উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগরে রবিবার থেকে শুরু হয়েছে নাট্য উৎসব। উদ্যোক্তা অভিযাত্রী নাট্যসংস্থা। উৎসব চলবে আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। ওইদিন প্রদীপ জ্বালিয়ে উৎসবের সূচনা করেন বিশিষ্ট নাট্য ব্যক্তিত্ব আশিস চট্টোপাধ্যায়। উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় বিধায়ক ধীমান রায়। এ বারের উৎসবে ১৩টি নাটক মঞ্চস্থ করা হবে। শনিবার ও রবিবার সংস্থার তরফে অশোকনগরের বিভিন্ন এলাকায় পুরুঢ়িয়ার ছৌ-নৃত্যশিল্পীদের নিয়ে ছৌ নাচের আয়োজন করা হয়েছিল। রবিবার উদ্বোধনী দিনে দু’টি নাটক মঞ্চস্থ হয়। প্রথমটি অভিযাত্রীর ‘বাবা কাহিনী’ এবং দ্বিতীয়টি ব্যান্ডেলের আরোহী নাট্য সংস্থার ‘ছৌ-এর নাচে কাঁপে পাহাড় চূড়া’। সোমবার চারটি নাটক পরিবেশিত হয়। নাটকগুলি হল শান্তিপুর সাংস্কৃতিক সংস্থার ‘ইচ্ছেকুসুম’, গোবরডাঙার শিল্পায়ন নাট্য সংস্থার ‘ভূতপূরাণ’, দত্তপুকুরের দৃষ্টি সংস্থার ‘জুতো আবিষ্কার’ এবং অশোকনগের অন্বেষা সংস্থার ‘শয়তানের জুতো’। উৎসবের বাকি দিনগুলিতে যে নাটকগুলি মঞ্চস্থ করা হবে বলে স্থির হয়েছে সেগুলি হল, খড়দহের থিয়েটার প্ল্যাটফর্ম সংস্থার ‘অংশুমান’, যাদবপুরের নাট্য সংস্থা মন্থনের ‘অতল’, গোবরডাঙার নকসা নাট্য সংস্থার নাটক ‘সুভা’, কাঁচরাপাড়ার ফিনিক নাট্য সংস্থার নাটক ‘রিয়ালিটি শো’, বেলঘরিয়ার অঙ্গন নাট্য সংস্থার ‘কালাপানির পাড়ে’ এবং ইছাপুরের আলেয়া নাট্য সংস্থার নাটক ‘এস সকাল’। বৃহস্পতিবার শেষ দিনে মঞ্চস্থ হবে নান্দীকার নাট্য সংস্থার ‘মাধবী’।
|
সোমবার শেষ হল বনগাঁর কালুপুর নেতাজি উৎসব। স্থানীয় উনাই নেতাজি সেবা প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে গত শুক্রবার থেকে উৎসব শুরু হয়। উৎসবের এ বার সপ্তম বছর। জাতীয় পতাকা উত্তোলন, প্রভাত ফেরি, ট্যাবলো, ও পোস্টার প্রতিযোগিতার মাধ্যমে উৎসবের সূচনা হয়। ছিল সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার মধ্যে প্রবন্ধ ও গল্প পাঠ, নৃত্য, তবলাবাদন, যেমন খুশি সাজো ইত্যাদি ছিল। ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় চিল রোড রেস, ভলিবল, বয়স্কদের হাঁটা প্রতিযোগিতা। এ ছাড়া পুতুল নাচ, ম্যাজিক শো, মূকাভিনয়, নাটক, গান নিয়ে ছিল নানা অনুষ্ঠান।
|
‘কোথায় কী’ বিভাগে প্রকাশের জন্য অন্তত ১০ দিন
আগে অনুষ্ঠানসূচি পাঠান এই ঠিকানায়
আনন্দবাজার পত্রিকা, জেলা দফতর,
৬, প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট
কলকাতা- ৭০০ ০০১। |
|