নিজস্ব সংবাদদাতা • কেতুগ্রাম |
পঞ্চায়েত কার্যালয় পরিদর্শন করলেন জেলাশাসক ওঙ্কার সিংহ মিনা। শুক্রবার কেতুগ্রাম পঞ্চায়েত কর্তাদের তিনি বলেন, “এলাকার মানুষকে সচেতন করতে হবে। সরকারের কাছ থেকে তারা কী কী সুবিধা পেতে পারেন তা বোঝাতে হবে।” ওই পঞ্চায়েত চত্বরে থাকা উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রের কর্মীদের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি। সরকারি প্রকল্পের বিভিন্ন সুবিধার কথা প্রসূতিদের জানানোর জন্য তাঁদের নির্দেশ দেন। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদেরও নানা পরামর্শ দেন। কেতুগ্রাম থেকে মহকুমা হাসপাতালে গিয়ে বিভিন্ন প্রকল্পের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজ নেন তিনি। হাসপাতালের সমস্যাগুলি শোনেন ও সমাধানের আশ্বাস দেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বলেন, “রোগীদের যে কোনও রকম ওষুধ সরবরাহ করতে হবে হাসপাতাল থেকে। বাইরে থেকে রোগীরা ওষুধ কিনবেন না।”
|
গলসিতে গ্রেফতার দুই ধানের ‘ফড়ে’ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • বর্ধমান |
চাষি সেজে বর্ধমানে গলসি ১ ব্লকের নানা চালকলে ধান বিক্রির অভিযোগে দুই ‘ফড়ে’কে গ্রেফতার করল পুলিশ। এর আগেই রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের নির্দেশে এ রকম ৩০ জনের বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ করেছিল ব্লক প্রশাসন। পুলিশ জানায়, পুরষা এলাকা থেকে ধৃত সাহের মির আলির নাম অভিযুক্তের তালিকায় ছিল। অপর জন, পারাজের বঙ্কিম রায়ের নাম ছিল না। কিন্তু তিনি এই চক্রের ‘পান্ডা’ বলে তদন্তে জানা গিয়েছে। সহায়ক মূল্যে ধান কেনার দাবিতে গত ২৭ জানুয়ারি পারাজেই অবরোধে আটকে গিয়েছিল আইনমন্ত্রী মলয় ঘটকের গাড়ি। জেলা চালকল মালিক সমিতির সম্পাদক দেবনাথ মণ্ডলের অভিযোগ, “ওই ঘটনার পরে প্রশাসন কিছু লোককে বলির পাঁঠা করার চেষ্টা করছে।” শুক্রবার বর্ধমান সিজেএম আদালতে তোলা হলে ধৃতদের ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জেল হাজতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
|
ডাবুলর ভাইয়ের আত্মসমর্পণ কোর্টে |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কাটোয়া |
দু’টি খুন-সহ একাধিক মামলায় অভিযুক্ত মঙ্গলকোটের বাসিন্দা বাবলু আনসারি শুক্রবার কাটোয়া মহকুমা আদালতের এসিজেএমের এজলাসে আত্মসমর্পণ করলেন। পুলিশ জানায়, তৃণমূল কর্মী আলাউদ্দিন শেখ ও হাসমত আলির খুন-সহ এলাকায় অশান্তি ও সংঘর্ষ বাধানোর অভিযোগ ছিল তার বিরুদ্ধে। কাটোয়া আদালতের এপিপি প্রবীর রায় বলেন, “বিচারক বাবলু আনসারিকে ১৪ দিন জেল হাজতের নির্দেশ দিয়েছেন।” পুলিশ জনিয়েছে, অভিযুক্ত এলাকার এক সময়ের ‘ত্রাস’ সিপিএম নেতা ডাবলু আনসারির ভাই। গত বছর মার্চ মাসে বেঙ্গালুরু থেকে ডাবলুকে গ্রেফতার করার পর থেকেই ফেরার ছিল বাবলু।
|
নিজস্ব সংবাদদাতা • বর্ধমান |
আউশগ্রামের গুসকরা রটন্তী মেলার সাংস্কৃতিক মঞ্চে স্থানীয় কামদুঘা পত্রিকার রজতজয়ন্তী বর্ষ উপলক্ষে বসেছিল সাহিত্য সভা। সভাতে যোগ দেন বীরভূম ও বর্ধমানের কবি ও সাহিত্যিকেরা। সভায় তাঁদের লেখা গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ পাঠ করেন প্রায় ৭৬ জন কবি-সাহিত্যিক। পত্রিকার সম্পাদক ধনঞ্জয় বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “প্রতি বছরই নিজেদের সীমিত সামর্থের মধ্যে আমরা এই ধরনের সাহিত্য পাঠের আসরের আয়োজন করে থাকি। এই আসরে যোগদানকারীদের সংখ্যা বাড়ছে প্রতি বছর।” |