টুকরো খবর
এখনও মেলেনি সরকারি সাহায্য, চিন্তিত দম্পতি
ঐশ্বর্যা
অভিজ্ঞান
দুই সন্তানকে ফেরত পাওয়ার ব্যাপারে ভারত সরকারের তরফে এখনও কোনও সাহায্য পাননি বলে জানালেন নরওয়ের অনাবাসী বাঙালি দম্পতি অনুরূপ ও সাগরিকা ভট্টাচার্য। নরওয়েতে একটি সরকারি শিশুস্বাস্থ্যকেন্দ্র তাঁদের ছেলে-মেয়েকে জোর করে আটকে রেখেছে বলে অভিযোগ ওই দম্পতির। ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাটিল, প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ এবং এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে সাহায্য চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন তাঁরা। আদতে বর্ধমানের কুলটির বাসিন্দা অনুরূপবাবু ২০০৬ থেকে চাকরি সূত্রে নরওয়েতে রয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, ছেলে-মেয়ের প্রতি ঠিকমতো দায়িত্ব তাঁরা পালন করছেন না, এমন দাবি করে মাস ছ’য়েক আগে তিন বছরের ছেলে অভিজ্ঞান ও দশ মাসের মেয়ে ঐশ্বর্যাকে আটকে রেখেছে ওই শিশুস্বাস্থ্যকেন্দ্র। অনুরূপবাবু জানান, ওই কেন্দ্র জানিয়েছে, ১৮ বছর পর্যন্ত দু’জনকেই নিজেদের কাছে রাখবে তারা। বাবা-মা বছরে দু’বার তাদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন। অনুরূপবাবুর ক্ষোভ, সেখানকার আদালতের দ্বারস্থ হয়েও ফল হয়নি। শনিবার দিল্লিতে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, এ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে। রবিবার সকালে অবশ্য নরওয়ে থেকে ফোনে অনুরূপবাবু বলেন, “ভারত সরকারের তরফে এখনও আমাদের সঙ্গে কোনও যোগাযোগ করা হয়নি। ছেলে-মেয়েকে নিয়ে দেশে ফিরতে চাই। সরকার দ্রুত উদ্যোগী না হলে আমরা অথৈ জলে পড়ব।” সাগরিকাদেবী বলেন, “ছেলে-মেয়েকে দেখতে না পেয়ে খুব কষ্ট হচ্ছে।” নাতি-নাতনির কথা ভেবে কুলটির বাড়িতে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন অনুরূপবাবুর বাবা-মা অজয়বাবু ও কৃষ্ণাদেবীও।

ত্রিপুরার স্কুলে আবশ্যিক হচ্ছে জাতীয় সঙ্গীত
ত্রিপুরায় সকল স্কুলে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া বাধ্যতামূলক হচ্ছে। সরকারি স্কুল, বেসরকারি স্কুল, মাদ্রাসাসকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকেই এই নির্দেশ মানতে হবে। ত্রিপুরা স্কুল শিক্ষা দফতরের সচিব বনমালী সাহা এ কথা জানান। বনমালীবাবু জানান, সরকারি স্কুলগুলির মতো বেসরকারি স্কুলগুলিতেও প্রতি দিন স্কুল শুরুর আগে ‘জাতীয় সঙ্গীত’ গাইতে হবে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশ স্কুল কর্তৃপক্ষগুলিকে দেওয়া হয়েছে। রাজ্যের কয়েকটি মাদ্রাসা এ বিষয়ে তাদের ‘আপত্তি’ জানিয়েছিল। শিক্ষা দফতর থেকে তাদের সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, স্কুলে ‘জাতীয় সঙ্গীত’ গাওয়া বাধ্যতামূলক। ২০০৯ সালের কেন্দ্রীয় শিক্ষা অধিকার আইন অনুসারে, কোনও নতুন স্কুলের সরকারি ‘নথিভুক্তিকরণ’ করানোর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট স্কুল কর্তৃপক্ষকে বলে দেওয়া হচ্ছে, ওই স্কুলে ‘জাতীয় সঙ্গীত’ গাওয়ার বিষয়ে ‘নিশ্চয়তা’ দিতে হবে। তবেই ‘প্রয়োজনীয় স্বীকৃতি’ পাবে, অন্যথায় নয়। বনমালীবাবু আরও জানান, রাজ্যে এখন ১২৫ টির মতো বেসরকারি স্কুল রয়েছে। স্কুল পরিচালনার জন্য রাজ্যের বেসরকারি স্কুলগুলিকে এখন থেকে বিদ্যালয় শিক্ষা দফতরের অনুমতি নিয়ে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে রাজ্য সরকারের নির্দিষ্ট দফতরে ‘নথিভুক্তিকরণ’ করাতে হবে।

নাগাল্যান্ডে বড়দিন পালিত নির্বিঘ্নেই
উত্তেজনা ও রক্তপাতের আশঙ্কা থাকলেও বড়দিনের উৎসব শেষ পর্যন্ত নির্বিঘ্নেই পালিত হল নাগাল্যান্ডে। নাগা জঙ্গি সংগঠন এনএসসিএন-এর তিনটি গোষ্ঠীই পৃথক পৃথক ভাবে নিজেদের শিবিরে সাড়ম্বরেই বড়দিন পালন করল। তবে, সব শিবিরেই কড়া সশস্ত্র প্রহরা ছিল। গতকাল রাত ১২টা থেকেই উৎসব শুরু হয়ে যায়। খেহোয়, হেব্রনে ও সুরুহতোতে জঙ্গিদের পরিবার, আশপাশের গ্রামবাসীদের সঙ্গেই হাজির ছিলেন বিভিন্ন সামাজিক, মানবাধিকার ও ধর্মীয় সংগঠনের প্রতিনিধিরা। নাচে-গানে, খানা-পিনায় মেতে ওঠেন সবাই। আই-এম গোষ্ঠীর সভাপতি আইজ্যাক চিসি সু বলেন, “বাহ্যিক বাধা নয়, নিজেদের ত্রুটিতেই, নাগাদের মধ্যে রেষারেষি চলছে। নাগারা নিজেদের মতানৈক্য শুধরে নিলেই, নাগা সমস্যার সম্মানজনক সমাধান সম্ভব।” খুলে-কিতোভি বাহিনীর সহকারী প্রচার সচিব কে জিমোমির কথায়, “বড়দিনে সব কিছু ভালয় ভালয় মিটেছে। আশা করি, আগামী দিনগুলিও রক্তপাতহীন কাটবে। তবে, অন্য কেউ আমাদের ক্ষতি করার চেষ্টা করলে বা আমাদের আক্রমণ করলে আমরাও হাত গুটিয়ে বসে থাকব না।”

বাঁধ নিয়ে ফের কেন্দ্রের দ্বারস্থ জয়ললিতা
চেন্নাই বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রী।
রবিবার। ছবি: পি টি আই
প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহের কাছে মুল্লাপেরিয়ার বাঁধ নিয়ে সাহায্য চাইলেন তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতা। পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের মতো তামিলনাড়ুকেও বিশেষ আর্থিক প্যাকেজ দেওয়া উচিত বলে দাবি করেছেন তিনি। তবে রবিবারের আলোচনায় কুড়ানকুলাম পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কথা উল্লেখ করেননি এডিএমকে নেত্রী। দু’দিনের সফরে তামিলনাড়ুতে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী। রবিবার তাঁর সঙ্গে ৪০ মিনিট বৈঠক করেন জয়ললিতা। মনমোহনের হাতে একটি স্মারকলিপিও তুলে দেওয়া হয়। মুল্লাপেরিয়ারে কেরলের নতুন বাঁধ দেওয়া রুখতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন জয়ললিতা। বাঁধ রক্ষার জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনীও চেয়েছেন তিনি। সম্প্রতি মুল্লাপেরিয়ার নিয়ে একটি জরুরি পরিকল্পনা তৈরি করতে উদ্যোগী হয়েছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর। ওই উদ্যোগ খারিজ করার অনুরোধ করেছেন জয়ললিতা। এডিএমকে নেত্রীর বক্তব্য,“পশ্চিমবঙ্গের মতোই তামিলনাড়ুকে বিশেষ আর্থিক সাহায্য দেওয়া উচিত কেন্দ্রের। কারণ, রাজ্যের অর্থনীতির হাল খুবই খারাপ। তার উপরে রয়েছে ঋণের বোঝা। ” আগেই প্রস্তাবিত খাদ্য নিরাপত্তা বিলের বিরোধিতা করেছিলেন জয়ললিতা। স্মারকলিপিতে ওই বিলের আওতা থেকে তামিলনাড়ুকে বাদ দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।

ভারতে শিশুশ্রমিক ৫০ লক্ষ
ভারতে এখন শিশুশ্রমিকের সংখ্যা ৫০ লক্ষ। শ্রমমন্ত্রী মল্লিকার্জুন খাড়গে আজ লোকসভায় এ কথা জানান। ২০০১ সালের জনগণনা অনুসারে শিশুশ্রমের সঙ্গে যুক্ত পাঁচ থেকে চোদ্দো বছর বয়সীদের সংখ্যা ছিল ১ কোটি ২৬ লক্ষ। আগের থেকে এই সংখ্যা কমেছে বলে তিনি দাবি করেন। সমীক্ষা অনুযায়ী ২০০৪-০৫ এবং ২০০৯-১০ সালে ভারতে শিশুশ্রমিকদের সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ৯০ লাখ ৭৫ হাজার এবং ৪৯ লাখ ৮৪ হাজার। শ্রমমন্ত্রী এ ও বলেন, শিশুশ্রম দূরীকরণে সরকার সচেষ্ট, সে কারণেই ইউপিএ জমানায় পাশ হয়েছে শিক্ষার অধিকার আইন। এবং শিশুশিক্ষা খাতে বরাদ্দ করা হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাকেও শিশুশ্রম বন্ধ করা ও স্কুল চালানোর উদ্দেশ্যে ৭৫:২৫ অনুপাতে সরকারি অনুদান দেওয়া হয় বলে তিনি জানান। তবে ভারত থেকে সম্পূণর্ ভাবে শিশুশ্রম কবে উৎখাত করা যাবে, বিরোধীদের সেই প্রশ্নের উত্তরে তিনি কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি।

বড়দিনে সম্মান তিন পুলিশকে
‘আইনভঙ্গকারী’ মন্ত্রী-বিধায়ককে জরিমানা করে জনতার বাহবা কুড়োলেও শেষ পর্যন্ত মেঘালয় ট্র্যাফিক পুলিশ বিভাগকেই নত হতে হয়েছিল। আইনের চোখে সবাই যে সমান নয়, তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন মেঘালয়ের এক কনস্টেবল, এক সাব ইনস্পেক্টর ও ডিএসপি (সিটি)। তবে, তাঁদের সেই বিড়ম্বনা ও অসম্মানের ক্ষতে খানিকটা প্রলেপ পড়ল আজ। কর্তব্য পালনে নজির গড়ার স্বীকৃতিস্বরূপ কনস্টেবল দাশগুপ্ত, কনস্টেবল এস থাপা ও ডিএসপি (সিটি) চেরি সাডাপকে বড়দিনে নাগরিক সংবর্ধনা দিয়ে সম্মান জানানো হল। শুভেচ্ছা জানাতে তাঁদের হাতে তুলে দেওয়া হয় কেক। বড়দিনে পূর্ব খাসি পার্বত্য জেলার এসপি অফিসে কর্তব্যনিষ্ঠ তিন পুলিশকে সংবর্ধনা দিতে আজ বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল মেঘালয়ের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। হাজির ছিলেন বিশিষ্ট জনেরাও।

হোটেল ধসে মৃত শ্রমিক
নির্মীয়মাণ হোটেলের একটি বড় অংশ ধসে পড়ায় মৃত্যু ঘটল এক শ্রমিকের। জখম হয়েছেন অন্তত ৯০ জন। তার মধ্যে জনা তিরিশের অবস্থা আশঙ্কাজনক। কাল সন্ধ্যার মুখে তেজপুরে দুর্ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানায়, তেজপুরের মিশন চারিয়ালি থেকে চার কিলোমিটার দূরে বরুয়া সুবুরি এলাকায় বেসরকারি একটি সংস্থার তিনতারা হোটেল নির্মাণের কাজ চলছে। সেই হোটেলেরই সামনের দিকে বিরাট গাড়িবারান্দাটি কাল হঠাৎ হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে। স্থানীয় সূত্রে খবর, সে সময় ওই স্থানে ছিলেন প্রায় ৯০ জন শ্রমিক ও কর্মচারী। সকলেই কমবেশি চোট পান। তার মধ্যে ৩০ জনের আঘাত গুরুতর। পুলিশ ও দমকল তাদের উদ্ধার করে। গুরুতর জখম শ্রমিকদের হাসপাতালে পাঠানো হয়। এদের মধ্যে আইয়ুব নামে এক শ্রমিককে ভর্তির আগেই মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।

অণ্ণাদের বিরুদ্ধে হুমকি ভিত্তিহীন
অণ্ণা ও তাঁর সহযোগীদের দেহে এইচআইভি সংক্রামিত সূচ ফোটানোর হুমকি ভিত্তিহীন বলে ভারতীয় এড্স সোসাইটির তরফে জানানো হয়েছে। কিছুদিন আগে দিল্লি পুলিশের কাছে চিঠি আসে, লোকপাল নিয়ে অণ্ণা অনড় থাকলে হাজার অণ্ণা সমর্থকের দেহে এইচআইভি’র জীবাণু সংক্রামিত সূচ ফোটানো হবে। হুমকিকে নস্যাৎ করে এডস্ সোসাইটির মহাসচিব ঈশ্বর এস গিলাডা জানান, মানব দেহের বাইরে এই জীবাণু বেশিক্ষণ বাঁচে না। রক্ত শুকিয়ে গেলেই জীবাণুগুলি নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়, ফলে সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে না।

ফেসবুক না করার অনুরোধ বাহিনীকে
সাবধানের মার নেই, এড়িয়ে চলুন ফেসবুকের ‘ফাঁদ’। আধাসামরিক বাহিনী ও সেনা অফিসারদের এই উপদেশ সরকারের। নিজেদের পেশাগত তথ্যগুলো সবাইকে না জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে। দেখা গিয়েছে সীমান্ত এলাকায় কর্মরত অফিসারেরা ফেসবুকে গল্প করছেন কোনও মহিলার সঙ্গে, যিনি আসলে মহিলার ‘ছদ্মবেশে’ বিদেশি চর। বিতর্কিত ভিডিও চরেদের হাতে যাওয়ার ঘটনাও জানা গিয়েছে। ভিডিওগুলি দিয়েই পরে ফাঁসানো হয়েছে অফিসারদের।

অণ্ণাদের নজরে রাখবে কমিশন
নির্বাচনের সময়ে অণ্ণা হজারে ও তাঁর অনুগামীদের উপরে নজর রাখা হবে। এ কথা জানিয়েছেন মুখ্য নির্বাচনী কমিশনার এস ওয়াই কুরেশি। কুরেশি জানিয়েছেন, এখনও অবধি একটি রাজনৈতিক দলের বদলে অন্য দলকে ভোট দিতে বলেননি অণ্ণার অনুগামীরা। তাঁরা একটি দলকে বয়কট করার কথা বলছেন। তা বেআইনি নয়। তবে এই বক্তব্যকে গ্রহণও করা যায় না।

কাশ্মীরে নিহত তিন জওয়ান
নিজেদের মধ্যে মারামারিতে তিন সিআরপিএফ জওয়ানের মৃত্যু হয়েছে। আহত আর এক জওয়ানের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ কাশ্মীরের কুলগাম জেলার সিআরপিএফ এর ১৮ নম্বর ব্যাটেলিয়নের শিবিরে। গতরাত পৌনে এগারোটা নাগাদ হঠাৎই শিবিরে গুলির আওয়াজ শোনা যায়। পুলিশ এর ডিআইজি জানিয়েছেন, জওয়ানদের নিজেদের মধ্যে ঝগড়ার পরেই এই ঘটনাটি ঘটে। এর ফলে পি সিব্বু এবং সুমন পিল্লাই নামে দুজন হেড কনস্টেবলের ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়। পরে জাভেদ হুসেন নামে আর এক জওয়ানও মারা যান। আহত জওয়ানের নাম এস ডি মূর্তি । পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, ব্যারাকের অন্য ছ’জন জওয়ানকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

৪ মন্ত্রীকে সরালেন মায়াবতী
দুর্নীতিতে অভিযুক্ত চার মন্ত্রীকে বরখাস্ত করলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতী। রাজ্যে ভোটের নির্ঘন্ট ঘোষণার এক দিন পরেই এই পদক্ষেপ করলেন মায়াবতী। রাজ্যপালের প্রধান সচিব জানিয়েছেন, চার মন্ত্রীকে সরাতে সুপারিশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে কী কারণে ওই চার মন্ত্রীকে সরানো হচ্ছে তা রাজ্যপালকে পাঠানো বার্তায় জানাননি মায়াবতী। ওই চার মন্ত্রী হলেন রাকেশধর ত্রিপাঠী, রাজপাল ত্যাগী, অবধেশ বর্মা ও হরি ওম।

এখনও নিখোঁজ অপহৃত ব্যবসায়ী
এক সপ্তাহ কেটে গেলেও এখনও খোঁজ মেলেনি ডিমা হাসাও জেলার হাতিখালি বাজারের অপহৃত ব্যবসায়ী সুমন দে-র। ১৮ ডিসেম্বর বাজার থেকেই তাকে তুলে নিয়ে যায় অজ্ঞাতপরিচয় বন্দুকধারীরা। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুরজিৎ সিংহ পানিসর জানিয়েছেন, ওই ব্যবসায়ীর সন্ধানে তল্লাশি চলছে। তবে কারা এর পিছনে, কিছু জানাতে পারেননি তিনি। মুক্তিপণ দাবির কথাও তাঁর জানা নেই।

নৌকাডুবিতে মৃত ২২
নৌকাডুবিতে প্রাণ হারালেন ২২ জন। চেন্নাই থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূরে পুলিকট লেকে আজ ওই ঘটনা ঘটে। পুলিশ জানিয়েছে, নৌকাটিতে চেন্নাই ও আশপাশের এলাকা থেকে আসা ২৫ জন যাত্রী ছিলেন। সব মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে কি না, তা স্পষ্ট জানা যায়নি।

সত্যদেব দুবে প্রয়াত
রবিবার সকালে মারা গেলেন বিশিষ্ট নাট্য ব্যক্তিত্ব, অভিনেতা তথা চিত্রনাট্যকার সত্যদেব দুবে। বয়স হয়েছিল ৭৫। মরাঠি-হিন্দি নাট্যজগতে পদ্মভূষণে সম্মানিত সত্যদেবের অবদান অবিস্মরণীয়।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.