প্রেসিডেন্সি কলেজ’ অনেক দিন হয়ে গেল রূপান্তরিত হয়েছে ‘প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়’-এ। অথচ মূল ফটকে এখনও ‘প্রেসিডেন্সি কলেজ’ লেখা। এত কিছুর পরিবর্তন হচ্ছে, এটার এখনও পরিবর্তন হল না কেন? |
ডা. বলীন্দ্র বৈদ্য। ডায়মন্ডহারবার, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা
|
আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকেই ছাত্রছাত্রীদের দিয়ে শিক্ষকদের মূল্যায়ন চালু হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ (১৮-১২)। বিদেশের অনেক নামী প্রতিষ্ঠানে এ ভাবে শিক্ষকদের মূল্যায়নের পদ্ধতি চালু থাকলেও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কতটা কার্যকর হবে সেটা সন্দেহের বিষয়। কেননা, এই রাজ্যে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে রাজনীতির রঙেই অনেক কিছু বিবেচিত হয়। এ ছাড়া শিক্ষকের যোগ্যতা যাচাই করবার ক্ষমতা সব শিক্ষার্থীর সমান না-ও থাকতে পারে, সে ক্ষেত্রে মূল্যায়নের গ্রহণযোগ্যতা নিয়েই প্রশ্ন উঠতে পারে। ক্লাসের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সঙ্গে অনেকের ব্যক্তিগত সম্পর্ক খুব ভাল থাকে, আবার অনেকের ক্ষেত্রে ঠিক এর উল্টোটাও হয় এ ক্ষেত্রে কি সঠিক মূল্যায়ন সম্ভব? আবার এমন কিছু ছাত্রছাত্রী থাকে যারা খুব স্বল্প সংখ্যক দিনেই ক্লাসে হাজির থাকে। তারা জানেই না, কোন শিক্ষক কেমন পড়ান এরা কী ভাবে শিক্ষকদের মূল্যায়ন করবে? এই মূল্যায়ন প্রথা চালু হলে কাজের কাজ কতটা হবে বলা না-গেলেও নতুন একটা সমস্যা যে মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহের অবকাশ নেই। |
রতন চক্রবর্তী। শিক্ষক, উত্তর হাবড়া, উত্তর চব্বিশ পরগনা
|
যদিচ আমার পোস্টাল অ্যাড্রেস কলকাতা-৮৪, তথাপি সোনারপুর মিউনিসিপ্যালিটির অন্তর্গত অংশে বসবাস করি। পরিস্রুত জল তো স্বপ্নের বিষয়। যদিও গত দশ বছর ধরে আশ্বাস পেয়ে আসছি, উপযুক্ত স্থান পাওয়া গেছে, এ বার ঘরে ঘরে জল আসবে। জানি না, তত দিন এ জগতে অধিষ্ঠিত থাকব কি না! স্থানটি ওয়েস্ট বেঙ্গল ইলেকট্রিসিটি বোর্ডের অধীনে বিধায়। যখন কলকাতা বিদ্যুৎ পর্ষদের আনুকূল্যে কলকাতা কর্পোরেশনের অংশে বিদ্যুতের রমরমা, সেই সময়ে এখানে গত একমাস ধরে দিনে ন্যূনাধিক তিন বার এক থেকে দেড় বছর বা ততোধিক সময় ধরে বিদ্যুৎ অনুপস্থিত থাকছে। |
সমরেশ মজুমদার। গড়িয়া কলকাতা-৮৪ |