কলকাতা পুরসভা পরিচালিত দাবার দ্বিতীয় রাজ্য চ্যাম্পিয়নশিপে খেতাব জিতল ‘ডন-ফোর’। মোট সাড়ে ১৮ পয়েন্ট পাওয়া চ্যাম্পিয়ন দলটিতে ছিলেন নীলাদ্রি শেখর ভট্টাচার্য, সান্টু মণ্ডল, জয়দীপ দত্ত ও দিলীপ দাস। টাউন হল-এ এই টুর্নামেন্টে ওই একই পয়েন্ট পেলেও গত বারের চ্যাম্পিয়ন ‘ফোর ইডিয়টস’ এ বার রানার্স হল। এই দলে ছিলেন দীপ্তায়ন ঘোষ, সায়ন্তন দাস, দেবাশিস মুখোপাধ্যায় ও রূপঙ্কর নাথ। তৃতীয় হয়েছে ‘স্পাটার্স’। চ্যাম্পিয়ন দল পেল নগদ ১৮ হাজার টাকা। এই টুর্নামেন্টটি আয়োজনেরও দায়িত্বে ছিল দিব্যেন্দু বড়ুয়া চেস অ্যাকাডেমি। এই দলগত রাজ্য চ্যাম্পিয়নশিপকে অদূর ভবিষ্যতে কলকাতা দাবা লিগে রূপান্তরিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। হয়তো লিগ শুরু হবে পরের বছর থেকেই।
|
সেঞ্চুরি নয়, ডাবল সেঞ্চুরি নয়, অনূর্ধ্ব ১৯ কোচবিহার ট্রফিতে ত্রিপুরার বিরুদ্ধে একেবারে আড়াইশো করে বসলেন বাংলার বাঁ-হাতি ওপেনার কৌশিক ঘোষ। শুক্রবার তিনি দিনের শেষে অপরাজিত ২৫২ রানে। আর তাঁর দাপটেই ত্রিপুরার প্রথম ইনিংসে তোলা ১৯৩ রানের জবাবে বাংলা ৪৬৬-২। চলতি মরসুমে দু’টো সেঞ্চুরি হয়ে গেলে কী হবে, আড়াইশো এই প্রথম কৌশিকের। বারাসতে সৃষ্টি ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে ক্রিকেটের হাতেখড়ি কোচ প্রসেনজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। কৌশিক বলছিলেন, “এর আগেও সেঞ্চুরি করেছি। কিন্তু আড়াইশো করার অনূভূতি আলাদা। তিনশো করার টার্গেট নিয়ে নামব শনিবার।” সঙ্গে আরও যোগ করলেন, “আমি চাই আর দু’এক বছরের মধ্যে বাংলার সিনিয়র দলের হয়ে নামতে।”
|
• ১ জানুয়ারি আন্তঃ জেলা সাব জুনিয়র ফুটবল ফাইনালে মালদহ এবং উত্তর ২৪ পরগণা। বারুইপুর সাগর সঙ্ঘের মাঠে।
• হাওড়া হাটপুকুর বালক সঙ্ঘের যোগাসন প্রতিযোগিতা ২৩ জানুয়ারি। |