৬ সিপিএম নেতা-কর্মীর যাবজ্জীবন
ক কংগ্রেস-কর্মীকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগে ৬ সিপিএম কর্মীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিলেন মেদিনীপুরের ষষ্ঠ অতিরিক্তি জেলা ও দায়রা বিচারক শুভেন্দু সামন্ত। পনেরো বছর আগের ঘটনা। ’৯৭ সালের ২২ সেপ্টেম্বর দাঁতনের মালিয়াড়া এলাকার কংগ্রেস কর্মী পঞ্চানন ভুঁইয়ার উপরে হামলার ঘটনা ঘটে। স্থানীয় এক হাট থেকে বাড়ি ফেরার পথে পঞ্চাননবাবুকে তুলে নিয়ে যায় কয়েক জন সিপিএম কর্মী। তাঁকে বেধড়ক পেটানো হয়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। হাসপাতালেই তাঁর মৃত্যু হয়। জানা গিয়েছে, সেই সময়ে বিক্রম সাউ নামে এক গ্রামবাসীকে বয়কট করেছিল সিপিএম। পঞ্চাননবাবু প্রকাশ্যেই ওই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছিলেন। তাই তাঁর উপরে রোষ গিয়ে পড়ে। ঘটনায় মোট ১৫ জন সিপিএম কর্মীর নামে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানানো হয়। তাঁদের মধ্যে ৩ জন মারা গিয়েছেন। ৬ জন মামলা থেকে খালাস পেয়েছেন। বাকি কালীচরণ মাহাতো, জন্মেঞ্জয় শীট, মন্টু শীট, গৌরাঙ্গ ঘোড়ই, বাদল নায়েক ও বসন্ত বারিক এই ৬ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেন বিচারক। সরকারি আইনজীবী শক্তিপদ দাস অধিকারী জানান, বুধবারই আদালত তাঁদের দোষী সাব্যস্ত করেছিল। এ দিন সাজা ঘোষণা হয়।

দুষ্কর্মে উদ্বেগ

পুলিশ ব্যবস্থা নিক
মেদিনীপুর শান্ত শহর। ইদানীং দুষ্কৃতীদের দাপট বাড়ছে। শহরকে সুরক্ষিত রাখতে পুলিশ-প্রশাসনকে আরও তৎপর হতে হবে। রাতে বিভিন্ন এলাকায় সে ভাবে নজরদারিও থাকে না। রাস্তায় বেরোলেই ভয় হয়। তার উপর গুলি চালানোর ঘটনায় উদ্বেগ বেড়েছে।
বধূ

অবৈধ নির্মাণ হচ্ছে কেন
শহরে গুলি চালানোর ঘটনায় উদ্বেগ তো বাড়বেই। আগে শহরে সমাজবিরোধীদের যাতায়াত তেমন ছিল না। ইদানীং বাড়ছে। পুলিশকে আরও তৎপর হতে হবে। শহরের বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ নির্মাণ, রাস্তার পাশে ক্লাবঘর গজিয়ে উঠছে। এ সবের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ জরুরি।
ব্যবসায়ী

পুলিশকে তৎপর হতে হবে
শহরের সুরক্ষার দিকে আরও নজর দিতে হবে। সর্বত্র পথবাতি লাগাতে হবে। এমন অনেক অলিগলি রয়েছে, যেখানে পথবাতি নেই। অসামাজিক কাজের জন্য এ সব এলাকাকেই বাছে দুষ্কৃতীরা। পুলিশ আরও তৎপর হলে তবেই শহরের বুকে এমন অনভিপ্রেত ঘটনা কমতে পারে।
ছাত্র

সন্ধের পরে ভয় করে
সন্ধের পর রাস্তায় বেরোলেই কেমন ভয় করে। বিভিন্ন এলাকায় পর্যাপ্ত পথবাতিও নেই। অন্ধকারের সুযোগে দুষ্কৃতীরা চুরি-ছিনতাই চালাচ্ছে। পুলিশের উচিত রাতে শহরের বিভিন্ন এলাকায় নজরদারি বাড়ানো। অসামাজিক কাজকর্ম বন্ধ করতে আরও তৎপর হওয়া।
ছাত্রী

প্রশাসনকেই দেখতে হবে
শহরে দিনের বেলায় গুলি চলল। দুষ্কৃতীরা পালিয়ে গেল। ভাবাই যায় না। এই প্রথম নয়, আগেও শহরে গুলি চলেছে। কেন শহরে সমাজবিরোধীদের উপদ্রব বাড়ছে, তা পুলিশ-প্রশাসনকেই দেখতে হবে। পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার সুযোগে শহরে অসামাজিক কাজকর্ম চলছে।
শিক্ষিকা

চাই দ্রুত পদক্ষেপ
সদর শহর মেদিনীপুরে প্রতিদিন মানুষের যাতায়াত লেগেই থাকে। শহরের বিভিন্ন এলাকায় আবার নতুন বসতি উঠছে। কিন্তু সে ভাবে পুলিশি নজরদারি নেই। এরই সুযোগ নিচ্ছে দুষ্কতীরা। কেরানিতলায় গুলি চালানোর ঘটনা উদ্বেগজনক। পুলিশের উচিত গুরুত্ব দিয়ে দ্রুত পদক্ষেপ করা।
শিক্ষক


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.