সাবওয়ের সম্প্রসারণ প্রয়োজন
ধনিয়াখালি হল্ট স্টেশনের নীচের সাবওয়েটি ‘হাতিগলাপুল’ নামে খ্যাত। হল্ট স্টেশন নির্মাণ হওয়ার পরে এই সাবওয়ের গুরুত্ব অনেক বেড়েছে। ব্রিটিশ আমলে যখন হাওড়া-বর্ধমান কর্ডলাইন নির্মিত হয়েছিল, তখন মাখালপুরের জমিদারদের হাতি চলাচলের জন্যই সাবওয়েটি তৈরি হয়েছিল। চুঁচুড়া-ধনিয়াখালি জেলা সড়কটিতে তখনও পিচ ঢালা হয়নি। জেলা সড়কের একটি রিজার্ভ কার্ভের মধ্যে হাতিগলার মতো সংকীর্ণ এই সাবওয়ে বর্তমানে বিপজ্জনক অবস্থায়। থার্ড লাইন হওয়ার পর এবং হল্ট স্টেশন নির্মাণের পরে স্টেশন থেকে একটি সিঁড়ি এই সাবওয়েতে নামানোয় বিপদ আরও বেড়েছে।


সাঁতরাগাছিতে বাস টার্মিনাস
দক্ষিণ-পূর্ব রেলের বেশির ভাগ যাত্রী সাঁতরাগাছিতে নেমে দ্বিতীয় হুগলি সেতু ধরে কলকাতায় যান। তাতে সময় বাঁচে। ভোগান্তিও কমে। কিন্তু সাঁতরাগাছিতে উপযুক্ত পরিবহণ পরিকাঠামো না থাকায় রেলযাত্রীদের দুর্ভোগের একশেষ হতে হয়। কোনা এক্সপ্রেসওয়ের উপরে অনেকে ছোটাছুটি করেন বাস ধরার জন্য। নির্দিষ্ট কোনও জায়গা নেই বাস দাঁড়ানোর। এখানে একটি বাস টার্মিনাস খুবই জরুরি। সাঁতরাগাছি থেকে বেশির ভাগ বাস চলে রবীন্দ্রসদন, এক্সাইড মোড় পর্যন্ত। অথচ, খিদিরপুর, বেহালা, শিয়ালদহগামী সরাসরি বাস নেই। এ সব রুটের বাস খুবই দরকার।
রাস্তা চলাচলের উপযুক্ত হয়ে উঠুক
প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় বহু কাঁচা রাস্তা পাকা হয়েছে। অথচ, হাওড়ায় পাঁচলা ব্লকের অন্তর্গত গঙ্গাধরপুর লাইব্রেরি মোড় বাসস্টপ থেকে গোন্ডলপাড়া হয়ে বহরিয়া পর্যন্ত প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার রাস্তার হাল খুবই শোচনীয়। ইটের রাস্তাটিতে দিয়ে বর্ষাকালে হাঁটাচলাই মুশকিল। অথচ, এই রাস্তাতেই পড়ে পঞ্চায়েত অফিস, উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র, মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং অন্য বহু প্রতিষ্ঠান। হাজার হাজার মানুষ প্রতি দিন এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করেন।
রাস্তা সারানো হোক
জগদ্ধাত্রীতলা রোড ভদ্রেশ্বরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ত রাস্তা। ছোট-বড় অসংখ্য গর্তে ভরা পথটি চলাচলের উপযুক্ত নেই। দিনের বেলায় কোনও রকমে যাতায়াত করলেও রাতে পর্যাপ্ত আলোর অভাবে এই রাস্তায় হাঁটা-চলা অত্যন্ত দুর্ভোগের এবং একই সঙ্গে বিপজ্জনকও বটে।
মশাট বাজারের সংস্কার দরকার
মশাট ছুঁয়ে যাতায়াত করে একাধিক রুটের বহু বাস। অথচ, মশাটের রাস্তা অপরিসর। ফি শনি-মঙ্গলবার হাট বসে পাকা সড়কের উপরেই। মশাট প্রাচীন বাজারের ভিতরে জায়গা কম। চোলাই মদের ঠেক ও পচা জঞ্জালের নিকাশিহীন নর্দমা থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায়। বাজার এলাকায় দাঁড়ানোই মুশকিল। পাকা রাস্তা জুড়ে বাজার বসায় দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থেকেই যায়। দুর্ঘটনায় মৃত্যুও ঘটেছে এর আগে। হুগলি জেলার চণ্ডীতলা থানার এই মশাট বাজার সংস্কার করা খুবই জরুরি।
রাস্তা সারানো শেষ হোক
আমতা থানার চন্দ্রপুর পঞ্চায়েতের অধীন প্রায় ৬ কিলোমিটার পাকা রাস্তার কাজ দু’বছরেরও বেশি সময় ধরে অসমাপ্ত অবস্থায় পড়ে আছে। ওই রাস্তা দিয়ে ঘোষপুর, চন্দ্রপুর, চাটরা, হরিশপুর, মহিষগোহা ও মিস্ত্রিপাড়ার মানুষ যাতায়াত করেন। রাস্তার উপরে বড় পাথর, বালি ইট পড়ে থাকায় যে কোনও সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
রাস্তা সংস্কার জরুরি
পোলবা বিষহরিতলা থেকে মহানাদ ব্রহ্মময়ী কালীমন্দির পর্যন্ত পোলবা-পাণ্ডুয়া রাস্তার সংস্কার দরকার। রাস্তাটি ছিল ৮ ফুটের। বর্তমানে ৪ ফুটে এসে ঠেকেছে। অথচ, প্রতি দিন হাজার হাজার মানুষ পোলবা হাসপাতাল, কলেজ এবং অন্য নানা প্রয়োজনে এখান দিয়ে যাতায়াত করেন। যে কোনও সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.