চলতি সপ্তাহেই রাজ্য চিঠি দিচ্ছে ইনফোসিসকে |
ইনফোসিস প্রকল্পের জট খোলার সম্ভাবনা তৈরি হল। চলতি সপ্তাহেই সংস্থাকে চিঠি দিচ্ছে রাজ্য। সোমবার শিল্প ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এ কথা জানান। তাঁর দাবি, ইনফোসিসের লগ্নি রাজ্যে ধরে রাখতে যাবতীয় চেষ্টা চালাচ্ছে সরকার।
চলতি মাসে হিডকোকে চিঠি দিয়ে ইনফোসিস জানিয়েছে, প্রকল্প সেজ তকমা না-পেলে জমি ফেরত দিয়ে টাকা নিয়ে নেবে তারা। চিঠির উত্তর এখনও পায়নি সংস্থা। এ দিন পার্থবাবু বলেন, “এ সপ্তাহেই ওদের চিঠি দিচ্ছি। সেজ নিয়ে আমাদের নীতিগত অবস্থান সর্বজন-বিদিত। সেই তকমা ছাড়াই ইনফোসিসকে প্রয়োজনীয় সুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করছি।” হিডকোকে লেখা চিঠিতে ইনফোসিস ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রাজ্যের অবস্থান জানার জন্য সময়সীমা দিয়েছিল। তা পেরিয়ে গেলেও সংস্থা এখনও মনে করে রাজ্য বিশেষ আর্থিক অঞ্চলের জন্য প্রয়োজনীয় সুপারিশ কেন্দ্রকে পাঠাবে। তাদের যুক্তি, সংস্থা সেজ-এর সুবিধা পেলে রাজ্যের হারানোর কিছু নেই।
কখনও জমি পাওয়া নিয়ে সমস্যা। কখনও জমির দাম, রাজ্যে ইনফোসিসের লগ্নির পথে পর পর বাধা এসেছে। এখন এই চিঠি প্রকল্পের শেষ বাধা কী ভাবে কাটাতে পারে, সেটাই দেখার।
|
পেট্রোকেমের ঋণদাতা ব্যাঙ্কগুলির সঙ্গে বৈঠক রাজ্যের |
হলদিয়া পেট্রোকেমের আর্থিক স্বাস্থ্য খতিয়ে দেখতে এই প্রথম ঋণদাতা ব্যাঙ্কগুলির সঙ্গে বৈঠকে বসল রাজ্য। সংস্থার অন্যতম মালিক হলেও এ ধরনের বৈঠক আগে কখনও করেনি রাজ্য সরকার। আলোচনা শেষে শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানান, “রাজ্যের স্বার্থ অক্ষুণ্ণ রেখেই সংস্থার ‘স্বাস্থ্যোদ্ধার’ করা হবে। সংস্থাকে কী ভাবে লাভজনক করে তোলা যায়, তাই প্রধান বিবেচ্য বিষয়।” সোমবার রাজ্য শিল্পোন্নয়ন নিগমের দফতরে বৈঠকটি করেন পার্থবাবু। ছিলেন পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক, আইডিবিআই, এলাহাবাদ ব্যাঙ্ক, আইসিআইসিআই, স্টেট ব্যাঙ্কের প্রতিনিধিরা। তাদের প্রশ্ন নিয়ে সংস্থার পরিচালন পর্ষদের পরবর্তী বৈঠকে আলোচনা হবে, জানান মন্ত্রী। ৩১ মার্চের মধ্যে এই বৈঠক হওয়ার কথা। ব্যাঙ্ক প্রতিনিধিদের মতে, এই উদ্যোগ রাজ্যের ইতিবাচক মনোভাবের পরিচয় দেয়।
|
অবশেষে ব্ল্যাকবেরি সার্ভার বসল মুম্বইয়ে |
অবশেষে কেন্দ্রের দাবি মেনে ব্ল্যাকবেরিতে নজরদারি চালাতে ভারতের মুম্বইয়ে সার্ভার বসাল ফোনটির নির্মাতা রিসার্চ ইন মোশন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক জানিয়েছে, কয়েক দিনের মধ্যেই এর মাধ্যমে ব্ল্যাকবেরিতে ‘মেসেঞ্জার’ ও ‘এন্টারপ্রাইজ ই-মেল সার্ভিস’-এর উপর ভারত থেকে নজরদারি চালানো সম্ভব হবে। |