উত্তরবঙ্গে আর্থিক অঞ্চল গড়তে নারাজ ভিডিওকন |
উত্তরবঙ্গে নিছক রফতানির জন্য তথ্যপ্রযুক্তির বিশেষ আর্থিক অঞ্চল গড়তে চায় না ভিডিওকন। সংস্থার দাবি, তারা পরিকাঠামো-সহ তথ্যপ্রযুক্তি পার্ক তৈরির প্রকল্প থেকে সরছে না। কিন্তু বিশ্ব বাজারে মন্দার কথা ভেবে শুধু রফতানির জন্য বিশেষ আর্থিক অঞ্চল বা এসইজেড গড়তে রাজি নয়। কারণ প্রকল্প লাভজনক না হওয়ার ভয় আছে। বস্তুত, ১০০% রফতানির শর্তেই এসইজেড গড়ায় সায় দেয় কেন্দ্র। এখন প্রকল্প সংশোধনের আর্জি জানিয়েছে ভিডিওকন। পিটিআই সূত্রের খবর, ২৪ জানুয়ারি আর্জি বিবেচনা করা হবে। ২০০৮-এ জলপাইগুড়িতে ২৫ একর জুড়ে তথ্যপ্রযুক্তি এসইজেড তৈরির পরিকল্পনা করে ভিডিওকন। কেন্দ্রীয় শিল্প মন্ত্রকের অধীন অনুমোদন পর্ষদ তাতে প্রাথমিক ছাড়পত্র দেয় ২০০৯-এ। পরিকল্পনায় পরিবর্তন আসে ২০১০-এই। সংস্থার দাবি, এখন প্রথম ধাপে তথ্যপ্রযুক্তির পরিকাঠামো গড়তে ১০০ কোটি টাকা লগ্নি হবে। পরে হবে ‘ইকো-ট্যুরিজম’। হোটেল-সহ পর্যটন পরিকাঠামো গড়তে ৫০০ কোটি লগ্নির পরিকল্পনা, জানান কর্তৃপক্ষ। সংস্থার পূর্বাঞ্চলীয় কর্তা গৌতম সেনগুপ্ত বলেন, “১০০% রফতানির লক্ষ্যে এসইজেড গড়লে লাভজনক হবে না। দেশের বাজারের বৃদ্ধির হার তুলনায় বেশি।” একই কারণে লার্সেন অ্যান্ড টুব্রোও তামিলনাড়ুতে তথ্যপ্রযুক্তি এসইজেড গড়তে চায় না বলে অনুমোদন পর্ষদকে জানিয়েছে।
|
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালবাজার |
ডুয়ার্সের মেটেলি ব্লকের সিপচুকে ফের পর্যটন মানচিত্রে তুলে ধরতে উদ্যোগী হয়েছে ইনডং গ্রাম পঞ্চায়েত। ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের উদ্যোগে মূর্তি নদী লাগোয়া সিপচুতে চড়ুইভাতির জন্যে বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। একশো দিনের কাজের মাধ্যমে সেখানে দু’পাশে পাথর দিয়ে সাজিয়ে রাস্তা গড়ে তোলা হয়েছে। বসার জায়গা, ছোট ছাউনির বিশ্রাম ঘর বানানো হয়েছে। ইনডং পঞ্চায়েতের উপপ্রধান হরেন্দ্রনাথ দে জানান, একশো দিনের কাজের মাধ্যমে এই পিকনিক স্পটের রাস্তা বানিয়ে তোলা হয়েছে। ২০০ টাকা করে গাড়ি প্রতি প্রবেশমূল্য নেওয়া হবে। সেই টাকা বাসিন্দারাই সংগ্রহ করে নিজেদের উন্নয়ন মূলক কাজে ব্যয় করবেন বলে হরেন্দ্রনাথবাবু জানান। ২০১১ সালে মোর্চার আন্দোলনের জেরে রক্তাক্ত হয়ে ওঠে সিপচু। পুলিশের গুলিতে মোর্চা কর্মীর মৃত্যু হলে এলাকার পর্যটন ভেঙে পড়ে। নয়া পর্যটন কেন্দ্র তৈরি করা হচ্ছে। এই এলাকার কাছেই চালসা চা বাগানের মূর্তি ডিভিশন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধারা পালা করে ভারতীয় সেনার কাছ থেকে যুদ্ধের তালিম নিতেন। পর্যটকরা এই এলাকাটি ঘুরে দেখতে পারবেন।
|
সোনা, রুপো, হিরে-সহ বিভিন্ন দামি ধাতুর উপর আমদানি এবং উৎপাদন শুল্ক কাঠামোয় রদবদল করল কেন্দ্র। এত দিন ওজনের উপর নির্ধারিত হারে শুল্ক নিত কেন্দ্র। এখন থেকে তাদের বাজার দরের উপর নির্দিষ্ট হারে শুল্ক নেওয়া হবে। আর এর জেরে বিভিন্ন দামি ধাতুর দাম বাড়তে পারে বলে সংশ্লিষ্ট মহলের ইঙ্গিত। এখন থেকে সোনা ও হিরের দরে ২%, রুপোয় ৬% আমদানি শুল্ক বসবে। এত দিন সোনায় প্রতি ১০ গ্রামে ৩০০ টাকা, রুপোয় কেজিতে ১,৫০০ টাকা আমদানি শুল্ক নেওয়া হত। সোনা-রুপোর উৎপাদন শুল্ক হবে দামের উপর যথাক্রমে ১.৫% এবং ৪%। সোনায় তা ছিল প্রতি ১০ গ্রামে ২০০ টাকা, রুপোয় প্রতি কেজিতে ১,০০০ টাকা।
|
তৃতীয় ত্রৈমাসিকে ১৮.২৬% বেড়ে টিসিএসের সামগ্রিক নিট মুনাফা ২,৮০২.৭৭ কোটি। আয়ও ৩৬.৬৩% বেড়ে ১৩,২০৩.৯৯ কোটিতে। |