রাখা হয়েছে। রাজ্য পুলিশ সূত্রের খবর, নির্মাণ প্রকল্পের সরঞ্জাম পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা এখানে নতুন কিছু নয়। অতর্কিতে হানা দিয়ে জঙ্গিরা মাঝমধ্যেই ঝাড়খণ্ডের প্রত্যন্ত এলাকায় গ্রামোন্নয়নের বিভিন্ন প্রকল্পের কাজে ব্যাঘাত ঘটাতে ভাঙচুর, আগুন লাগানোর ঘটনা ঘটায়। কিন্তু নির্মাণ কাজে যুক্ত কর্মীদের ক্ষতি তারা পারতপক্ষে করে না। সাধারণ কর্মী বা শ্রমিক নয়, নির্মাণকর্তা অপহরণের কয়েকটি ঘটনা আগে ঘটেছে। এ বার নির্মাণকর্মী অপহরণের ঘটনায় সেই কারণেই প্রশাসনও উদ্বিগ্ন। গ্রামীণ এলাকায় নিরাপত্তার ঘেরাটোপে নির্মাণ কাজ চালানোর প্রস্তাবটি ফের সামনে এসেছে। পুলিশ এবং স্থানীয় সূত্রের খবর, বেশ ক’মাস ধরে বাদোয়াড়ি গ্রামে রাস্তা তৈরির কাজ চলছিল। কাজ হচ্ছিল ‘মহাত্মা গাঁধী গ্রামীণ কর্ম সুনিশ্চিত প্রকল্প’-র অধীনে। এই নির্মাণ প্রকল্পে কাজ করছিলেন স্থানীয় গ্রামের গরিব লোকজন। পুলিশ জানায়, মাস খানেক আগে রাস্তা তৈরির কাজ বন্ধ রাখার হুমকি দিয়েছিল একটি জঙ্গি সংগঠন। কিন্তু কাজ বন্ধ রাখা হয়নি। ওই হুমকিকে উপেক্ষা করেই নির্মাণ কাজ চলছিল। কর্মী অপহরণ এবং আগুনের ঘটনার প্রেক্ষিতে রবিরার থেকে ওই রাস্তা তৈরির কাজ স্থগিত রয়েছে।

বিহারের গ্রামে ডাকাতি, গুলিতে হত ২
দুষ্কৃতীদের আক্রমণে মৃত্যু ঘটল বিহারে প্রাক্তন এক মুখিয়া ও তাঁর ছেলের। তাঁদের ঘরে লুঠপাটও চালানো হয়। ঘটনাটি ঘটেছে, কাল রাতে মুজফফ্পুরের পানাওআর থানার পাখনাহা গ্রামে। নিহতদের নাম মিথিলেশ কুমার সিংহ (৫৫) এবং বিবেক কুমার (২৮)। গুলিতে জখম হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিবেক কুমারের স্ত্রী মমতা। পুলিশ জানিয়েছে, কাল রাতে জনা পনেরো সশস্ত্র দুষ্কৃতী গ্রামে ঢোকে। বোমা ও গুলির আওয়াজে এলাকা সন্ত্রস্ত হয়ে ওঠে। মানুষ ভয়ে ঘর থেকে বেরোতে সাহস পায়নি। এই সুযোগে মিথিলেশবাবুর বাড়িতে দুষ্কৃতীদের দলটি হানা দেয়। বাড়িতে ঢুকেই মিথিলেশবাবুকে খোঁজ করে দুষ্কৃতীরা। সামনে পেয়ে প্রথমে তাঁকে ও তার পরেই ছেলে বিবেককে গুলি করে। ঘটনাস্থলেই দু’জনের মৃত্যু হয়। ডাকাতদের বাধা দিতে এগিয়ে আসেন মিথিলেশবাবুর পূত্রবধু মমতা। তাঁকেও গুলি করে দুষ্কৃতীরা। এরপরে দুষ্কতীরা বাড়ি থেকে নগদ টাকা ও দামি জিনিসপত্র লুঠ করে বোমা ফাটাতে ফাটাতে এলাকা থেকে চম্পট দেয়। পুলিশি নিস্ক্রিয়তার প্রতিবাদে এলাকার মানুষ আজ ২৮ নম্বর জাতীয় সড়ক পানাপুরে অবরোধ করেন। এসডিপিও শিবলি নোমানি-র নেতৃত্বে পুলিশ বাহিনী গিয়ে দোষীদের ধরার আশ্বাস দিলে অবরোধ ওঠে।

বিদেশ মন্ত্রকের কর্তার গাড়িতে চাপা পড়ে মৃত
মালিককে না জানিয়েই গাড়ি নিয়ে বেড়িয়ে পড়েছিল সে। স্রেফ মজা করতে। কিন্তু শেষটা মোটেই ভাল হল না মণীশের। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সোজা গিয়ে ধাক্কা মারল দুই পথচারীকে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁদের। গাড়িটি বিদেশ মন্ত্রকের সহকারী সচিব কার্তিক পাণ্ডের। সকাল ছ’টা নাগাদ তাঁর পরিচারক মণীশ না জানিয়েই চার বন্ধুকে সঙ্গে করে গাড়ি নিয়ে বেড়িয়ে যান। গাড়ির চাবি কী ভাবে পৌঁছল মণীশের হাতে, তা জানা যায়নি। প্রায় আধ ঘণ্টা বেপরোয়া ভাবে গাড়ি চালানোর পর সুলতান সিংহ ও রাজা রাম নামে দুই প্রাতর্ভ্রমণকারীকে ধাক্কা মারে মণীশ। গাড়ি ফেলেই সেখান থেকে পালিয়ে যায় মণীশ ও তার ৪ সঙ্গী। আশপাশের লোকেরাই সুলতান ও রাজা রামকে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকেরা তাঁদের মৃত বলে ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে তদন্তে নেমে পুলিশ অবশ্য সাঙ্গোপাঙ্গ সমেত মণীশকে ধরে ফেলে। জেরার মুখে নিজের দোষও স্বীকার করেছে মণীশ।

সাংবাদিক খুনের তদন্তে এসটিএফ
মধ্যপ্রদেশে সাংবাদিক চন্দ্রিকা রাইয়ের খুনের তদন্ত করবে রাজ্য পুলিশের বিশেষ টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ)। আজ এ কথা জানান মধ্যপ্রদেশ পুলিশের ডিরেক্টর জেনারেল এস কে রাউত। উমারিয়ার বাড়ি থেকে রবিবার চন্দ্রিকা, স্ত্রী দুর্গা, ছেলে জলজ ও মেয়ে নিশার দেহ উদ্ধার হয়। মধ্যপ্রদেশের এই অঞ্চলে সক্রিয় খনি মাফিয়ার কাজকর্ম নিয়ে কিছু প্রতিবেদন লিখেছিলেন বছর বিয়াল্লিশের চন্দ্রিকা রাই। এক বিজেপি নেতা ওই মাফিয়ার সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ ছিল তাঁর। তাই খনি মাফিয়াই এতে জড়িত থাকতে পারে বলে সন্দেহ পুলিশের। তদন্তকারীরা জানান, রবিবার সারা দিন বন্ধ ছিল চন্দ্রিকার বাড়ি। সন্দেহ হওয়ায় দরজা ভেঙে ঢোকেন তাঁর ভাই। বাড়ির নানা ঘরে পড়েছিল নিহত সাংবাদিক ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের দেহ। লোহার ভারী অস্ত্র দিয়ে তাঁদের আঘাত করা হয়েছিল বলে প্রাথমিক ভাবে ধারণা পুলিশের। ঘটনার পরে বন্ধ ডাকেন উমারিয়ার বাসিন্দারা। প্রতিবাদ জানিয়েছেন সাংবাদিকরাও। পুলিশকে দেহগুলি নিয়ে যেতেও দেননি তাঁরা। এডিটরস গিল্ড ও দক্ষিণ এশিয়া মিডিয়া কমিশন ঘটনার উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত দাবি করেছে। মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা অজয় সিংহের দাবি, খনি মাফিয়ার বিরুদ্ধে কলম ধরার জন্যই চন্দ্রিকাকে প্রাণ দিতে হয়েছে।

দিল্লিতে প্রেক্ষাগৃহের পরিকল্পনা রাজ্যের
পশ্চিমবঙ্গের নোবেলজয়ীদের জীবনকে স্থায়ী প্রদর্শনীর মাধ্যমে তুলে ধরতে দিল্লিতে একটি প্রেক্ষাগৃহ তৈরি নিয়ে ভাবনা-চিন্তা শুরু করেছে রাজ্য সরকার। আজ এ কথা জানিয়েছেন দিল্লিতে পশ্চিমবঙ্গের রেসিডেন্ট কমিশনার ভাস্কর খুলবে। সোমবার চিত্রশিল্পী রাজু দেবনাথের প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন ভাস্কর। তিনি জানিয়েছেন, “সরকারি ছাড়পত্র পাওয়া গেলেই রাজ্যের নোবেলজয়ী ব্যক্তিত্বদের নিয়ে একটি গ্যালারি তৈরির কাজ শুরু করার কথা ভাবা হয়েছে।” প্রাথমিক ভাবে স্থির করা হয়েছে, দিল্লিতে রাজ্যের তথ্য-সংস্কৃতি কেন্দ্রে প্রেক্ষাগৃহটি তৈরি করা হবে।

মেঘালয়ে খনিতে ধস, মৃত ৩ শ্রমিক
মেঘালয়ের খনিতে প্রাণ হারালেন তিন শ্রমিক। গত কাল পশ্চিম খাসি পাহাড়ের একটি কয়লা খনিতে ধস নামে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, নলবাড়ি জেলার বালিজরা এলাকার তিন শ্রমিক--- করিম আলি, খয়বর আলি ও হাসিম আলি অন্য শ্রমিকদের সঙ্গেই ওই খনিতে কাজ করছিলেন। আচমকা খনির একাংশ ধসে পড়ে শ্রমিকরা সুড়ঙ্গের মধ্যে আটকে যায়। পরে মাটি-পাথর সরিয়ে অন্যদের উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা হয় তিনজনের মৃতদেহ। আজ দেহগুলি নলবাড়িতে নিয়ে আসা হয়। গত সপ্তাহেই নলবাড়ি জেলার মুকালমুয়া এলাকার চার খনিশ্রমিক একইভাবে মেঘালয়ের কয়লা খনিতে কাজ করার সময় মারা যান।

জমি নিয়ে বিবাদে খুন হলেন বৃদ্ধ
জমি সংক্রান্ত বিবাদের জেরে খুন হলেন এক বৃদ্ধ। পুলিশ সূত্রে খবর, শনিবার বিকেলে উত্তর ত্রিপুরার ধর্মনগরের যুবরাজনগরের বাসিন্দা অমরধন দেবনাথ (৮০) মাঠে গিয়েছিলেন জমি জরিপ করতে। অমরধনের সঙ্গে সেখানেই জমি নিয়ে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে শুক্লা নাথ নামে (৪০) এক মহিলা। উত্তেজিত হয়ে ওই মহিলা ধারালো দা নিয়ে বৃদ্ধকে সেখানেই আক্রমণ করেন। গুরুতর জখম অবস্থায় বৃদ্ধকে ধর্মনগরের হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও তিনি মারা যান। পুলিশ শুক্লা নাথকে গ্রেফতার করেছে।

রাঁচিতে যুবক খুন
রাঁচি শহরের জনবহুল রাতু রোডে আজ বিকেলে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে এক যুবককে। আততায়ীর গুলিতে জখম হয়েছেন আরও এক যুবক। পুলিশ জানিয়েছে, নিহত যুবকের নাম জিতেন্দ্র পাসোয়ান (৩০)। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ উদ্ধার করেছে ছ’টি কার্তুজের খোল। খুনের কোনও সূত্র পায়নি পুলিশ। হদিশ মেলেনি আততায়ীরও। পুলিশ এবং স্থানীয় সূত্রের খবর, রাঁচির রাতু রোড এবং তার আশপাশ এলাকায় কয়েক বছর ধরেই অপরাধমূলক কাজকর্ম বাড়ছে। এই এলাকায় নগরায়নের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ এবং নির্মাণ সামগ্রী সরবরাহ নিয়ে গোলমাল প্রায় লেগেই আছে।

সেনার গুলিতে হত দুই জঙ্গি
সেনাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে দুই গোর্খা জঙ্গির মৃত্যু হল। ঘটনাটি ঘটেছে গোয়ালপাড়া জেলার লখিপুরে। পুলিশ জানায়, গত কাল রাতে সেনাবাহিনী অসম-মেঘালয় সীমান্তে হানা দেয়। জওয়ানদের দেখে দুই জঙ্গি পালানোর চেষ্টা করলে জওয়ানরা গুলি চালান। ঘটনাস্থলেই তারা মারা যায়। পুলিশের দাবি, নিহতরা জিএনএলএফ সংগঠনের সদস্য। ঘটনাস্থল থেকে দু’টি পিস্তল, গুলি ও একটি বাইক মিলেছে।

পুলিশি হেফাজতে ইতালির জাহাজ কর্মীরা
ইতালির জাহাজ এনরিকা লেক্সি থেকে গুলি চালনায় দুই মৎস্যজীবীর মৃত্যুর ঘটনায় ধৃত দু’জনকে তিন দিন পুলিশ হেফাজতে পাঠালেন বিচারবিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট। তার পর ৫ মার্চ পর্যন্ত তাঁদের থাকতে হবে বিচারবিভাগীয় হেফাজতে। কাল কেরল পুলিশ দু’জনকে গ্রেফতার করে। শিবরাত্রির ছুটির কারণে আজ আদালত বন্ধ। তাই কড়া নিরাপত্তার মধ্যে কোল্লাম জেলার করুণাগাপল্লি এলাকায় কে পি জয়ের বাড়িতে হাজির করা হয় অভিযুক্ত ইতালির জাহাজের দুই কর্মীকে। তাঁদের শাস্তির দাবিতে বাইরে তখন বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.