টুকরো খবর
বর্ণবিদ্বেষের মুখে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ডেমোক্র্যাট প্রার্থী
বর্ণবিদ্বেষের শিকার হতে হল ভারতীয় বংশোদ্ভূত ডেমোক্র্যাট এক প্রার্থীকে। ইলিনয়ে নতুন তৈরি হওয়া একটি জেলা থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন রাজা কৃষ্ণমূর্তি (৩৮) নামে ওই প্রার্থী। তিনি এক সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার উপদেষ্টা হিসেবেও কাজ করেছেন। কিছু দিন আগে একটি প্রতিবাদসভায় যোগ দেওয়ায় ইন্টারনেটে তাঁর বিরুদ্ধে বর্ণবিদ্বেষী কথাবার্তা লেখা হয়েছে বলে অভিযোগ। ইলিনয়ের শাউমবার্গে একটি সমাবেশে যোগ দিতে গিয়েছিলেন রাজা। ওই সমাবেশের বাইরে আগে থেকেই একটি প্রতিবাদ সভার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। সেখানেও প্রচারের স্বার্থে যোগ দিতে যান তিনি। আর তাতেই চটে যান সমাবেশের আয়োজকরা। তাঁরাই পরে ইন্টারনেটে রাজাকে ‘কমিউনিস্ট’ সম্বোধন করে বর্ণবিদ্বেষমূলক মন্তব্য করেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত সম্প্রদায়কে আক্রমণ করেও ব্লগে লেখেন তাঁরা। তাঁদের দাবি, রাজা কৃষ্ণমূর্তি বেআইনি অভিবাসনের সাহায্যে মার্কিন মুলুকে পা রেখেছেন। যদিও কৃষ্ণমূর্তি জানান, মাত্র তিন মাস বয়সে বাবা-মা সঙ্গে আইনি পথেই এই দেশে থাকতে থাকতে এসেছিলেন তাঁরা। রাজার মতে, এই আক্রমণ একেবারেই অপ্রত্যাশিত।

নাইজিরিয়ার হাঙ্গামায় নিহত এক ভারতীয়ও
নাইজিরিয়ার পুলিশ এবং বোকো হারাম জঙ্গিদের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা ১৮০ ছাড়িয়ে গেল। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন এক জন ভারতীয়ও। ভারতীয় হাইকমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাতে কানো শহরে পুলিশ-জঙ্গি সংঘর্ষে এক জন গুজরাতি যুবকের মৃত্যু হয়েছে। নাম কেবলকুমার কালিদাস রাজপুত (২৩)। চাকরি-সূত্রে গত মার্চ মাসেই কানো শহরের এসেছিলেন তিনি। কাজ করতেন একটি বেসরকারি সংস্থায়। ওই সংঘর্ষে রাজপুতের দুই নেপালি সহকর্মীরও মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের নাম হরিপ্রসাদ ভুশল ও রাজ সিং। পুলিশ-জঙ্গি সংঘর্ষে দু’টি শিশু-সহ ৬ জন ভারতীয়ের আহত হওয়ার খবর পেয়েছে ভারতীয় হাইকমিশন। হতাহত ভারতীয়দের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে কর্তৃপক্ষ। বিদেশমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণ এই ঘটনায় গভীর দুঃখপ্রকাশ করেছেন। শুক্রবারের ঘটনার রেশ কাটার আগেই আজ সকালেও নাইজিরিয়ার বাউচি রাজ্যের তাফাওয়া বালেওয়া শহরে ফের হামলা চালায় জঙ্গিরা। তাতে ৯ জন নিহত ও ১২ জন আহত হয়েছেন। নাইজিরিয়ায় হিংসা বেড়ে যাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপুঞ্জের মহাসচিব বান কি মুন।

মুক্তি পেল ৭৩ তামিল টাইগার
২০০৯-এর মে মাসে সরকারি বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন তাঁরা। যুদ্ধ শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও কিন্তু চারটি শিবিরে দীর্ঘ দিন আটক রাখা হয়েছিল ১১ হাজার এলটিটিই সদস্যকে। আজ পুনর্বাসনের লক্ষ্যে তাঁদের ৭৩ জনকে মুক্তি দিল শ্রীলঙ্কা সরকার। পুনর্বাসন মন্ত্রকের সচিব এ দিশানায়েক জানিয়েছেন, আটক অনেককেই মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এখনও মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে ৫৫০ জন। আটক জঙ্গিদের পুনর্বাসন দিতে ভাষা ও কম্পিউটার শেখানো হচ্ছে।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.