টুকরো খবর
খোয়াইয়ে উদ্ধার হওয়া ব্যক্তি ফের নিখোঁজ
উদ্ধারের কয়েক দিন পরেই ফের নিখোঁজ হলেন খোয়াইয়ের তরুণকান্তি ভৌমিক। তবে তিনি ‘অপহৃত’ হয়েছেন, না নিজেই ‘গা ঢাকা’ দিয়েছেন, এ নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে এলাকাবাসীর মনে। ‘নিখোঁজ’ তরুণকান্তিকে ফের উদ্ধারে খোয়াই থানার পুলিশকর্মীরা তল্লাশি শুরু করেছেন। অপরহণ কাণ্ডে তাঁর নিজের কোনও ভূমিকা আছে কি না, সে বিষয়টিও পুলিশ এ বার খতিয়ে দেখছে। পুলিশ জানায়, তরুণকান্তির পরিবারের পক্ষ থেকে গত কাল চম্পাহাওর থানার এক পুলিশকর্মীকে ফোন করে অপহরণের কথা জানানো হয়। তবে এখনও পর্যন্ত কোনও লিখিত অভিযোগ থানায় জমা দেওয়া হয়নি। উল্লেখ্য, গত ১৪ ডিসেম্বর খোয়াইয়ের তুইচাটকলাই অঞ্চল থেকে সশস্ত্র কয়েক জন দুষ্কৃতী তাঁকে অপহরণ করেছিল। ওই অঞ্চলের একটি বাড়িতে হানা দিয়ে গত সপ্তাহের শেষে পুলিশ তাঁকে উদ্ধারও করে। এই ঘটনায় পুলিশ গ্রেফতার করে দু’জন দুষ্কৃতীকে। অন্য দিকে শিলচরের সংবাদদাতা জানান, বরাক উপত্যকায় অনুরূপ ঘটনায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। সোমবার বিকালে একটি ক্র্যাশার ফ্যাক্টরির নৈশপ্রহরী মনোজ মণ্ডল তাঁর কাটিগড়ার বাড়ি থেকে বদরপুরা রওনা হন। কাল বিকালে মোবাইলে মনোজ জানান, তিনি অপহৃত। তাঁকে মারধর করা হচ্ছে। এরপরেই লাইন কেটে যায়। আজ সকাল আটটায় তাঁকে পাওয়া যায় কাটিগড়ার বিহড়া স্টেশনে। খবর পেয়ে পুলিশ যায়। জেরা করতে গিয়ে পুলিশের অনুমান, সম্ভবত তাঁকে কোনও মাদক দ্রব্য খাওয়ানো হয়। তিনি সুস্থ হয়ে উঠলে নতুন করে জেরা করে রহস্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা করবে পুলিশ।

জটিলতা কাটেনি, বাঁধ-বিরোধী আন্দোলনে পণ্য-সঙ্কট
বৃহৎ নদীবাঁধ নিয়ে বিতর্কে এক দিকে বাঁধবিরোধী আন্দোলনকারী সংগঠন, অন্য দিকে সরকার, দু’তরফই অনড়। ফলে এ নিয়ে জটিলতা আজও কাটল না। উত্তপ্তই হয়ে রয়েছে লখিমপুর। আন্দোলনের জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে এনএইচপিসির নমনি সুবনসিরি জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ। ধেমাজি ও লখিমপুর জেলা জুড়ে অবরোধের জেরে অরুণাচলের পূর্ব, পশ্চিম ও আপার সিয়াং জেলায় পণ্য ও জ্বালানির সঙ্কট দেখা দিয়েছে। বাঁধ-বিরোধী আন্দোলনে মাওবাদী ও আলফার মদত আছে মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈয়ের এমন মন্তব্যে পরিস্থিতি আরও ঘোরাল হয়ে ওঠে। বস্তুত ভেস্তে গিয়েছে ত্রিপাক্ষিক বৈঠক। বড়দিনের রাতে পুলিশের লাঠি ও গুলি চালনার প্রতিবাদে দুই দিনের বন্ধ ডাকা হয়েছিল। গত কাল ফের লখিমপুরে অবরোধকারীদের সঙ্গে পুলিশের খণ্ডযুদ্ধ বাধে। বন্ধের শেষে আজ রাজ্য সরকার, কৃষক মুক্তি সংগ্রাম সমিতির নেতৃত্বে বাঁধ-বিরোধী মঞ্চ ও এনএইচপিসির মধ্যে ত্রিপাক্ষিক বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এক দিকে বৈঠকস্থল নিয়ে মতানৈক্য, অন্য দিকে, মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ ও কৃষক নেতা অখিল গগৈয়ের মতবিরোধে আলোচনার পরিবেশ নষ্ট হয়। এনএইচপিসি তাদের অতিথিশালায় বৈঠকের ব্যবস্থা করলেও কৃষক নেতারা রাজি হননি। শেষ পর্যন্ত লখিমপুর সেতুর উপরে জেলাশাসকের সঙ্গে কথা বলেন কৃষক নেতা অখিল গগৈ। আবার, মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ, অবরোধকারীদের সঙ্গে ‘আলোচনায় রাজি’ বলার পরেও, বাঁধ-বিরোধী আন্দোলনে আলফা ও মাওবাদীদের প্রত্যক্ষ মদত রয়েছে বলে মন্তব্য করায় আগুনে ঘি পড়ে। অখিল বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীকে মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছেন। এমনটা বলতে থাকলে, শেষ অবধি জঙ্গিরাই হয়তো আন্দোলনের দায়িত্ব নেবে।” আসুর বক্তব্য, সমস্যা সমাধানে আন্তরিক হলে, বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে মুখোমুখি এসে কথা বলুন মুখ্যমন্ত্রী।

‘দেশপ্রেম দিবসের’ জন্য ফের প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিল ফব
সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিন ২৩ জানুয়ারিকে ‘দেশপ্রেম দিবসে’র মর্যাদা দেওয়ার আর্জি জানিয়ে ফের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহকে চিঠি দিয়েছেন ফরওয়ার্ড ব্লকের সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত বিশ্বাস। এই দাবিতে ফ ব যে গোটা দেশে নাগরিক সম্মেলন করেছে এবং কংগ্রেস, বিজেপি, বিএসপি, সমাজবাদী পার্টি, এনসিপি, এডিএমকে-র মতো বহু দলের নেতারা যে ওই দাবিতে সম্মতি জানিয়েছেন, তা-ও জানানো হয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে। জবাবি চিঠিতে প্রধানমন্ত্রী তাঁদের দাবির প্রাপ্তিস্বীকার করলেও কোনও ‘আশ্বাস’ দেননি। পাশাপাশি, নতুন রাজ্য সরকার যাতে গত বছর বামফ্রন্ট সরকারের মতো এ বারও রাজ্যে ‘দেশপ্রেম দিবস’ পালন করে, তার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ‘ঘরোয়া’ অনুরোধ করেন ফ ব-র রাজ্য সম্পাদক অশোক ঘোষ। এর আগে সিপিএম, সিপিআই, ফ ব এবং আরএসপি-র চার সাধারণ সম্পাদক যৌথ ভাবে ওই দাবিতে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লেখেন। কেন্দ্র তখন যুক্তি দেয়, একা সুভাষচন্দ্র বসুই ‘দেশপ্রেমিক’ ছিলেন না। তাই তাঁর জন্মদিনকেই ‘দেশপ্রেম দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হলে ‘ভুল বার্তা’ যেতে পারে।

মণিপুরে জোড়া অপহরণ-কাণ্ডে জড়িতরা ধরা দিল
জল সরবরাহ বিভাগের চৌকিদার ও তার ছেলের অপহরণকারীরা মণিপুর পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করল। ৭ ডিসেম্বর পূর্ব ইম্ফলের চানাম স্যান্ডরক মামাং লেইকাই থেকে ইরিলবু জল সরবরাহ বিভাগের চৌকিদার সোরাম ইবোমোচা ও তার ছেলে সোরাম ইয়াইপুকে কেসিপি জঙ্গিরা তুলে নিয়ে গিয়েছিল। ১৬ ডিসেম্বর দু’জনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। জোড়া খুনের প্রতিবাদে টানা বিক্ষোভ চলে এলাকায়। পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার প্রতিবাদে মণিপুরে বন্ধও ডাকা হয়। পুলিশ জানায়, গত কাল চার অপহরণকারী আত্মসমর্পণ করেছে। পুলিশের দাবি, এই অপহরণ-কাণ্ডে জড়িত থাকার কথা তারা স্বীকার করেছে। তবে, তারা জানায় বাবা-ছেলেকে হত্যার ঘটনায় তাদের হাত নেই। এসপি ক্লে খোংসাই জানান, অপহরণের পরে পুলিশের কাছে কোনও অভিযোগ জমা পড়েনি। হত্যার পরে, পুলিশ নিজে থেকেই তদন্তে নামে। তবে মূল হত্যাকারী তাখেলাম্বাম রোমি এখনও পলাতক।

পানমশলার বাক্সে মিলল তাজা বোমা
রাঁচির চোরিয়া পুকুর এলাকায় আজ দুপুরে দশটি পানমশলার বাক্সভর্তি শক্তিশালী বোমা উদ্ধার হয়েছে। বোমা ভর্তি বাক্সগুলি রাখা ছিল একটি কালর্ভাটের কাছে। পুলিশ জানায়, যাতায়াতের পথে প্লাস্টিকের ব্যাগে মোড়া পানমশলার বাক্সগুলি পড়ে থাকতে দেখে বাসিন্দাদের সন্দেহ হয়। ছড়িয়ে পড়ে আতঙ্কও। স্থানীয় কয়েকজন যুবক বিষয়টি স্থানীয় থানায় জানান। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ রাঁচির জাগুয়ার বাহিনীর বম্ব স্কোয়াডে জরুরি বার্তা পাঠায়। বেলা সাড়ে ১২ টা নাগাদ স্কোয়াডের একটি দল গিয়ে বোমাগুলিকে নিষ্ক্রিয় করে। পুলিশ জানিয়েছে, চোরিয়াপুকুর এলাকা-সহ রাঁচির ছানো থানার বেশ কিছু অঞ্চলে কয়েক মাস ধরে অপরাধমূলক কাজ বেড়ে গিয়েছে। গত অক্টোবর মাসে এই থানা এলাকা থেকে স্বয়ংক্রিয় পিস্তল-সহ আটটি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। গ্রেফতার করা হয়েছে বেআইনি অস্ত্রকারবারী চক্রের চার যুবককে।

শিক্ষার পৃথক ট্রাইব্যুনালে সায় রাষ্ট্রপতির
স্কুলশিক্ষা সংক্রান্ত মামলা মেটাতে পৃথক ট্রাইব্যুনাল বিলে রাষ্ট্রপতির সম্মতি মিলেছে। রাজ্যের স্কুলশিক্ষা সচিব বিক্রম সেন বুধবার জানিয়েছেন, রাজ্যপালের মাধ্যমে বিলটি তাঁদের দফতরে পৌঁছলে এই ব্যাপারে প্রয়োজনীয় বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে। আদালতে যত মামলা হয়, তার একটা বড় অংশই স্কুল ও স্কুলশিক্ষা সংক্রান্ত। সেই সব মামলার নিষ্পত্তি হতে অনেক সময় লাগে। স্কুলশিক্ষা দফতর, মধ্যশিক্ষা পর্ষদের কর্তাদের প্রচুর দৌড়োদৌড়ি করতে হয়। এই ধরনের মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ২০০৭ সালে বামফ্রন্ট সরকার ‘স্কুল ডিসপিউট অ্যাডজুডিকেশন কমিশন’ গড়তে একটি বিল পাশ করেছিল। এটি গড়া হলে স্কুলশিক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় মামলা সরাসরি আদালতে না-করে এই কমিশনের কাছেই করতে হবে। যদিও রায়ে সন্তুষ্ট না-হলে হাইকোর্টে আবেদন করা যাবে।

বাবার মতো ‘ব্যর্থ’ রাহুলও
পারেননি রাজীব গাঁধী। বাইশ বছর পরে ইচ্ছেপূরণ হল না রাহুল গাঁধীরও। ১৯৮৯-এ পঞ্চায়েতি রাজকে সাংবিধানিক সংস্থা করার চেষ্টা করেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব। কিন্তু লোকসভায় বিরোধীরা একজোট হয়ে সেই সংশোধনী বিলটি পাশ করতে দেয়নি। যেমন গত কাল লোকসভায় সব বিরোধী দল এককাট্টা হয়ে সংবিধান সংশোধনী বিল পাশ করাতে দিল না। ফলে রাহুল চাইলেও, লোকপালকে সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে ব্যর্থ হল মনমোহন সরকার। এই ‘সমাপতনে’ এক ‘পতনে’র অশনি সঙ্কেত দেখছে বিজেপি। এক বিজেপি সাংসদের কথায়, যে কোনও সরকার যখনই লোকপাল বিলে সংশোধনী আনার প্রস্তাব দিয়েছে, তার কিছু দিন পরেই সেই লোকসভা ভেঙে দেওয়া হয়। যেমন হয়েছিল ১৯৬৯-এর ২০ অগস্ট। সে দিন ‘লোকপাল ও লোকায়ুক্ত বিল’ পাশ হয় লোকসভায়। কিন্তু রাজ্যসভায় বিলটি পাশ হওয়ার আগে ভেঙে দেওয়া হয় তৎকালীন সরকার। আবার ১৯৮৯-এ পঞ্চায়েতি রাজ বিলের সংশোধনী নিয়ে বিতর্কের পরে সরকার ভেঙে দিয়ে ভোটে যান রাজীব। ভোটে কংগ্রেস হেরে যায়। ১৯৯১-এ ক্ষমতায় ফিরে পঞ্চায়েতি রাজকে সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে সক্ষম হয় কংগ্রেস সরকার।

বিধিভঙ্গের অভিযোগ রাহুলের বিরুদ্ধে
উত্তরপ্রদেশের লখিমপুরে একটি জনসভায় রাহুল গাঁধী। বুধবার পিটিআইয়ের ছবি।
রাহুল গাঁধীর বিরুদ্ধে এ বার নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলল উত্তরপ্রদেশ প্রশাসন। সম্প্রতি লখিমপুর ও সীতাপুর জেলায় রাহুলের জনসভাকে কেন্দ্র করে প্রশ্ন তুলেছে জেলা প্রশাসন। দু’টি জেলায় রাহুলের জনসভায় কত টাকা খরচ করা হয়েছে, তার হিসেবও দলের কাছ থেকে চাওয়া হয়েছে। লখিমপুর জেলার সাব ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেটের অভিযোগ, “বিভিন্ন জায়গায় নিয়ম বহির্ভূত ভাবে হোর্ডিং এবং ব্যানার লাগানো হয়েছে। জনসভায় কত টাকা খরচ হয়েছে, তার হিসেবও দলকে দিতে বলা হয়েছে।” সীতাপুর জেলা প্রশাসনও রাহুলের জনসভায় কত খরচ হয়েছে, জানতে চেয়ে নোটিস দিয়েছে।

মা শিশুকন্যার মাথা কাটলেন
মায়ের হাতে মারা পড়ল মেয়ে। ঘটনাটি ঘটেছে অসমের দেরগাঁও এলাকায়। পুলিশ জানায়, গত কাল সন্ধ্যায় আফুয়াগাঁও গ্রামের বাসিন্দা জানকী হাজরিকা তার পাঁচ বছরের মেয়ে সুকন্যার মাথা কেটে ফেলেন। তাঁর স্বামী জিতু হাজরিকা দিনমজুর। ঘটনার সময় তিনি বাড়ি ছিলেন না। মেয়েকে কেটে মা জানকী ঘর থেকে পালিয়ে যান। পুলিশ তাঁর সন্ধান করছে। কেন নিজের শিশুকন্যাকে মা এমন নৃশংসভাবে ভাবে খুন করলেন তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। পলাতক মায়ের সন্ধান এখনও মেলেনি।

বধূর কোপে শাশুড়ি খুন
ঘরোয়া বিবাদের জেরে মৃত্যু হল এক মহিলার। মঙ্গলদই এলাকার বরখোলায় গতকাল, বউমার হাতে খুন হলেন শাশুড়ি। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বরখুলা এলাকার বাসিন্দা ওকন ডেকার ১৯ বছর হল বিয়ে হয়েছে। গত কাল, পারিবারিক কলহের জেরে তিনি শাশুড়িকে কুড়ুলের কোপ মেরে খুন করে ফেলেন। যদিও ঘটনার পরে, কুড়ুল-সহ ওকন থানায় যান এবং আত্মসমর্পণ করেন ওই বধূ। এই ঘটনা পরে এলাকার বাসিন্দারা উত্তেজিত হয়ে ওকন ডেকার বাড়িতে ভাঙচুর চালায়।

আগুন দুই বাজি কারখানায়, মৃত ৯
বাজির কারখানায় আগুন লেগে একই দিনে ন’জন মারা গেলেন দক্ষিণের দু’রাজ্যে। কেরলে ত্রিসুর জেলার আতানিতে এক বাজির কারখানায় আজ দুপরে আগুন ধরে যায়। এতে বিহারের এক শ্রমিক-সহ ৫ জন মারা যান। জখম হন ৭ জন। বাজির মশলা মজুত ছিল সেখানে। মাদুরাই জেলাতেও একটি বাজির গুদাম ও লাগোয়া কারখানায় শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগে। তাতে দু’জন মারা যান।

তুষারঝড়ে মৃত জওয়ান
সোমবার কাশ্মীরের কুপওয়ারা জেলার বরফাবৃত মাওয়ার এলাকায় তুষারঝড়ে এক জওয়ানের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। মৃতের নাম ইন্দ্রবাহাদুর থাপা। জঙ্গি অনুপ্রবেশ ঠেকাতে টহলদারির দায়িত্বে ছিলেন থাপা।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.