অবশেষে বাঁকুড়ার সারেঙ্গা থানার সারুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা ‘অপহৃত’ স্কুলছাত্রী ষষ্ঠী বরাটকে উদ্ধার করল পুলিশ। তাকে অপহরণের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত শালুকা গ্রামের মনসারাম ওরফে বাহাদুর দুলেকে গ্রেফতারও করে। পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার ভোরে পিড়রগাড়ি মোড়ে বাস ধরতে যাওয়ার পথে মনসারাম দুলে ও ষষ্ঠী বরাট ধরা পড়ে। এ দিন দুজনকেই খাতড়া আদালতে নিয়ে যাওয়া হয়। বিচারক মনসারামকে ১৪ দিন জেল হাজতে রাখার নির্দেশ দেন। আর ষষ্ঠী বরাটকে তার পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। গত ৩০ ডিসেম্বর বাড়ি থেকে বেরিয়ে নিখোঁজ হয়ে যায় ১৪ বছরের বালিকা, সারুলিয়া হাইস্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ষষ্ঠী। ওই ছাত্রীর পরিবারের তরফে ৫ জানুয়ারি সারেঙ্গা থানায় মনসারাম দুলে, মনসারামের বাবা অসিত দুলে এবং কাকা জয়ন্ত দুলের বিরুদ্ধে অপহরণের অভিযোগ দায়ের হয়।
|
রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাটিলের সঙ্গে ফের দেখা করার ডাক পেলেন পুরুলিয়ার আরও পাঁচ বিদ্রোহিনী। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এ বার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছেন ঝালদা ২ ব্লকের ডিমু গ্রামের উত্তরা রায়, বাঘমুণ্ডির ভুরসু গ্রামের দীপালি কুমার, বলরামপুরের মালতি গ্রামের সুনীতা সিংহ সর্দার, পুরুলিয়া ১ ব্লকের লাগদা গ্রামের কবিতা কৈবর্ত ও ঝালদার আরফা খাতুন। অতিরিক্ত জেলাশাসক (সাধারণ) হৃষিকেশ মুদি বলেন, “পাঁচ নাবালিকার সঙ্গে রাষ্ট্রপতি দেখা করতে চেয়েছেন। ১৭ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতি তাঁর রাইসিনা হিলসের বাসভবনে তাঁদের সঙ্গে দেখা করবেন।” জেলার সহকারী শ্রম মহাধ্যক্ষ প্রসেনজিৎ কুণ্ডু বলেন, “বাল্য বিবাগ রুখে দেওার যে আন্দোলন এই জেলায় চলছে, তাতে এদেরও ভূমিকা রয়েছে।” তিনি জানান, ১৫ জানুয়ারি পুরুলিয়া থেকে তাঁরা রাইসিনা হিলসের উদ্দেশে রওনা দেবেন।
|
টিএমসিপি’র সদস্যদের হামলায় বাঁকুড়া জেলার বিভিন্ন কলেজের গণতান্ত্রিক পরিবেশ ভেঙে পড়েছে। এই অভিযোগ করলেন এসএফআই’য়ের রাজ্য সভাপতি কৌস্তভ চট্টোপাধ্যায়। মঙ্গলবার তিনি বাঁকুড়ায় এসএফআই’য়ের একটি কর্মসূচিতে এসেছিলেন। তাঁর অভিযোগ, “টিএমসিপি’র সদস্যেরা এই জেলার বিভিন্ন কলেজে হামলা করছে।” পরে বাঁকুড়ার জেলাশাসক মহম্মদ গুলাম আলি আনসারির কাছে এসএফআই চার দফা দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি দেয়।
|
যুব সংসদ ও ক্যুইজ প্রতিযোগিতায় রানিবাঁধ জোনে প্রথম হল দেউলি-শুক্লা হাইস্কুল। মঙ্গলবার রানিবাঁধ উচ্চ বিদ্যালয়ে এই দু’টি প্রতিযোগিতার ফাইনাল হয়। যুব সংসদ প্রতিযোগিতায় ব্লকের দেউলি শুক্লা, বারিকুল, ধানাড়া স্কুল যোগ দেয়। ক্যুইজ প্রতিযোগিতায় এই তিনটি স্কুল ছাড়া, কেশড়া হাইস্কুলও যোগ দিয়েছিল। যুব সংসদে প্রতিটি স্কুল থেকে ১৫ জন করে ছাত্র-ছাত্রী এবং ক্যুইজ প্রতিযোগিতায় দু’জন করে ছাত্র-ছাত্রী যোগ দিয়েছিল। |