বাঁকুড়া জেলা সপ্তদশ একাঙ্ক নাট্যমেলা শেষ হল শুক্রবার। এখানে প্রতিটি নাটকই ছিল আদিবাসী ভাষায় রচিত। ১৭ টি নাটকের দল এতে যোগ দেয়। বুধবার খাতড়ার গুরুসদয় মঞ্চে এই প্রতিযোগিতার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন আবাসন মন্ত্রী শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। উপস্থিত ছিলেন জেলা সভাধিপতি পার্থপ্রতিম মজুমদার, অতিরিক্ত জেলাশাসক (উন্নয়ন) জয়ন্ত কুমার মাইতি, মহকুমাশাসক (খাতড়া) দেবপ্রিয় বিশ্বাস প্রমুখ। আজ শনিবার সেরা তিনটি দলের নাম ঘোষণা করা হবে।
|
• রবিবার সন্ধ্যায় বিষ্ণুপুরের যদুভট্ট মঞ্চে ‘বলাকা’ নৃত্যগীত বিদ্যাকেন্দ্রের বার্ষিক অনুষ্ঠান হয়েছে। বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা এই অনুষ্ঠানে নৃত্যালেখ্য, সঙ্গীত, গীতিনাট্য পরিবেশন করেন। অনুষ্ঠান পরিকল্পনা ও পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন সুপর্ণা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঞ্চালনা করেন অমলকান্তি ঘোষ।
• জয়পুরের মানসিক, মূক ও বধির প্রতিবন্ধী ছাত্র-ছাত্রীদের বিদ্যালয় ‘গ্লীম’ বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবসে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা ও আলোচনাসভা হয়েছে।
• মড়ার গ্রামের বাসুদেবপুর বান্ধব ক্লাব লাইব্রেরির উদ্যোগে বুধবার স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে একটি আলোচনাসভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়েছে। স্বামীজির ‘স্বপ্নের ভারত ও যুব সমাজ’ বিষয়ে বক্তব্য রাখেন গ্রন্থাগারিক উত্তমকুমার রায়।
• রবিবার ইন্দাসে আমরুল শ্রী রামকৃষ্ণ সেবা মন্দির তাদের ষষ্ঠ বার্ষিক উৎসব পালন করল। সকালে ভক্তিমূলক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি দুপুরে ছিল ধর্মসভা। সন্ধ্যায় সঙ্গীত ও পালাকীর্তন। ধর্মসভার বক্তা ছিলেন কলকাতা গোলপার্কের ইনস্টিটিউট অফ কালচারের স্বামী মহাতপানন্দ এবং বাঁকুড়া রামকৃষ্ণ মঠের স্বামী প্রাণরূপানন্দ।
|
পুরুলিয়ায় বিজ্ঞান প্রদর্শনী। |
• পুরুলিয়া জেলা বিজ্ঞানকেন্দ্রে ৯-১১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হল বিজ্ঞানমেলা। প্রতিযোগিতায় ব্যক্তিগত, দলগত ও বিজ্ঞান-ক্লাবগত ভাবে প্রতিযোগীরা বিজ্ঞানের নানা মডেল নিয়ে মেলায় যোগ দিয়েছিলেন।
• পুরুলিয়া শক্তি সঙ্ঘের উদ্যোগে ২৫ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হল জেলা ভিত্তিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতারবীন্দ্র সঙ্গীত, অতুলপ্রসাদী, দ্বিজেন্দ্রগীতি, রবীন্দ্র-নৃত্য, আবৃত্তি-সহ মোট ১৪টি ইভেন্টে বহু প্রতিযোগী যোগ দিয়েছিল।
• খাতড়া শিশুনিকেতনের রজতজয়ন্তী বর্ষ উদ্যাপন হয়ে গেল শনি ও রবিবার। খাতড়া গার্লস হাইস্কুল প্রাঙ্গণে এই অনুষ্ঠান হয়। শনিবার বিকেলে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট সাহিত্যিক কার্তিক ঘোষ। দু’দিন ধরে নাচ, গান, নাটক-সহ নানা অনুষ্ঠান হয়েছে।
• স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে রানিবাঁধের কেশরা যুব কল্যাণ সঙ্ঘ একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। বৃহস্পতিবার কেশরা হাইস্কুল মাঠে সারাদিন ধরে নানা অনুষ্ঠান হয়। স্বামীজির জীবন ও বাণী নিয়ে একটি আলোচনাসভা হয়। এই উপলক্ষে পাত্রসায়রের বালসি গ্রামে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার নানা অনুষ্ঠান হল। অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা বালসি পল্লিসেবা সমিতি। বৃহস্পতিবার সকালে ট্যাবলো নিয়ে মোটরবাইক র্যালি হয়েছে। আলোচনাসভা ক্যুইজ প্রতিযোগিতা সহ অন্যান্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। অন্য দিকে, সারেঙ্গা বিবেকানন্দ বিদ্যাপীঠের উদ্যোগে এই দু’দিন ছবি আঁকা, ক্যুইজ হয়েছে।
|
• বাঁকুড়া জেলা সপ্তদশ একাঙ্ক নাট্যমেলা শেষ হল শুক্রবার। এখানে প্রতিটি নাটকই ছিল আদিবাসী ভাষায় রচিত। ১৭ টি নাটকের দল এতে অংশ নেয়। বুধবার খাতড়ার গুরুসদয় মঞ্চে এই প্রতিযোগিতার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন আবাসন মন্ত্রী শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। উপস্থিত ছিলেন জেলা সভাধিপতি পার্থপ্রতিম মজুমদার, অতিরিক্ত জেলাশাসক (উন্নয়ন) জয়ন্ত কুমার মাইতি, মহকুমাশাসক (খাতড়া) দেবপ্রিয় বিশ্বাস প্রমুখ। আজ শনিবার সেরা তিনটি দলের নাম ঘোষণা করা হবে। |