সুপ্রিম কোর্টেও বাতিল বনকর্তার পদোন্নতি |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
পদোন্নতি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের প্রধান মুখ্য বনপাল অতনু রাহার ‘স্পেশ্যাল লিভ পিটিশন’ বা বিশেষ অনুমতির আবেদন খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। এর আগে কলকাতা হাইকোর্টও বন বিভাগের ওই কর্তার পদোন্নতি বাতিল করে দিয়েছিল। সেই রায়ের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অতনুবাবু। বিচারপতি ডি কে জৈন এবং অনিল আর দাভে-র ডিভিশন বেঞ্চ সোমবার তাঁর আবেদন খারিজ করে দেয়। বন দফতর সূত্রের খবর, ২০০৭ সালের মার্চে অতনুবাবুর পদোন্নতি হয়। সেই সূত্রে তিনি হন প্রধান মুখ্য বনপাল। দেড় বছর বাদে বনবাহিনীর প্রধানের পদে ফের প্রোমোশন হয় তাঁর। এই পদোন্নতি ‘বেআইনি’ বলে দাবি করে সরব হন অতনুবাবুর থেকে এক বছরের সিনিয়র, ১৯৭৬ সালের ব্যাচের আইএফএস অফিসার মির্জা আসগর সুলতান। বর্তমানে রাজ্যের বন দফতরের প্রধান মুখ্য বনপাল (গবেষণা) মির্জা বলেন, “কেন্দ্রীয় প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল এবং কলকাতা হাইকোর্টও অতনুবাবুর পদোন্নতি বাতিল করতে বলেছে।” হাইকোর্ট অতনুবাবুর পদাবনতি ঘটিয়ে মির্জাকে তাঁর স্থলাভিষিক্ত করতে বলেছিল। সর্বোচ্চ আদালত অবশ্য এ দিন হাইকোর্টের রায়ের ব্যাপারে কোনও মন্তব্য করেনি। অতনুবাবুর বক্তব্য জানতে চাওয়া হলে ‘সবটাই এখনও আদালতের বিচারাধীন’ বলে মন্তব্য করে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান।
|
দাঁতালের দৌরাত্ম্যে বানারহাটের কারবালা বাগান এলাকায় আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে। সোমবার সকাল থেকে প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে চা বাগান দাপিয়ে বেড়ায় দলছুট হাতিটি। জলপাইগুড়ি বন বিভাগের বিন্নাগুড়ির রেঞ্জ অফিসার সুভাষ বসু বলেন, “দলছুট এই হাতিটি পথ ভুলে বাগানে ঢুকে পড়ে। প্রায় দু’ঘণ্টা ধরে চেষ্টা করার পরে ওই বুনোটিকে জঙ্গলে ফেরানো সম্ভবপর হয়েছে।” |