শীতের চাদর গায়ে মুড়ে কাশ্মীর এখন নতুন সা জে। সবুজ উপত্যকায় শুরু হয়ে গিয়েছে পাতাঝরার খেলা। গত কয়েক দিনে তাপমাত্রাও নেমে গিয়েছে স্বাভাবিকের থেকে বেশ খানিকটা নীচে। আগামী কয়েক দিনে আরও হাড়কাঁপানো ঠান্ডা পড়তে চলেছে বলে আশা করছে আবহাওয়া দফতর। তবে, যতই জাঁকিয়ে ঠাণ্ডা পড়ুক না কেন, ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য এখনই সুখবর দিতে পারছেন না আবহবিদরা। তাঁদের হিসেব বলছে, নভেম্বরে অন্তত বরফের মুখ দেখা পাওয়া যাচ্ছে না।
তবে শীতের কাশ্মীরে ইতিমধ্যেই ভিড় জমাতে শুরু করেছেন দেশ-বিদেশের মানুষ। জম্মু-কাশ্মীর পর্যটন দফতরেও তাই ব্যস্ততা এখন তুঙ্গে। পর্যটকদের মনোরঞ্জনে তারা আয়োজন করেছেন বিভিন্ন শীতকালীন খেলার। থাকছে নানান প্রতিযোগিতার আয়োজনও। ইতিমধ্যেই পুরোদমে বুকিং শুরু হয়ে গিয়েছে বলে জানানো হয়েছে পর্যটন দফতরের পক্ষ থেকে। তাদের আশা, এ বার শীতে পর্যটকের ঢল নামতে চলেছে ভূস্বর্গে। আর তাঁদের আমোদ-প্রমোদের সব রকম পসরা সাজিয়ে তৈরি দফতরের কর্মীরাও। তা-ও আবার আন্তর্জাতিক মানের। অন্তত, এমনটাই দাবি করছে পর্যটন দফতর। এর কারণও আছে।
শীতের কাশ্মীরে পর্যটক টানতে এক ফরাসি সংস্থার সঙ্গে হাত মিলিয়েছে তারা। পর্যটন ব্যবস্থার গুণগত মান বাড়াতে রাজ্যের পর্যটন ও সংস্কৃতি মন্ত্রী নাওয়াং রিগজিন জোরা এবং পর্যটন প্রতিমন্ত্রী নাসির আসলাম ওয়ানি ওই ফরাসি সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন। কবে পেঁজা তুলোর মতো বরফ ঝরে পড়বে? এখন শুধু তারই অপেক্ষা। অপেক্ষায় সারা দেশের ভ্রমণপিপাসু মানুষ। রুজির টানে অপেক্ষায় পর্যটন কর্মীরা। আর অপেক্ষায় ছোটরা। শীতের ছুটি পড়তে চলেছে যে।
|
দক্ষিণ কোরীয় ইস্পাত সংস্থা পস্কো ওড়িশায় তার প্রস্তাবিত বিশেষ আর্থিক অঞ্চল (এসইজেড) গড়ার জন্য বাড়তি সময় চাইল কেন্দ্রের কাছে। কারণ হিসেবে তারা বলেছে, ৫৩ হাজার কোটি টাকার ওই প্রকল্পের জন্য ওড়িশা সরকার এখনও প্রয়োজনীয় জমি বরাদ্দ করতে পারেনি। আগামী কালই এসইজেড সংক্রান্ত আন্ত-মন্ত্রক অনুমোদন পর্ষদ বাণিজ্য সচিব রাহুল খুল্লরের নেতৃত্বে এক বৈঠকে বসছে। সেখানেই পস্কোর এই বাড়তি সময়ের আর্জি তাঁর বিবেচনা করার কথা। পস্কোর শাখা সংস্থা পস্কো ইন্ডিয়া লিমিটেড এই আর্জি জানিয়েছে।
জগৎসিংহপুরে ওই বিশেষ আর্থিক অঞ্চল গড়ার জন্য পস্কোকে নীতিগত অনুমোদন দেয় পর্ষদ। তবে তার জন্য মেয়াদ স্থির করা হয় ২০০৯ সালের অক্টোবর পর্যন্ত, পরে বাড়িয়ে তা করা হয় ২০১১ সালের অক্টোবর। ফলে গত মাসেই সেই সময়সীমা পেরিয়ে গিয়েছে বলে কেন্দ্রীয় সরকারি সূত্রের খবর। ওই বিশেষ আর্থিক অঞ্চলটি ১৬২০.৪৯ হেক্টরের উপর গড়ে ওঠার কথা। তার মধ্যে ওড়িশা সরকারের থেকে লিজ বাবদ মিলেছে ২৪৫.৭৮ হেক্টর। পরিবেশ মন্ত্রক গত ২ মে ১২৫৩ হেক্টর বনাঞ্চল এসইজেডে রূপান্তরিত করার ব্যাপারে অনুমতি দেয়। তবে নথিপত্র অনুসারে তা লিজ বাবদ পস্কোর হাতে ডিসেম্বরের আগে আসবে না। পর্যাপ্ত জমি এখনও না মেলার কারণেই বাড়তি সময় দরকার বলে কেন্দ্রকে নথিপত্র দিয়েছে পস্কো।
|
নির্মাণ ক্ষেত্রের জন্য উদ্ভাবনী পুরস্কার ২০১১’-র আয়োজন করল লাফার্জ। উদ্যোগপতি, স্থপতি, গবেষকরা প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারবেন। লাফার্জের পণ্য ব্যবহার করে তৈরি প্রকল্পের জন্য এই স্বীকৃতি দেওয়া হবে। তবে প্রকল্প যেন ৫ বছরের পুরনো না হয়। আবেদন করা যাবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। www.lafargeinventionawards.com থেকে ফর্ম ডাউনলোড করতে হবে। |