টুকরো খবর
পড়ুয়াদের জন্য ভ্রমণ চালু হবে বটানিক্যালে
ফেব্রুয়ারি থেকে স্কুল-পড়ুয়াদের জন্য বটানিক্যাল গার্ডেনে পরিবেশ-বান্ধব ভ্রমণ চালু করছে রাজ্য। আগ্রহী পড়ুয়াদের বাসে করে গার্ডেনে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে তাদের গাছ-লতা-ফুল চেনাবেন ও তার উপযোগিতা বোঝাবেন শিক্ষকেরা। এই ভ্রমণের উদ্যোক্তা রাজ্য পরিবেশ দফতর। সব খরচ বহন করবে তারাই। সোমবার বটানিক্যাল আয়োজিত পুষ্প প্রদর্শনীর পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা করেন পরিবেশমন্ত্রী সুদর্শন ঘোষদস্তিদার। মন্ত্রী বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী চান বটানিক্যাল ঘিরে শিক্ষামূলক ভ্রমণকেন্দ্র গড়ে উঠুক। যাতে পড়ুয়াদের কাছে গাছের ভূমিকা ও পরিবেশ বাঁচাতে তাদের উপযোগিতা তুলে ধরা যায়। তাই এই পরিকল্পনা।” গার্ডেন অধিকর্তা হিমাদ্রিশেখর দেবনাথের অভিযোগ, গার্ডেনের পরিবেশ অক্ষত রাখতে বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কিন্তু বারবার আলোচনা সত্ত্বেও বাইরের পরিবেশ উন্নত করা যাচ্ছে না। যেমন প্রধান ফটকের সামনের অবৈধ ট্যাক্সি স্ট্যান্ড, দোকান তোলা যায়নি। সীমানা প্রাচীরের পাশে গজিয়ে ওঠা বেআইনি দোকানও ভাঙা হয়নি। প্রাচীরে গর্ত করে স্থানীয়েরা গার্ডেনের ভিতরে যে আবর্জনা ফেলেন, তা-ও বন্ধ করা যায়নি। এ নিয়ে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক হয়েছে। কাজের কাজ হয়নি। এর উত্তরে সুদর্শনবাবু বলেন, “আশা করি, দু’এক বছরের মধ্যে সব সমস্যা মিটে যাবে।”

হাতি ধরতে চিঠি কেন্দ্রকে
দলমার হাতির দৌরাত্ম্য থেকে রেহাই পেতে হাতি ধরার জন্য কেন্দ্রের কাছে অনুমতি চাইল রাজ্য সরকার। সেই অনুমতি না-আসা পর্যন্ত বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর থেকে হাতিদের দলমায় ফিরিয়ে দিতে নিরবচ্ছিন্ন ভাবে তাড়া করে যাবে বন দফতর। বনমন্ত্রী হিতেন বর্মন সোমবার মহাকরণে এ কথা জানান। তিনি বলেন, “গত দু’মাসে হাতির তাণ্ডবে বাঁকুড়া ও মেদিনীপুরে তিন জন গ্রামবাসীর মৃত্যু হয়েছে। ২৫টি বাড়িঘর ভেঙে দিয়েছে তারা। প্রচুর শস্যের ক্ষতি করেছে। তাই কেন্দ্রীয় সমীক্ষক দল পাঠিয়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ঠিক করত চিঠি দিয়েছে রাজ্য।” তিনি জানান, এ বার দলমা থেকে ১৫০ হাতির একটি দল ঢুকেছে রাজ্যে। এখানে তাদের সাতটি বাচ্চাও হয়েছে। বনমন্ত্রী বলেন, “জলদাপাড়া থেকে দু’টি কুনকি হাতি এনে রেখে দেওয়া হবে দক্ষিণবঙ্গে। দলমার হাতির দল রাজ্যে ঢোকার আগেই তাদের প্রতিরোধের চেষ্টা হবে। ওই দলের সেই সব হাতিকেই ধরা হবে, যাদের কুনকি করা সম্ভব।

দূষণ এড়াতে শোভাযাত্রা দিনে
দূষণ এড়াতে দিনের বেলা শোভাযাত্রা কালনায়।
দূষণ এড়াতে দিনের বেলায় সরস্বতী পুজোর শোভাযাত্রা বের করল কালনা শহরের ধ্রুব সমিতি। সরস্বতী পুজো কালনা মহকুমার সবথেকে বড় উৎসব। শোভাযাত্রা তারই অঙ্গ। সন্ধ্যা থেকে শুরু হয়ে বিজয়ার পরে গভীর রাতে শেষ হয় শোভাযাত্রা। তবে গত কয়েক বছর ধরেই রাতের পরিবর্তে এই ক্লাবটি দিনের বেলায় শোভাযাত্রা বের করছে। এ বার ছিল আদিবাসী নাচ, সচেতনতামূলক নানা মডেল। ক্লাব কর্তাদের দাবি, দিনে শোভাযাত্রা বের করলে জেনারেটরের ধোঁয়া থেকে দূষণ ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকে না। পাশাপাশি শোভাযাত্রাও শেষ করা যায় সুশৃঙ্খল ভাবে।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.