মার্কিন দূতকে আসতে বারণ করল পাকিস্তান |
তালিবানের সঙ্গে শান্তিপ্রক্রিয়া নিয়ে বৈঠক করতে মার্কিন বিশেষ দূত মার্ক গ্রসম্যানকে এখনই সে দেশে যাওয়ার অনুমতি দিল না পাকিস্তান। বুধবার এই কথা জানিয়েছে মার্কিন বিদেশ দফতর। বেশ কিছু দিন ধরেই ক্রমাগত অবনতি হয়েছে পাক-মার্কিন সম্পর্কে। সেই সঙ্গে রয়েছে পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক গোলযোগ। আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্কের ভবিষ্যৎ খতিয়ে দেখছে পাক পার্লামেন্টের একটি কমিটি। মার্কিন বিদেশ দফতরের মুখপাত্র মার্ক টোনার জানিয়েছেন, “ওই কমিটির প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার আগে গ্রসম্যানের সফর শুরু হোক, তা পাক সরকার চায় না।” আফগানিস্তানে শান্তিপ্রক্রিয়ায় তালিবানকে সামিল করতে আগ্রহী কারজাইয়ের সরকার। এই বিষয়ে এশিয়ার মার্কিন- মিত্র দেশগুলির মত জানতে সফরে যাচ্ছেন গ্রসম্যান। তাঁর সফরে আপত্তি জানানোয় পাক-মার্কিন সম্পর্কে অবনতি হবে বলে মন্তব্য করেছে একটি সংবাদপত্র।
|
বাইকের ধাক্কায় মৃত্যু গ্রিক পরিচালকের |
শু্যটিং করতে করতেই এক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন চিত্রপরিচালক থিও অ্যাঞ্জেলোপোলুস। পিরেউজ বন্দরের কাছে সেট ফেলে শু্যটিং করছিলেন থিও। মঙ্গলবার রাতে শু্যটিং চলাকালীনই একটি মোটরসাইকেল তাঁকে ধাক্কা মারে। পরে হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর। বয়স হয়েছিল ৭৬। মোটরসাইকেলের চালকও আহত, তিনি পুলিশকর্মী বলে জানা গিয়েছে। চলচ্চিত্র সমালোচক হিসেবে জীবন শুরু করা থিও-র বেশির ভাগ ছবিই বিশ্বের তাবড় উৎসবগুলিতে পুরস্কার জিতে নিয়েছিল। ‘দ্য বি-কিপার’ ভেনিসে, ইউরোপীয় ফিল্ম অ্যাকাডেমিতে ‘ল্যান্ডস্কেপ ইন দ্য মিস্ট’, কান-এ ‘ইউলিসিস গেজ’, ‘ইটারনিটি অ্যান্ড আ ডে’ সেরার শিরোপা পায়। থিও-র প্রিয় বিষয় ছিল গ্রিসের ইতিহাস এবং পুরাণ। তিনটি ছবির একটি ট্রিলজি তৈরি করছিলেন। তারই তৃতীয় ছবি, ‘দ্য আদার সি’-র শু্যটিং চলছিল। বেআইনি অভিবাসনজনিত সঙ্কট ছিল তার বিষয়। গ্রিসে অর্থনৈতিক সঙ্কট নিয়েও বিচলিত ছিলেন তিনি। সব ক’টি দল একসঙ্গে বসে সমস্যার পথ খুঁজুক, বলেছিলেন থিও। |