যে-সব চিনিকল চটের বস্তার বাধ্যতামূলক ব্যবহার সংক্রান্ত আইন ভবিষ্যতে ভাঙবে, তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করার জন্য জুট কমিশনারকে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্র। তবে এই নির্দেশ দিলেও কেন্দ্র কিন্তু এখনও চটের বস্তার ব্যবহার সংক্রান্ত নির্দেশ পুনর্নবীকরণ সংক্রান্ত নোটিস জারি করেনি। চটকল মালিকদের অভিযোগ, এর ফলে ২০১১-’১২ আর্থিক বছরে পাট শিল্প ১৫০০ কোটি টাকার ব্যবসা খুইয়েছে। চিনিকল মালিকদেরক বিরুদ্ধে কেন্দ্রের ওই নির্দেশের ব্যাপারে জুট কমিশনার অত্রি ভট্টাচার্য বলেন, “চটের ব্যবহার সংক্রান্ত আইন তাঁরা সঠিক ভাবে মেনে চলেছেন কিনা, তা আমরা চিনিকল কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চেয়েছি।” চিনিকলগুলির ক্ষেত্রে চটের বস্তা ব্যবহার সংক্রান্ত নির্দেশের মেয়াদ চলতি বছরের ৩০ জুন শেষ হয়ে গিয়েছে। ওই নির্দেশ পুনর্নবীকরণের জন্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা নভেম্বর মাসে সিদ্ধান্ত নিলেও সেই নোটিস এখনও পর্যন্ত জারি করা হয়নি। এ দিকে চিনির মরসুম শেষ হয়ে গিয়েছে গত অক্টোবর মাসেই। সাধারণত চিনির মরসুম থাকে জুলাই থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত। চটকল মালিকেরা জানান, প্রতি বছর ৪৫০টি চিনিকলকে তাঁরা বস্তা সরবরাহ করেন। বছরে মোট ১৫০০ কোটি টাকার বস্তা চিনিকলগুলিকে সরবরাহ করা হয়। তাঁদের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় সরকারের দীর্ঘসূত্রতার মাসুল গুনতে হচ্ছে চটকলগুলিকে।
|
আগামী ৩ জানুয়ারি পরবর্তী শুনানির দিন পর্যন্ত তিন মোবাইল সংস্থার বিরুদ্ধে থ্রি-জি পরিষেবা নিয়ে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নিতে কেন্দ্রীয় টেলিকম মন্ত্রককে নির্দেশ দিল আপিল ট্রাইব্যুনাল টিডিস্যাট। এর ফলে ওই তিন সংস্থা ভারতী এয়ারটেল, ভোডাফোন এবং আইডিয়া আপাতত স্বস্তি পাবে বলেই মনে করছে সংশ্লিষ্ট শিল্পমহল। প্রসঙ্গত, দেশ জুড়ে থ্রি-জি পরিষেবা দিতে বিভিন্ন সংস্থার গাঁটছড়া গত বৃহস্পতিবার বেআইনি বলে ঘোষণা করেছিল কেন্দ্র। অবিলম্বে বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিল তাদের মধ্যের থ্রি-জি রোমিং চুক্তি। এই নির্দেশের বিরুদ্ধেই টিডিস্যাটের দ্বারস্থ হয় তিন সংস্থা। আজ, শনিবার বিশেষ শুনানির পর কেন্দ্রকে এই নির্দেশ দিয়েছে টিডিস্যাট। |