টুকরো খবর
হাসপাতালে আতঙ্ক
সর্ট সার্কিটের জেরে সুইচ রুমে অগ্নিকাণ্ডের জেরে আতঙ্ক ছড়াল জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালে। সোমবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে। অগ্নিকাণ্ডের খবরে রোগীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ায়। হাসপাতাল কর্মী এবং রোগীর পরিবারের লোকেদের মধ্যে ছুটোছুটি শুরু হয়। খবর পেয়ে দমকলের কর্মীরা গিয়ে দ্রুত আগুন নেভান। বন্ধ করে দেওয়া হয় সুইচ রুম থেকে হাসপাতালের বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা। জেনারেটরের সাহায্যে হাসপাতালে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হয়। ত্রুটি মেরামত করে প্রায় ঘণ্টাখানেক পরে ফের চালু করা হয় সুইচ রুম। হাসপাতালের সুপার ব্রজেশ্বর মজুমদার বলেন, “সর্ট সার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। তবে পাঁচ মিনিটের মধ্যে আগুন নেভানো হয়। তেমন কোনও সমস্যা হয়নি।”দমকল সূত্রে জানা গিয়েছে, সুইচ রুমটি হাসপাতাল চত্বরে যাত্রী নিবাসের পাশে। এখান থেকেই হাসপাতালে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। এ দিন বিকেলে সেখান থেকে হঠাৎ ধোঁয়া বার হতে দেখেন রোগীর পরিবারের লোকেরা। তাঁরাই খবর দেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। হাসপাতালের কর্মীরা তড়িঘড়ি মেন সুইচ বন্ধ করে দেন। ততক্ষণে দমকল কর্মীরা সেখানে উপস্থিত হয়ে আগুন নিভিয়ে দেন। জলপাইগুড়ির দমকল আধিকারিক শান্তিরঞ্জন গুহ বলেন, “সর্ট সার্কিট থেকে কেবলে আগুন লেগেছিল। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”

গাফিলতি, শিশুর মৃত্যু
চিকিৎসায় গাফিলতিতে এক শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। রবিবার রাতে ঘটনাটি ঘটে। সোমবার এ নিয়ে ওই হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান দিনহাটার মহকুমাশাসকের কাছে অভিযোগ জানান মৃতের বাড়ির লোকেরা। মৃতের মা নূপুর সাহা বলেন, “হাসপাতালে ভর্তির পর ৪০ মিনিট অক্সিজেন দিয়ে ফেলে রাখা হয়। শিশুর ডাক্তার এসে বলে বাচ্চাটা মারা গিয়েছে। ডাক্তার তাড়াতাড়ি এলে ওই ঘটনা হত না।” ভারপ্রাপ্ত সুপার শ্যামল বর্মনের দাবি, “চিকিৎসায় দেরির কথা ঠিক নয়। তবে মৃত্যুর কারণ নিয়ে নিশ্চিত হতে চিকিৎসক ময়না তদন্তের কথা লিখেছেন।” মহকুমাশাসক অগাস্টিন লেপচা বলেন, “মৃত শিশুর পরিবার অভিযোগ জানিয়েছেন। সব কিছুই বিস্তারিত খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.