বিকল্প প্রযুক্তিতে তথ্য
সঞ্চয়ে এগিয়ে ভারত
পচে পড়া তথ্যের ভাণ্ডার সামলাতে হিমশিম সারা বিশ্বের তথ্যপ্রযুক্তি পেশাদারেরা। সমস্যা মোকাবিলায় তৈরি হচ্ছে নিত্যনতুন প্রযুক্তি। আর এ ধরনের নয়া প্রযুক্তি গ্রহণে এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে প্রথম স্থানে ভারতই।
গত অগস্ট থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভারত, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং, চিন, নিউজিল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার ১৫০ জন তথ্যপ্রযুক্তি পেশাদারকে নিয়ে এই সমীক্ষা করে হিতাচি ডেটা সিস্টেমস (এইচডিএস)। সেখানেই উঠে এসেছে এই তথ্য।
যে কোনও সংস্থার তথ্যভাণ্ডারেই প্রতিদিন যুক্ত হচ্ছে নিত্যনতুন তথ্য। তাই ঘটছে স্থানাভাব। অনেক ক্ষেত্রেই ঠিক মতো রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে প্রয়োজনে কাজের মুহূর্তে সেই তথ্য খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। যে কারণে কম সময়ে সঠিক তথ্য কর্মীদের হাতে তুলে দিতে উদ্যোগী বেশির ভাগ তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাই।
এই সমস্যা মেটাতে তৈরি হয়েছে ‘ক্লাউড কম্পিউটিং’ এবং ‘কনভার্জড সিস্টেম’-এর মতো প্রযুক্তি। কনভার্জড সিস্টেম একটি ‘প্ল্যাটফর্ম’, যেখানে সংস্থার সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য বা সফটওয়্যার রাখা থাকবে। সেখান থেকে যে কেউ নিজের কম্পিউটারে সার্ভার মারফত তা ব্যবহার করতে পারবে। তা ছাড়া ক্লাউড কম্পিউটিং-এর মাধ্যমে এ রকম নানা পরিষেবা ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যাবে। প্রয়োজন ফুরোলে তা মুছে দিলেই হল। অযথা কম্পিউটার ভারাক্রান্ত হবে না। তা ছাড়া এই ব্যবস্থায় প্রতিটি তথ্য বা সফ্টওয়্যার আলাদা করে ভাগ করা থাকে, ফলে তা খুঁজে পেতেও সুবিধা হয়।
কিন্তু সমীক্ষায় প্রকাশ, প্রায় অর্ধেক সংস্থাই এখনও এই ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহারে উৎসাহী নয়। সে কারণে তারা তথ্যভাণ্ডার পরিচালনা নিয়ে নতুন করে ভাবছে না। সেখানেই ব্যতিক্রম ভারত। দেশের প্রায় ৫০% সংস্থাই ইতিমধ্যেই ‘ক্লাউড কম্পিউটিং’ ব্যবহার করছে বা আগামী ৬-১২ মাসে তা ব্যবহার করার কথা ভাবছে। আর ৩০% সংস্থা ‘কনভার্জড সিস্টেম’ ব্যবহার করছে বলে জানিয়েছে। অন্য দিকে, প্রাসঙ্গিক তথ্য কম সময়ে হাতের কাছে পাওয়ার প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করেছে প্রায় ৭০% সংস্থা। তবে, বিপুল পরিমাণ তথ্য কী ভাবে সুরক্ষিত এবং সাজিয়ে রাখা সম্ভব, তা নিয়ে সমস্যার কথা জানিয়েছে সমসংখ্যক সংস্থাই। বিশেষত, মন্দার পরিপ্রেক্ষিতে তথ্য সংরক্ষণে লগ্নি করেও কী ভাবে ব্যয়সঙ্কোচ করা যায়, তাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন অধিকাংশ (৬০%) তথ্যপ্রযুক্তি পেশাদার।

পেট্রোলের দাম বাড়ার ইঙ্গিত
ফের বাড়তে পারে পেট্রোলের দাম। সংশ্লিষ্ট সূত্রে খবর, তা বাড়ানো হতে পারে লিটার পিছু ২.১০-২.১৩ টাকা। ওই সূত্রের দাবি, সোমবারই এই সিদ্ধান্ত নিতে পারে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থাগুলি। আগে যা শনিবার নেওয়ার সম্ভাবনা ছিল। বিশ্ব বাজারে তেলের দাম তেমন না-বাড়লেও ডলারের তুলনায় টাকার দাম পড়ছে। ফলে আমদানি খরচ বাড়ছে সংস্থাগুলির। সূত্রটির দাবি, এর ফলে লিটার পিছু ১.৭৮ টাকা দাম বাড়ানো জরুরি হয়ে পড়েছে। স্থানীয় বিক্রয় কর বা ভ্যাট ধরলে যা হতে পারে ২.১০-২.১৩ টাকার আশেপাশে। এটিএফের দাম কমল। শনিবারই বিমান জ্বালানি এটিএফের দাম কমানোর কথা জানাল তেল সংস্থাগুলি। বিশ্ব বাজারে এটিএফের দাম কমাই এর কারণ। দিল্লিতে কিলোলিটারে দাম কমছে ৬২২ টাকা। ফলে সেখানে নতুন দাম হবে ৬৩,০৭৭ টাকা।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.