ডুয়ার্সের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে বিশ্ব পর্যটন মানচিত্রে তুলে ধরতে দেশ বিদেশের ভ্রমণ কাহিনির লেখকদের চিলাপাতায় হাজির করল অ্যাসোসিয়েশন ফর কনজারভেশন অ্যান্ড ট্যুরিজমের কর্তারা। ভ্রমণ কাহিনির ওই লেখকদের দলে জার্মান, বাংলাদেশ ও ভারতের নানা প্রান্তের লেখকেরা হাজির ছিলেন। জার্মানির লেখক দম্পতি স্টিফান ও রেনাট লজ বলেন, “কেবল শীতকাল নয়, সারা বছর যাতে পর্যটকদের ডুয়ার্সে আনা যায় সেই ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করা উচিত।” রাজ্য সরাকারের পযর্টন দফতরের সচিব রাঘবেন্দ্র সিংহ বলেন, “ডুয়ার্সে মেগা ট্যুরিজম প্রজেক্ট নেওয়া হয়েছে। এই প্রজেক্টে পযর্টনের উন্নয়নের জন্য পঞ্চাশ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে। শীতকাল ছাড়া যাতে গরম ও বর্ষা কালে দেশ বিদেশের পযর্টকদের ডুয়ার্সে আনা যায় তা নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে।” অ্যাসোসিয়েশন ফর কনজারভেশন অ্যান্ড ট্যুরিজম অবশ্য সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে নানা পরিকল্পনা নিয়েছে। সংগঠনের আহ্বায়ক রাজ বসু বলেন, “সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি আমরা দেশবিদেশের পযর্টকদের আকৃষ্ট করার জন্য আমরা নানা পরিকল্পনা নিয়েছি। |
দেশবিদেশের ট্যুরিজম সংস্থাগুলিকে ডুয়ার্সে আনার পাশাপাশি এবার নয় সদস্যের ভ্রমণ কাহিনি লেখদের নিয়ে এসেছি। জার্মানি, বাংলাদেশ ও ভারতের বিশিষ্ট লেখকেরা ডুয়ার্স ঘুরে এলাকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও লোকসংস্কৃতির প্রশংসা করেছেন।” জার্মান লেখক দম্পতি ছাড়াও বাংলাদেশের ইশতিয়াক শাহরিয়ার, ভারতের রাজেন বালি, গৌরীশঙ্কর ভট্টাচার্য,অশ্বিনী তামাং, অরুণাভ দাসরাও ওই দলে রয়েছেন। |