|
|
|
|
সংস্কৃতি যেখানে যেমন |
চিত্র প্রদর্শনী |
ইন্ডিয়ান আর্ট অ্যাকাডেমির উদ্যোগে ২১-২২ জানুয়ারি শিলিগুড়ি রামকিঙ্কর হলে চিত্র প্রদর্শনী হয়। ১৫ জানুয়ারি সংস্থার পক্ষ থেকে যে প্রতিযোগিতা হয় তাতে বিজয়ীদের ছবিই প্রদর্শনীতে অংশ নেয়। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী নাতাশা দে, বিদিশা পাল, সৌমেশ্বরী দাস, দেবজিৎ বুট, সানন্দিতা মুখোপাধ্যায়, দিৎসা কুণ্ডু, ত্রিদিবেশ চট্টোপাধ্যায়, সৌম্যশ্রী তালুকদার, অদিতি রায়, প্রিয়দর্শিনী ভট্টাচার্য, শালিনী দত্ত, তানিয়া, রীতা সরকার, অর্চনা জানা, সৌরভ পাল-সহ অন্যান্যদের ছবি প্রদর্শনীতে ছিল। সংস্থার কর্ণধার মনোজ পাল জানান, প্রদর্শনীতে ৩০০-র বেশি শিক্ষার্থী অংশ নেয়। ১১৮টি ছবি প্রদর্শিত হয়। শিলিগুড়ি স্পেশাল নিড্স চিল্ডড্রেন এর ছেলেমেয়েদের আঁকা ছবি প্রদর্শনীতে মন কাড়ে। অনুষ্ঠানে শিলিগুড়ি মহকুমা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান সমর চক্রবর্তী, সৌমেন নাগ, দেবশঙ্কর সাহা হাজির ছিলেন।
|
গুণী সংবর্ধনা |
২৪-২৫ ডিসেম্বর উত্তরবঙ্গ নাট্য জগতের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয় গুণীজন সংবর্ধনা ও সাহিত্যমেলা। ২৪ ডিসেম্বর শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদ হলে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অনগ্রসর কল্যাণ মন্ত্রী উপেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, রেণুকা বিশ্বাস, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক আনন্দগোপাল ঘোষ, বাংলাদেশের দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকার সম্পাদক ওয়ালিউল বারি চৌধুরী এবং দৈনিক উত্তরবাংলা পত্রিকার সম্পাদক মহম্মদ মতিউর রহমান। অনুষ্ঠানে পরিবেশ থেকে সাহিত্য, নানা ক্ষেত্রে কৃতীদের সংবর্ধনা জানানো হয়। ২৫ ডিসেম্বর বসুন্ধরায় সাহিত্যমেলা অনুষ্ঠিত হয়। কবিতা পাঠ করেন বিপদভঞ্জন সরকার, সরিফা সালেয়া ডিন, রিষিন পরিমল, কার্তিক মোদক, নিতাইচন্দ্র সরকার, মনোজ পাঠক-সহ অন্যান্যরা।
|
|
সাহিত্যসভা |
শিলিগুড়ি জংশন পাতি কলোনি স্পোর্টিং ক্লাবে ২৩ জানুয়ারি সাহিত্য সভা হয়। সভায় স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন সঙ্গীতা ভট্টাচার্য, শ্যামলী সেনগুপ্ত, কান্তা দাস, অর্চিতা দাস, অপরাজিতা দাশগুপ্ত, পল্লবকান্তি রাজগুরু, কৃষ্ণপদ কুণ্ডু, সুবীর ভট্টাচার্য, দেবাশিস ভট্টাচার্য, সমীর দাস, রথীন্দ্রনাথ সাহা, প্রণয় দাস, ভজন বিশ্বাস, অজিত বরণ দে। সভাপতি ছিলেন জীবনকৃষ্ণ হালদার। প্রধান অতিথি ছিলেন নির্মলেন্দু দাস। বক্তব্য রাখেন সম্পাদক বিজয় দে, সুবল চৌধুরী, মৃত্যুঞ্জয় ভট্টাচার্য। অনুষ্ঠান পরিচালনায় সুদীপ চৌধুরী।
|
বসে আঁকো |
২৬ জানুয়ারি দার্জিলিং জেলা ‘সহজ তথ্যমিত্র সংস্থা’র উদ্যোগে বিধাননগর মুরালিগঞ্জ হাই স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে একটি বসে আঁকো প্রতিযোগিতা হল। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে অষ্টম শ্রেণির সুমিতা ঘোষ, সপ্তম শ্রেণির বিশ্বজিৎ দাস এবং শুভজিৎ দাস। ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক সামসুল আলম জানান, কম্পিউটারের মাধ্যমে ওই বসে আঁকো প্রতিযোগিতায় গ্রামাঞ্চলে আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ে সচেতনতার লক্ষ্যে ওই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
|
সঙ্কলক: পারমিতা দাশগুপ্ত। |
|
|
|
|
|