স্কুলের চারপাশে পাঁচিলের দাবি অভিভাবকদের
ক দিকে প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় তৈরি হওয়া পাকা রাস্তা। অন্য দিকে, রয়েছে বড় পুকুর। স্কুলের চার পাশে পাঁচিল থাকলে হয়তো চিন্তার কিছু থাকত না অভিভাবকদের। কারণ খয়রাশোলের শিমূলডিহা স্কুলটি প্রাথমিক। তাই যে কোনও সময়ে বিপদ ঘটে যেতে পারে বলে অভিভাবকেরা প্রধান শিক্ষকের কাছে বহুবার পাঁচিল দেওয়ার জন্য আবেদন জানিয়েছেন। প্রধান শিক্ষক শক্তিপদ মণ্ডল বলেন, “এ ব্যাপারে বিদ্যালয় পরিদর্শককে জানানো হয়েছিল। সর্বশিক্ষা মিশন প্রকল্পে পাঁচিল তৈরির জন্য ১ লক্ষ টাকা অনুমোদন হয়েছে। টাকা এসে গিয়েছে।” কিন্তু এখনও পর্যন্ত কাজ শুরু না হওয়ায় ক্ষুব্ধ অভিভাবকেরা। তাঁদের ক্ষোভ, “শুনেছি টাকা এসে পড়ে আছে। কিন্তু কাজ শুরু করতে প্রধান শিক্ষক কেন গড়িমসি করছেন বুঝতে পারছি না।”
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, খয়রাশোলের পারশুণ্ডী পঞ্চায়েত এলাকার শিমূলডিহা স্কুলে ৪৪ জন পড়ুয়া আছে। তার মধ্যে ১৬ জন প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ে। স্কুলটির ঠিক পিছনে বড় পুকুর। আর এক দিকে আছে পাকা সড়ক। বর্ষাকালে তো বটেই বছরের অন্য সময়ও পুকুরে জল ভালই থাকে। রাস্তা দিয়ে অহরহ মোটরবাইক, ট্রাক চলাচল করে। অভিভাবক মনোজ মণ্ডল, মায়া ঘোষ, সবিতা মণ্ডলরা বলেন, “খুবই দরকার ছিল সীমানা প্রাচির তৈরি হওয়া। শুনেছি টাকা এসে পড়ে আছে। এ ব্যাপারে বলতে গেলে হচ্ছে হবে বলে এড়িয়ে যান প্রধান শিক্ষক।”
পাঁচিল তৈরি টাকা এসে আছে সে কথা মেনে নিয়েছেন প্রধান শিক্ষক শক্তিপদ মণ্ডল। তিনি বলেন, “শীঘ্রই কাজ শুরু হবে।” এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হলে খয়রাশোলের দক্ষিণ চক্রের বিদ্যালয় পরিদর্শক ললিতা নামতীর্থ বলেন, “স্কুলের বাচ্চা বাচ্চা ছেলেমেয়েরা যাতে বিপদে না পড়ে সে জন্য টাকা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু প্রধান শিক্ষক কেন কাজ শুরু করেনি খোঁজ নিয়ে দেখব।”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.