পুলিশে চাকরির আবেদনপত্র তোলার ভিড়। ছবি: সুজিত মাহাতো। |
তফসিলী উপজাতিদের পুলিশ কনস্টেবল পদে আবেদন করার সময়সীমা শেষ হল রবিবার। শেষ দুই দিনে পুরুলিয়ার বেলগুমা পুলিশ লাইনে পরীক্ষার ফর্ম নেওয়ার জন্য চাকরি প্রার্থীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। পুলিশ সূত্রে খবর, দক্ষিণবঙ্গের তিন জেলা ও উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং-সহ মোট চার জেলার তফসিলী উপজাতিভুক্ত সম্প্রদায় থেকে এক হাজার কনস্টেবল নিয়োগ করছে সরকার। ৭০০ জন কনস্টেবল নেওয়া হবে দক্ষিণবঙ্গের তিন জেলা পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া ও পুরুলিয়া থেকে। ৩০০ জন কনস্টেবন নিয়োগ করা হবে দার্জিলিং জেলা থেকে। ১০ জানুয়ারি থেকে ফর্ম দেওয়া শুরু হয়েছিল। ফর্ম জমা দেওয়ার শেষ দিন ১০ ফেব্রুয়ারি। একহাজার পদের মধ্যে ১০ শতাংশ সংরক্ষিত রাখা হয়েছে মহিলাদের জন্য। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরুলিয়া জেলায় প্রায় পাঁচ হাজার ফর্ম তুলেছেন চাকরি প্রার্থীরা। প্রসঙ্গত তৃণমূল ও কংগ্রেস জোট রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পরে তফসিলী উপজাতি সম্প্রদায়ের মধ্যে কর্মসংস্থান তৈরির লক্ষে কয়েকটি নির্দিষ্ট সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতেই পুলিশের কনস্টেবল পদে ওই নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
|
শিক্ষাক্ষেত্রে বতর্মান পরিকাঠামোতে পাশ-ফেল প্রথা তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতান্তই অবাস্তব ও ছাত্রকল্যাণ বিরোধী বলে মনে করে স্যাগেশাস টিচার্স অ্যান্ড এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন (স্কুল)। দিঘায় সংগঠনের দু’দিন ব্যাপী অষ্টম বার্ষিক রাজ্য সম্মেলনের সম্পাদকীয় প্রতিবেদনে এই নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করার পাশাপাশি ভর্ত্তির ক্ষেত্রে লটারি পদ্ধতির সমালোচনা করা হয়। শনিবার দিঘার দেবেন্দ্রলাল জগবন্ধু শিক্ষাসদনে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শিক্ষা গবেষক মনোজ প্রধান। বক্তব্য রাখেন জেলা পরিষদের সহ-সভাধিপতি মামুদ হোসেন, শিক্ষাবিদ হরিপদ মাইতি, অংশুমান পঞ্চাধ্যায়ী, চপল ভট্টাচার্য প্রমুখ। সভাপতিত্ব করেন রাজ্য সভাপতি সুশীল সরকার। সম্মেলনে দেবব্রত মুখোপাধ্যায়কে সভাপতি, হরিশচন্দ্র মণ্ডলকে সম্পাদক ও দিব্যেন্দু সরকারকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে মনোনীত করে ২১ জনের নতুন রাজ্য কমিটি গঠিত হয়। |