টুকরো খবর
ভুগে ভুগে মৃত্যু, পাননি অবসরের পাওনা
বিধাননগর মহকুমা হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণির কর্মী হিসেবে অবসর নিয়েছিলেন ছ’মাস আগে। ভুগে ভুগে মারাও গেলেন। অথচ অবসরকালীন সুযোগ-সুবিধার কার্যত কিছুই চোখে দেখলেন না লক্ষ্মী চক্রবর্তী। এই ঘটনায় হাসপাতাল-কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে কাজে গাফিলতির অভিযোগ তুলেছে মৃতার পরিবার। সরকারি কাজে গতি আনতে মুখ্যমন্ত্রী যতই তৎপর হোন, সেই বার্তা যে সব স্তরে পৌঁছচ্ছে না, লক্ষ্মীদেবীর এই কাহিনিই তার প্রমাণ। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হাসপাতালের অন্য চতুর্থ শ্রেণির কর্মীরা। প্রতিবাদে হাসপাতালের দেওয়ালে পোস্টার লাগিয়েছেন তাঁরা। অভিযোগ, জেনারেল প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষই দিতে পারতেন। লক্ষ্মীদেবী তা-ও পাননি। গত বছর ৩১ অগস্ট অবসর নেন লক্ষ্মীদেবী। দীর্ঘদিন ধরেই কিডনির সমস্যা-সহ নানান শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। চিকিৎসার জন্য মহকুমা হাসপাতাল ছাড়াও অন্যান্য সরকারি হাসপাতালে কয়েক বার ভর্তি হন। তাঁর পরিবারের অভিযোগ, হাসপাতাল-কর্তৃপক্ষের গাফিলতিতেই লক্ষ্মীদেবী অবসরকালীন কোনও সুযোগ-সুবিধা পাননি। অবসর নেওয়ার পরে গত সেপ্টেম্বরে বকেয়া বাবদ মাত্র ১০ হাজার টাকা পান। হাসপাতালের সুপার সোমনাথ ভট্টাচার্যের দাবি, তাঁদের কাজে কোনও গাফিলতি হয়নি। এ জি বেঙ্গলের ক্লিয়ারেন্স আসতে দেরি হয়েছে। তবে হাসপাতালের অফিসে লোক কম থাকায় জেনারেল প্রভিডেন্ট ফান্ডের হিসেব ঠিক সময়ে করা যায়নি বলে জানিয়েছেন সুপার।

পাতায় পাতায় যা লেখা সে ‘ভুল’
পাতায় পাতায় যা লেখা সে ‘ভুল’। বাল্যবিবাহ রুখে বিজয়িনীর মর্যাদা পেয়েছেন পুরুলিয়ার পাঁচ কন্যা। রেড রোডে প্রজাতন্ত্র দিবসে তাঁদের নিয়ে ট্যাবলো সাজিয়েছিল রাজ্য সরকার। আর সেই ট্যাবলোর গায়ে বড় বড় হরফে ইংরেজিতে যা লেখা ছিল তাতে সকলের মাথা হেঁট হতে বাধ্য। কারণ, ওই মেয়েরা বাল্যবিবাহ ‘প্রতিহত’ (রেজিস্টেড) করেছেন বলে লেখার বদলে লেখা ছিল তাঁরা বাল্যবিবাহ ‘রেজিস্টার্ড’ অর্থাৎ ‘নথিভুক্ত’ করেছেন। কেন এই চরম ভ্রান্তি? রাজ্যের তথ্য অধিকর্তা উমাপতি চট্টোপাধ্যায় জানান, যে সংস্থাকে ওই ট্যাবলো সাজানোর বরাত দেওয়া ছিল, তারাই লিখতে ভুল করেছে। দেখার কেউ ছিলেন না? তাঁর সাফাই, “আমাদের দেখা উচিত। ভুল স্বীকার করছি।” ভুল অবশ্য আরও ছিল। ‘সার্ধ শতবর্ষ’ লেখা হয়েছে ‘স্বার্ধ’ বানানে। ‘কল্যাণ’ হয়েছে ‘কল্যান’।

নিখোঁজ আফগান
বৌবাজার থানা এলাকা থেকে এক আফগান যুবক নিখোঁজ হয়ে গিয়েছেন। পুলিশ জানায়, মহম্মদ ঈশা খান (৩২) নামে ওই যুবক পেশায় সুদের কারবারি। তিনি কয়েক বছর ধরে লেনিন সরণির একটি বাড়িতে থাকছিলেন। তাঁর আত্মীয়েরা জানান, ২২ জানুয়ারি চাঁদনি চকের একটি হোটেলের সামনে ঈশাকে শেষ বার দেখা যায়।
 
 
 


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.