পাথরকলের কর্মী খুন, গ্রেফতার ২ |
পাথরকলের কর্মী খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দু’জনকে গ্রেফতার করেছে মহম্মদবাজার থানার পুলিশ। ধৃতদের রবিবার সিউড়ি আদালতে হাজির করানো হলে বিচারক ১০ দিন পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। ধৃতেরা হল গিরিজোড় এলাকার পলাশবুনি গ্রামের বাসিন্দা গণেশ কিস্কু ও লাগোয়া ঝাড়খণ্ডের দলদলি গ্রামের দেবেন হাঁসদা। পুলিশ জানিয়েছে, গত ৩ নভেম্বর রাতে পাঁচামির ডামরা এলাকার একটি পাথরকলের দুই কর্মী তপনকুমার চন্দ্র (৪৩) ও কুবির রায় স্থানীয় গিরিজোড় হাইস্কুলের পাশে গোষ্ঠ মেলা দেখতে গিয়েছিলেন। কুবিরবাবু ওই রাতে পাথরকলে ফিরে এলেও তপনবাবু ফেরেননি। পরের দিন সকালে গিরিজোড় থেকে পাঁচামি যাওয়ার রাস্তায় একটি ভাঙা সেতুর নীচে তপনবাবুর মৃতদেহ পাওয়া যায়। দেহে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন ছিল। তপনবাবুর বাড়ির লোকজন মহম্মদবাজার থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করেন। প্রাথমিক তদন্তের পরে পুলিশ কুবিরবাবু এবং ওই পাথরকলেরই আর এক কর্মী রুবন মাড্ডিকে গ্রেফতার করে। পরে তদন্তে গণেশ ও দেবেনের নাম পাওয়া যায় বলে পুলিশ জানিয়েছে। পুলিশের দাবি, জেরার মুখে ধৃত ওই দু’জন জানিয়েছে, আদিবাসী মহিলাদের কটূক্তি করায় তপনবাবুকে মারধর ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছিল।
|
দু’টি পৃথক পথ দুর্ঘটনায় এক বৃদ্ধা-সহ পাঁচ জন জখম হলেন। রবিবার দুপুরে নলহাটি থানার চামটি বাগান মোড়ে পানাগড়-মোড়গ্রাম ৬০ নম্বর জাতীয় সড়ক পারাপার করার সময় ট্রাকের ধাক্কায় গুরুতর জখম হন কুন্তিবালা মণ্ডল নামে এক বৃদ্ধা। নলহাটির বলরামপুরে তাঁর বাড়ি। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তিনি মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি। অন্য দিকে, সকালে রামপুরহাট থানার দখলবাটি মোড়ে একটি যন্ত্রচালিত ভ্যানের সঙ্গে একটি মোটরবাইকে ধাক্কা লাগে। গুরুতর জখম হন ভ্যানের চার জন যাত্রী।
|
এক বধূর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। মৃত সুচিত্রা দাস (২২) রামপুরহাট থানার চামড়াগুদাম এলাকার বাসিন্দা। স্থানীয় এক বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করার সময় শনিবার সকালে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সে দিন বিকেলে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, বাথরুম পরিষ্কার করার অ্যাসিড পান করায় তাঁর মৃত্যু হয়েছে। |