সম্প্রতি বনগাঁ মহকুমার গোপালনগরে হয়ে গেল বনগাঁ ব্লক পঞ্চায়েত যুব ক্রীড়া খেল অভিযান। বনগাঁ ব্লকের বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে ছেলেমেয়েরা প্রতিযোগিতায় যোগ দিয়েছিল। পুরুষদের ১০০ মিটার দৌড়ে প্রথম হয়েছেন পাল্লা গ্রাম পঞ্চায়েতের সুজয় বিশ্বাস। ৪০০ মিটার দৌড়ে ও শটপাটে প্রথম হয়েছেন ছয়ঘরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের সোহাগ মণ্ডল। ৮০০ মিটার দৌড়ে প্রথম হয়েছেন বৈরামপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের রাজীব মুণ্ডা। লংজাম্প ও হাইজাম্পে প্রথম হয়েছেন গোপালনগর-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের অপূর্ব মুণ্ডা। ডিসকাস-এ প্রথম হয়েছেন গোপালনগর-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের রহিত পার্সি। ১৫০০ ও ৩০০০ মিটার দৌড়ে প্রথম হয়েছেন ওই পঞ্চায়েতেরই সুজন ঘরামি। ৪০০ মিটার রিলে দৌড়ে প্রথম হয়েছেন ওই পঞ্চায়েতের প্রতিযোগীরা। মহিলাদের ১০০ মিটার দৌড় ও লংজাম্পে প্রথম হন পাল্লা পঞ্চায়েতের মুক্তি মালাকার। ৪০০ এবং ৮০০ ও ১৫০০ মিটার দৌড়ে প্রথম হন বৈরামপুর পঞ্চায়েতের সুস্মিতা বিশ্বাস। ডিসকাস ও শটপাটে প্রথম হন এই পঞ্চায়েতের শিখা দাস। হাইজাম্পে প্রথম হয়েছেন চৌবেড়িয়া-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের মুসলিমা খাতুন। ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয় ছয়ঘরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েত। প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন বনগাঁ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সৌমেন দত্ত। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বনগাঁ উত্তর কেন্দ্রের বিধায়ক বিশ্বজিৎ দাস।
|
সম্প্রতি রাজ্য সরকারের উদ্যোগে এবং দেগঙ্গা ব্লক যুব করণের পরিচালনায় তিন দিনের এক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হয়ে গেল দেগঙ্গার ভাসলিয়া স্টেশন সংলগ্ন মাঠে। প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোপীনাথ দাস। বালক ও বালিকা বিভাগে মোট ন’টি ইভেন্টে তিনসো প্রতিযোগী অংশ নেয়। ১০০ ও ২০০ মিটার দৌড়ে প্রথম হয় মিজানুর রহমান। লংজাম্পে ইউনুস আলি ও হাইজাম্পে শেখ জুলফিকার হোসেন প্রথম স্থান অধিকার করে। স্লো সাইকেলে রেসে প্রথম হয় আজিজুর রহমান। মেয়েদের ১০০ ও ২০০ মিটার দৌড় এবং লংজাম্পে প্রথম হয় কাজলমনি খাতুন। হাইজাম্পে প্রথম হয় রিঙ্কি খাতুন। দ্বিতীয় দিন আট দলের নকআউট ফুটবল প্রতিযোগিতায় জয়ী হয়ে জনকল্যাণ সংঘ। ৪-০ গোলে ঐকতান সংঘকে হারিয়ে দেয় তারা। হ্যাটট্রিক করেন জনকল্যাণ সংঘের আব্দুল সালাম। তৃতীয় দিন ভলিবল প্রতিযোগিতায় ঐকতান সংঘ ২-১ সেটে আজাদ সংঘকে পরাজিত করে। সফল প্রতিযোগীদের পুরস্কৃত করা হয়। |