|
|
|
|
|
|
টুকরো খবর |
বরাহনগর উৎসব |
বরাহনগর পুরসভা ও বরাহনগর থানার যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হল ‘বরাহনগর উৎসব’। সম্প্রতি বরাহনগর প্রগতি সঙ্ঘের মাঠে। ২৩টি স্কুল, কলেজ, ক্লাব ও বিভিন্ন বিশিষ্ট জনকে নিয়ে কালীতলা মাঠ থেকে প্রগতি সঙ্ঘের মাঠ পর্যন্ত এক শোভাযাত্রার মাধ্যমে উৎসবের সূচনা হয়। চার দিন ব্যাপী এই উৎসবে ‘বিবেকানন্দ ও বর্তমান ভারত’ শীর্ষক আলোচনাসভায় অংশগ্রহণ করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সৌগত রায়, ব্রহ্মচারী মুরালভাই, স্বামী জ্ঞানলোকানন্দ প্রমুখ। ছিল ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের একটি আলোচনাসভা। অনুষ্ঠানের বিভিন্ন দিনে ছিলেন শান্তনু রায়চৌধুরী, চন্দ্রবিন্দু, দেবরাজ রায়, মানসী মুখোপাধ্যায়, অনুপ ঘোষাল, নাজমুল হক, স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত, অনুপম, শুভমিতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সোমলতা, ভূমি, রূপঙ্কর প্রমুখ। ছিলেন দেবশ্রী রায়, শতাব্দী রায়, তাপস পাল ছাড়া বিভিন্ন দফতরের মন্ত্রী ও বিধায়কেরাও। অনুষ্ঠানে বরাহনগর উৎসব কমিটি বরাহনগর পুরসভাকে তিনটি জলের ট্যাঙ্কার দেওয়ার কথা ঘোষণা করে।
|
স্মৃতি, সত্তা |
|
কিছু পুরনো লন্ঠন আর সেকেলে জিনিসের ছবি তুলতে গিয়েছিলেন দুই বন্ধু। কিন্তু সেখানেই শুরু হল নতুন একটি গল্প। আলাপ হয়ে গেল নব্বই ছুঁই ছুঁই এক বৃদ্ধের সঙ্গে, যিনি আজও জ্বালিয়ে চলেছেন স্মৃতির বাতিগুলি। তাঁর সংগ্রহে থাকা পুরনো পিয়ানো অ্যাকর্ডিয়ান, নানা রকমের ফিল্ম প্রোজেক্টর, দুষ্প্রাপ্য রেকর্ড, মুদ্রা বা ঘড়ি। তিনি সযত্নে আগলে রেখেছেন আগামীর জন্য। তিনি নকুবাবু। ভাল নাম সুশীলকুমার চট্টোপাধ্যায়। সম্প্রতি গগনেন্দ্র প্রদর্শশালায় শুরু হয়েছে হারানো জিনিসগুলির সঙ্গে নকুবাবুর অন্তরঙ্গ মুহূর্তের আলোকচিত্রের এক প্রদর্শনীর ‘স্মৃতিঘরের বাতিওয়ালা’। অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের তোলা সাদা-কালো আলোকচিত্র ও অপ্রতিম মুখোপাধ্যায়ের কিছু কথা, কিছু কবিতায় সাজানো হয়েছে প্রদর্শনীটি। আগামিকাল, রবিবার প্রদর্শনীর শেষ দিন।
|
সরস মেলা |
চলছে সপ্তম কলকাতা সরস মেলা ২০১১-১২। সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্কের পাশে স্থায়ী মেলা প্রাঙ্গনে। আয়োজক ভারত সরকারের গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পঞ্চায়েত- গ্রামোন্নয়ন বিভাগ। মেলায় পশ্চিমবঙ্গ-সহ সতেরোটি রাজ্যের স্বনির্ভর গোষ্ঠীর শিল্পীরা অংশগ্রহণ করেছেন। রয়েছে প্রায় ২০০ টিরও বেশি স্টল। বিভিন্ন ধরনের পোশাক, গৃহসজ্জার সামগ্রি ও নানা শিল্পদ্রব্য এই মেলার বৈশিষ্ট্য। মেলা চলবে ২০ তারিখ পর্যন্ত, দুপুর ১২ টা-রাত ৯ টা।
|
গিরিশ-স্মরণে |
|
ছবি: শুভাশিস ভট্টাচার্য |
গিরিশচন্দ্র ঘোষের শততম প্রয়াণ দিবসে তাঁর বাড়িটিকে আলো দিয়ে সাজিয়ে গিরিশচন্দ্র ঘোষ স্মৃতিরক্ষা কমিটির হাতে তুলে দিল কলকাতা পুরসভা। সম্প্রতি নাট্যকারের প্রয়াণ দিবসে এক অনুষ্ঠানে মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমার এবং পুরসভার চেয়ারম্যান সচ্চিদানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে এই ঘোষণা করা হয়। দেবাশিসবাবু বলেন, “বাড়িটি সন্ধ্যার পরে অন্ধকারে ঢেকে থাকত। পুরসভা আলো দিয়ে সাজিয়ে স্মৃতিরক্ষা কমিটির হাতে তুলে দিল রক্ষণাবেক্ষণের জন্য।” ওই দিন নাট্য এবং যাত্রা জগতের চার জন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব চপল ভাদুড়ি, মায়া ঘোষ, বেলা সরকার এবং শান্তিগোপালকে দেওয়া হল গিরিশচন্দ্র ঘোষ স্মারক সম্মান। ছিলেন প্রাক্তন বিচারপতি শ্যামলকুমার সেন, মন্ত্রী সাধন পান্ডে, বিধায়ক শশী পাঁজা, প্রাক্তন বিধায়ক তারক বন্দ্যোপাধ্যায়, কাউন্সিলর পার্থ মিত্র, মঞ্জুশ্রী চৌধুরী, সুমন সিংহ, শান্তনু সেন, সত্যেন্দ্রনাথ দে, এবং নাট্যকর্মী অর্পিতা ঘোষ।
|
সুবর্ণজয়ন্তী |
সাংস্কৃতিক ও শিক্ষামূলক নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দমদম রোড গভর্নমেন্ট স্পনসর্ড হাইস্কুল ফর গার্লসের পঞ্চাশ বর্ষ পূর্তি উৎসব হল। সম্প্রতি পাইকপাড়ার মোহিত মৈত্র মঞ্চে ওই উৎসবে স্কুলের ছাত্রীরা রবীন্দ্রনাথের ‘শ্যামা’ পরিবেশন করে। আবৃত্তি, গান ও আলোচনাসভাও হয়। কৃতীদের পুরস্কৃত করেন কলকাতা পুরসভার ১ নম্বর বরো কমিটির চেয়ারম্যান তরুণ সাহা। স্কুলের সম্পাদক দিলীপ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, শ’তিনেক ছাত্রী নিয়ে স্কুলটি শুরু হয়, এখন ছাত্রীসংখ্যা ১৫০০-র মতো।
|
নৈশালোকে ফুটবল |
|
ছবি: শুভাশিস ভট্টাচার্য |
সম্প্রতি দর্জিপাড়া পার্কে অনুষ্ঠিত হল ‘নব ভ্রাতৃ সঙ্ঘ’ আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠান ও ফুটবল প্রতিযোগিতা। চারুকলা প্রদর্শনী দিয়ে শুরু ৯ দিন ব্যাপী এই অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে ছিল ছোটদের বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, শিশু ও মহিলাদের কর্মশালা এবং সারা বাংলার ১৬ টি দল নিয়ে ফুটবল প্রতিযোগিতা। গত ১২ ফেব্রুয়ারি ছিল ফুটবলের মূল পর্বের খেলা। খেলা শুরুর আগে হয় আতসবাজির প্রদর্শনী। ফানুস ওড়ানোর পরে এ দিন খেলার সূচনা করেন পুর ও নগরোন্নয়নমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। ছিলেন সুব্রত ভট্টাচার্য।
|
গান নিয়ে |
সঙ্গীতের এক বিশেষ সেমিনারের আয়োজন করা হয় বিধান শিশু উদ্যানে। সম্প্রতি ওই সেমিনারে সুইৎজারল্যান্ডের মিউজিক ইউনিভার্সিটি অফ জেনিভা থেকে সাত জন শিল্পী অংশ নেন। বিদেশি তালযন্ত্রে রূপক, ঝাঁপতালের মতো তালের পাশাপাশি ব্রাজিল, আফ্রিকা, আমেরিকার মতো বিভিন্ন দেশের একাধিক তাল বাজান শিল্পীরা। আলোচনা করেন ড্রামস ও নানা পাশ্চাত্য তালবাদ্যের ইতিহাস নিয়ে। উদ্যান কর্তৃপক্ষ ও রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে সেমিনারটির আয়োজন করা হয়।
|
|
|
‘ইঞ্জিনিয়ারিং এডুকেশন ইন ইন্ডিয়া: পাস্ট প্রেজেন্ট অ্যান্ড ফিউচার’ বইটির
প্রকাশ-অনুষ্ঠানে বইটির লেখক সমীরকুমার সাহা, বিজ্ঞানী বিকাশ সিংহ এবং
জাতীয় গ্রন্থাগারের
অধিকর্তা স্বপন চক্রবর্তী। সম্প্রতি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে।
|
|
১০০ জনের গণবিবাহের অনুষ্ঠান হল সম্প্রতি টালা পার্কে। ছিলেন বহু বিশিষ্ট জন। ছবি: সুদীপ আচার্য |
|
|
|
|
|
|