তারকেশ্বর স্টেশনে একগুচ্ছ সমস্যা |
তারকেশ্বরকে মডেল স্টেশন হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। এখানে ডবললাইন তৈরির কাজও প্রায় শেষের পথে। স্টেশনের কিছু সংস্কারও হয়েছে। কিন্তু ‘মডেল স্টেশন’ হিসাবে কিছু ত্রুটি চোখে পড়ে। ১২ বগির ট্রেন চালানোর জন্য প্ল্যাটফর্ম বড় করা হয়েছে। কিন্তু এই প্ল্যাটফর্মের ধারে যে টাইল বসানো হয়েছে, সেগুলি সুবিন্যস্ত নয়। উঁচু-নিচু হওয়ার ফলে যাত্রীরা প্রায়ই হোঁচট খাচ্ছেন। প্রস্রাবাগারে সব সময় জল পড়ে। সব থেকে যন্ত্রণার হল ওভারব্রিজ। ১ নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত সেটি সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এর ফলে বাসস্ট্যান্ডের দিক থেকে ওভারব্রিজটি এত খাড়াই যে অসুস্থ, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা বা শারীরিক প্রতিবন্ধী মানুষের পক্ষে এখান দিয়ে চলাচল করা খুবই অসুবিধাজনক। বাসস্ট্যান্ডের দিকে টিকিট কাউন্টার হলেও খুবই অপরিসর জায়গা। যাত্রীদের লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট কাটতে অসুবিধা হয়। ভিড় বেশি থাকলে পরিস্থিতি চরমে ওঠে।
মনোজিত বন্দ্যোপাধ্যায়। দিঘিড়া, দশঘড়া। হুগলি।
|
হাওড়া জেলার উদয়নারায়ণপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে উদয়নারায়ণপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতাল পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার রাস্তায় কোনও আলো নেই। সন্ধ্যার পর অন্ধকার রাস্তা দিয়ে হাঁটাচলা করতে প্রচণ্ড সমস্যায় পড়তে হয় পথচারীদের। এ ছাড়া রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে গেলেও ওই অন্ধকার রাস্তা দিয়েই যেতে হয়।
নিমাই আদক। সোনাতলা, উদয়নারায়ণপুর।
|
ব্যান্ডেল স্টেশন রোডে দু’টি সাবওয়ে আছে। একটি দিয়ে ব্যান্ডেল স্টেশন, দেবানন্দপুরের অটো, বাস রিকশা যায়। পায়ে হেঁটেও মানুষ যান। অন্য সাবওয়েটি দিয়ে ফিরে আসেন। কিন্তু অল্প বৃষ্টিতেই সাবওয়ে দু’টিতে জল দাঁড়িয়ে যায়। বেশি বৃষ্টি হলে তো কথাই নেই। পাম্প চালিয়ে জল বের করার ব্যবস্থা আছে। কিন্তু তাতেও সুরাহা হয় না। সাবওয়ের উপরে একটি উড়ালপুল এখানে খুবই দরকার। এতে স্থানীয় মানুষ খুবই উপকৃত হবেন।
কালীশঙ্কর মিত্র। পূর্বাচলপল্লি, ভদ্রেশ্বর।
|
হাওড়া জেলার ডুমুরজলা ইন্ডোর স্টেডিয়ামে অবিলম্বে টিভি সিরিয়ালের শু্যটিং বন্ধ করে বিভিন্ন ইন্ডোর গেমসের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র তৈরি করা হোক। রাজ্যের নতুন মুখ্যমন্ত্রী এবং ক্রীড়ামন্ত্রীর কাছে এ আমার ঐকান্তিক আবেদন।
সমীরকুমার প্রামাণিক। উদং, আমতা।
|