ডুমনিদহ বিলকে বিষমুক্ত করতে উদ্যোগী হয়েছে প্রশাসন। শুক্রবার ওই বিলে বিষক্রিয়ায় মাছের মৃত্যু শুরু হয়। মারা যায় কলেক লক্ষ টাকার মাছ। ৭ কিলোমিটার দীর্ঘ এই বিলকে বিষমুক্ত করতে ১০ কুইন্টাল চুন ও পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট বিলের জলে মেশানো হয়েছে প্রশাসনের তরফ থেকে। ওই বিল থেকে তোলা মাছ যাতে কেউ না খান কিংবা বিলের জল যাতে কেউ ব্যবহার না করেন সে ব্যাপারে প্রচারও চালাচ্ছে প্রশাসন। অন্য দিকে, বিলের জলে যাঁরা বিষ মিশিয়েছে তাদের গ্রেফতার করার দাবি জানিয়েছে স্থানীয় আন্তিরণ মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি। ১০টি পিট তৈরি করে বিলের পচা মাছ তুলে তা ওই পিটে রেখে মাটি চাপা দিয়ে দেওয়ার কাজও চলছে। বেলডাঙা-১ এর বিডিও সচ্চিদানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “সমবায় সমিতি ও প্রশাসনের তরফ থেকে যৌথ ভাবে বিলের জল বিষমুক্ত করার চেষ্ট করা হচ্ছে। পুলিশের কাছে এ ব্যাপারে অভিযোগও দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ অপরাধীদের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে।”
|
প্রথম দফায় শনিবার ১৯টি হাতি ঢোকার পরে রবিবার রাতে দ্বিতীয় দফায় দলমার আরও ৩৫টি হাতি ঢুকে পড়ল বিষ্ণুপুর বনাঞ্চলে। গড়বেতার দিক থেকে ঢুকে দ্বিতীয় দলটি সোমবার ছিল বাঁকাদহ রেঞ্জের জঙ্গলে। ও দিকে, দ্বিতীয় দলটি ঢুকতেই প্রথম দলের ১৯টি হাতি সোনামুখীর দিকে এগোচ্ছে বলে বন দফতর জানিয়েছে। বাঁকাদহের রেঞ্জ অফিসার বলাই ঘোষ বলেন, “দ্বিতীয় দলের ৩৫টি হাতি আপাতত বাঁকাদহ রেঞ্জের আমডহরা গ্রাম লাগোয়া জঙ্গলে রয়েছে। গ্রামবাসীদের সতর্ক করা হচ্ছে, দুর্ঘটনা এড়াতে তাঁরা যাতে হাতির দলের কাছাকাছি না যান।” এ দিকে, দু’দফায় ঢোকা হাতির দলের হামলায় ধান ও আলু চাষে ব্যাপক ক্ষতি হওয়ায় ক্ষোভে ফুটছেন আমডহরা, হুলমারা, বনপেলিয়া প্রভৃতি গ্রামের চাষিরা।
|
ডুয়ার্সের বীরপাড়া থানার ভুটান সংলগ্ন বান্দাপানি চা বাগান থেকে একটি হিমালয়ান ব্ল্যাক বিয়ার উদ্ধার করল বন দফতর। সোমবার সন্ধ্যা নাগাদ বছর তিনেকের ওই ভালুকটিকে চা শ্রমিকেরা দেখতে পান। জাল দিয়ে সেটিকে ধরা হয়। খবর পেয়ে বনকর্মীরা সেটিকে উদ্ধার করেন। বন দফতরের অনুমান, ভুটান পাহাড় থেকে ভালুকটি নেমে এসেছে। জলপাইগুড়ির দলগাঁওয়ের রেঞ্জ অফিসার মানস আচার্য জানান, ভালুকটিকে রাতেই দলগাঁওয়ের জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
|
ওন্দা থানার শালতোড় অঞ্চল থেকে সোমবার ৪টি পেঁচা শাবক উদ্ধার করল বনদফতর। |