গঙ্গাসাগর মেলাকে এ বার বিশেষ পোলিও কর্মসূচির আওতায় এনেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসন। একাধিক গাড়িতে ঘুরে ঘুরে চলছে প্রচার আর পালস্ পোলিও খাওয়ানো। জেলা প্রশাসনের এক কর্তা বললেন, “শুধু তো রাজ্যের নয়, উত্তর ভারতের বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষ এখানে আসেন। এত জনকে এক সঙ্গে পাওয়া যায়। প্রচারের সুযোগ মেলে। তাই এই কর্মসূচি।”
|
সব তীর্থ বার বার, গঙ্গাসাগর এক বার। নাঃ, এ বার বোধ হয় ‘গঙ্গাসাগর এক বার’ বলার দিন ফুরলো। অন্তত তেমনই দাবি করছেন মেলার এক দোকানি। চেঁচাচ্ছিলেন, “এক বার নয়, বার বার দেখবেন।” জানা গেল, তিনি গঙ্গাসাগর দর্শনের ভিসিডি বেচছেন। গর্বিত গলায় বললেন, “এ বার কেউ বলতে পারবেনি, গঙ্গাসাগর এক বার।”
|
শুক্রবারের সাগরমেলা। হঠাৎই পুলিশ কন্ট্রোলে ফোন করলেন এক দমকল অফিসার। সন্দেহভাজন একটি লোক ঘোরাফেরা করছে মেলা চত্বরের আশপাশে। খানিক ক্ষণ পরেই তাকে পাকড়াও করে নিয়ে এলেন কয়েক জন পুলিশকর্মী। জানা গেল, মাছের ক্রেটে করে চোলাই বেচতে এসেছিল সে।
|
মেলায় বিকোল হরেক কিসিমের ধর্মের বই। কী নেই? হনুমান চালিশা, গীতা, কপিলমুনির কথা, কত কী। লেখকও অগুন্তি। সেই হাজারো লেখকের মধ্যে রয়েছেন দক্ষিণ ২৪ জেলার পুলিশ সুপার লক্ষ্মীনারায়ণ মিনাও। অবশ্য পরিচিত সাংবাদিকদের কাছে আগে থেকেই এ ব্যাপারে প্রসিদ্ধ তিনি। আড্ডার ফাঁকে মাঝেমধ্যেই ধর্মকথা শোনান তিনি। |